






একই সময়ে একমাত্র দল হিসেবে দুই ফরম্যাটের ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়নের তকমা গায়ে আছে ইংল্যান্ডের। সাম্প্রতিক সময়ে সাদা বলের ক্রিকেটে ইংলিশরা কতটা শক্তিশালী এটা তারই প্রমাণ। বিশ্বক্রিকেটে







তাদের এই অধিপত্য আরও কয়েক বছর বহাল থাকবে বলে মনে করেন মাইকেল ভন। ইংল্যান্ডের সাবেক এই অধিনায়কের মতে, ২০২৩ বিশ্বকাপেও স্পষ্ট ফেভারিট ইংল্যান্ড। ২০১৯ সালের ওয়ানডে







বিশ্বকাপ জিতে প্রথমবারের মতো এই ফরম্যাটে বিশ্বসেরার মুকুট পড়েছিল ইংল্যান্ড। এই একটা শিরোপা যেন ইংলিশদের আরও জয়ের নেশা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। ২০২১ সালের টি-টোয়েন্টি







বিশ্বকাপে সুবিধা করতে না পারলেও এবছর ঠিকই শিরোপা ঘরে তুলেছে ইংলিশরা। আগামী বছর ভারতের মাটিতে যে বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে সেখানেও অন্যতম ফেভারিট হিসেবে খেলবে







ইংল্যান্ড। উপমহাদেশের মাটিতে বরাবরই বাড়তি সুবিধা পায় স্পিনাররা। তবে এখানেও পিছিয়ে নেই ইংলিশরা। তাদের দলে আছে বেশ কয়েকজন কার্যকরী স্পিনার। আদিল রশিদ বর্তমানে সময়ের







অন্যতম সেরা একজন লেগ স্পিনার। তাছাড়া লিয়াম লিভিংস্টোনের লেগ স্পিনও দলকে বিকল্প ভাবার সুযোগ দেবে। তাছাড়া ভারতের মাটিতে বাড়তি সুবিধা পেতে পারেন মঈন আলি। আর







ব্যাটিংয়ে জস বাটলার, লিভিংস্টোনসহ বেশ কয়েকজন ইংলিশ ব্যাটার স্পিন ভালো খেলেন। সবমিলিয়ে ভারত বিশ্বকাপে তাদের বড় সম্ভাবনা দেখছেন ভন। তিনি বলেন, ‘এর পরের বড় লক্ষ্য হল,







আগামী বছর ভারতে ৫০ ওভারের বিশ্বকাপ। তাদের (ইংল্যান্ডের) কাছে ভালো স্পিন বিকল্প রয়েছে এবং সেই টুর্নামেন্টেও তাদেরকে ফেভারিট হিসেবে রাখতে হবে। ঘরের মাঠে খেলা হওয়ার কারণে







টুর্নামেন্টের শুরুতে ভারতকে আপনি ফেভারিট হিসেবে ধরবেন।’ ইংল্যান্ড দলের সাম্প্রতিক ফর্ম কিংবা তাদের শক্তিমত্তা সবদিক বিবেচনায় যেকোনো কন্ডিশনে যেকোনো দলকে হারানোর সামর্থ্য
রাখে ইংলিশরা। ভন বলেন, ‘তবে এটি সম্পূর্ণ বাজে কথা। কোনো প্রশ্ন ছাড়াই যেকোনো দলকে পরাজিত করার সামর্থ্য আছে ইংল্যান্ডের এবং আগামী কয়েক বছরের জন্য এটিই হতে চলেছে।’