






একেই বুঝি বলে পরম বন্ধুত্ব। হার্টের অবস্থা ভালো না হওয়ায় ডাক্তারের পরামর্শে মাত্র ৩৩ বছর বয়সেই ফুটবলকে বিদায় জানাতে বাধ্য হন ম্যান সিটি ও বার্সেলোনার সাবেক এই স্ট্রাইকার।







অবসর না নিলে হয়তো আর্জেন্টিনার জাতীয় দলেও তাকে দেখা যেতো।কিন্তু ভাগ্যের কি নির্মম পরিহাস।ফুটবলকে বিদায় জানালেও জাতীয় দলের সবাই এখনো মনে রেখেছেন আগুয়েরোকে।







এই বিশ্বকাপে দলের সঙ্গেই থাকার কথা ছিল আগুয়েরোর। কিন্তু গ্রুপ পর্বের ম্যাচে তাকে দেখা যায়নি। কিন্তু কোয়ার্টার ফাইনালে ত দলের সঙ্গে উদযাপন করতে মাঠেই চলে আসেন তিনি।







যার জন্মই হয়েছে ফুটবল খেলার জন্য তিনি কি অবসর নিলেও ফুটবল ছাড়া থাকতে পারেন? আগুয়েরোও পারেননি। তাইতো বিশ্বকাপ ফাইনালের আগে সবাইকে চমকে দিয়ে দলের অনুশীলনে







আসেন আগুয়েরো।অনুশীলনটাও যে তিনি ভালো করেন তা দেখা গেছে নিকোলাস ওতামেন্দির ইন্সটাগ্রামে শেয়ার করা ভিডিওতে। সেখানে দেখা যায় কখনো তিনি দারুণ শট নিয়ে গোলরক্ষককে







পরাস্ত করছেন৷ আবার কখনো তিনি গোলরক্ষক সেজে সতীর্থদের পেনাল্টি সেভ করছেন।৩৪ বছর বয়সী এই ফুটবলারের পায়ে যে এখনো ধার রয়েছে সেটা বলাইবাহুল্য৷ মূলত জাতীয় দলের অনুশীলনে







আসার উদ্দেশ্য হচ্ছে দলের মনোবল চাঙ্গা রাখা এবং ফুটবলারদের শক্তি সামর্থ্য কতটুকু তা পরীক্ষা করা।আজ সুস্থ থাকলে হয়তো মেসি তার পরম বন্ধু আগুয়েরোকে নিয়ে মাঠের খেলার বিশ্বকাপ ফাইনালের উন্মাদনায় মাততেন।