






শুরুর ধাক্কা সামলে নিউজিল্যান্ডকে লড়াইয়ের পুঁজি এনে দিয়েছিলেন কেন উইলিয়ামসন এবং ড্যারিল মিচেল। তবে বাবর আজম ও মোহাম্মদ রিজওয়ানের সামনে যথেষ্ট ছিল না কিউইদের







এই সংগ্রহ। ট্রেন্ট বোল্ট, টিম সাউদিদের ছন্নছড়া বোলিংয়ের সঙ্গে খাপছাড়া ফিল্ডিংয়ের খেসারত দিতে হলো কিউইদের। বাবর ও রিজওয়ানের জোড়া হাফ সেঞ্চুরিতে নিউজিল্যান্ডকে ৭ উইকেটে







হারিয়ে বিশ্বকাপের ফাইনালে জায়গা করে নিল পাকিস্তান। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সেমিফাইনালের অতীত ইতিহাসে তিনবারই জিতেছিল পাকিস্তান। সেই সমীকরণ যেন আবারও সত্যি হতে যাচ্ছে।







নিউজিল্যান্ডের দেওয়া ১৫৩ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে পাকিস্তানের দুই ওপেনার বাবর-রিজওয়ানের পঞ্চাশোর্ধ্ব জুটিতে জয়ের সুবাতাস পাচ্ছে পাকিস্তান। জয়ের জন্য যখন ৫৫ বলে ৫৮ রান







প্রয়োজন ২০০৯ সালের চ্যাম্পিয়নদের। হাতে আছে ১০ উইকেট। এর আগে, সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ডে টস জিতে প্রথমে ব্যাটিংয়ে নেমে ইনিংসের প্রথম ওভারেই শাহিন শাহ আফ্রিদির বলে এলবিডব্লুর







ফাঁদে পড়েন কিউই ওপেনার ফিন অ্যালেন। মাত্র ৪ রানেই সাজঘরে ফেরেন এই ব্যাটার। আরেক ওপেনার কনওয়ে কিছুটা আক্রমণাত্মক হওয়ার চেষ্টা করছিলেন। তবে পাওয়ার প্লের শেষ বলে দলীয়







৩৮ রানে রানআউট হয়ে ফিরতে হয় তাকে। শাদাব খানের সরাসরি থ্রোয়ে সাজঘরে ফিরে আসার আগে ২০ বলে ২১ রান করেন এই ব্যাটার। মোহাম্মদ নওয়াজের বলে তার হাতেই ক্যাচ দিয়ে ৮ বলে







মাত্র ৬ রান করে ফিরেন গ্লেন ফিলিপস। ফলে দলীয় পঞ্চাশ রানের আগেই তিন উইকেট হারিয়ে ফেলে কিউইরা। এরপর ইনিংস মেরামতের কাজ সারেন অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসন ও মিডল অর্ডার







ব্যাটার ড্যারেল মিচেলে। তাদের ৫০ বলে ৬৮ রানের জুটিতে দলীয় একশ ছাড়ায় কিউইরা। দলীয় ১১৭ রানে অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসন শাহিন শাহ আফ্রিদির দ্বিতীয় শিকার হয়ে সাজঘরে ফেরেন।
বোল্ড হয়ে বিদায়ের আগে ৪২ বলে ৪৬ রান করেন এই ব্যাটার। তবে মিচেল শেষ পর্যন্ত টিকে থেকে দলকে দেড়শ রানের কোটায় নিয়ে যান। তার ৩৫ বলে তিন বাউন্ডারি ও এক ছক্কায় ৫৩ রানে ভর করে
শেষ পর্যন্ত নির্ধারিত ২০ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে ১৫২ রানের চ্যালেঞ্জিং সংগ্রহ দাঁড় করিয়েছে নিউজিল্যান্ড। আরেক প্রান্তে জিমি নিসাম ১২ বলে ১৬ রান করে অপরাজিত থাকেন। বোলিংয়ে পাকিস্তানের
পক্ষে শাহিন শাহ আফ্রিদি ২৪ রানে দুই উইকেট পেয়েছেন। এ ছাড়া মোহাম্মদ নওয়াজ একটি উইকেট নিয়েছেন।