






ফরাসি শিবিরে ভাইরাসের সংক্রমণ ঘটেছিল। সেটাই ফাইনালে ফ্যাক্টর হয়ে গেল। স্বীকার করে নিলেন ফরাসি ম্যানেজার দিদিয়ের দেশচ্যাম্প। “প্রথমার্ধে আমরা দাঁড়াতেই পারিনি। আমরা জানতাম ওঁরা তীব্রভাবে ধেয়ে আসবে। আমাদের সেরকম







চরিত্র যেমন ছিল না। তেমন পাল্টা প্রত্যুত্তর দেওয়ার কাজ-ও করতে পারিনি।”এমনটা জানিয়ে ২০১৮-র চ্যাম্পিয়ন কোচ আরও বলছেন, “অনেক কারণ রয়েছে, যা আমাদের হারের ব্যাখ্যা হতে পারে। অন্যতম ফ্যাক্টর হল বেশ কয়েকজন গুরুত্বপূর্ণ







তারকার সেরকম এনার্জি ছিল না। তবে অনভিজ্ঞ কিছু তরুণ ফুটবলারকে মাঠে নামিয়ে আমরা স্বপ্নের কাছাকাছি পৌঁছে গিয়েছিলাম। তবে দুর্ভাগ্যের যে স্বপ্ন বাস্তবায়িত হল না।”অসুস্থতার কারণে দয়েট উপম্যানিকো এবং আদ্রিয়ান রাবিয়ত মরক্কোর বিপক্ষে







সেমিতে খেলতে না পারলেও ফাইনালে নেমেছিলেন। রাফায়েল ভারানে ফ্লুয়ে আক্রান্ত হয়ে শুক্রবার ট্রেনিংয়ে নামেননি। তবে প্রথমার্ধে ফ্রান্সের এই শ্লথ গতির পারফরম্যান্সের জন্য এই ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবকেই দায়ী করছেন ফরাসি হেড স্যার।২০১৮-র পর







২০২২-এ জিতলেই ইতালির ভিত্তরিও পাজোর সঙ্গে জোড়া বিশ্বকাপ জয়ী কোচ হিসেবে নিজেকে অন্য উচ্চতায় তুলে নিয়ে যাওয়ার সুযোগ ছিল তাঁর কাছে। তিনি হেরে গিয়ে বলছেন, “গোটা দলকে কঠিন পরিস্থিতির মুখে পড়তে হয়েছিল। এতে ওঁদের







মধ্যে মানসিক প্রভাব পড়তে পারে। তবে আমি জানি না। যে প্লেয়াররা স্টার্ট করেছিল, তাঁদের নিয়ে মোটেই চিন্তিত ছিলাম না। তবে টানা একের পর এক ম্যাচ খেলতে হল। ফাইনালের জন্য হাতে মাত্র চারদিন সময় ছিল। আর্জেন্তিনার থেকে একদিন কম সময়
পেলাম। এগুলো কোনও অজুহাত নয়, তবে আমরা বাকি ম্যাচগুলোর মত এত গতিতে খেলতে পারিনি।”হাফটাইমেই ২ গোলে পিছিয়ে পড়ার পর ভয়ঙ্কর ক্রুদ্ধ হয়েছিলেন দেশচ্যাম্প। এতটাই যে ড্রেসিংরুমে নিজের আঙুলেই চোট লাগিয়ে বসেন। পরে প্লাস্টার লাগিয়ে
সাংবাদিক সম্মেলনে আসেন। “বিরতিতে আঙুলে চোট লেগেছিল। শারীরিকভাবে আমরা সক্ষমতার শীর্ষে ছিলাম না। আমরা ফাইনালে মোটেই প্রভাব ফেলার মত পারফরম্যান্স করতে পারিনি।