






উপরে ভুবেনেশ্বর ভালো না করলে ভারত আরও বিপদে পড়তে পারে। বিশেষ করে এ্যালেক্স হেলস অলআউট ব্যাটিংই করছে, আর তার ব্যাটে বলে হলে একাই শেষ করে দিতে পারে, সাথে আছে বাটলার ও







মালান ইনজুরি হলে সল্ট খেলতে পারে, তবে মঈন আলি আর লিভিংস্টনের উপরও অনেক কিছু নির্ভর করছে ইংল্যান্ডের। চাহাল দারুণ অপশন হতে পারে ভারতের জন্য, তবে অক্ষর প্যাটেল যেহেতু







ব্যাটিং পারে তাকে বসাবে কিনা বলা যাচ্ছে না।’অ্যাডিলেডের উইকেটও ভারতকে খানিকটা সাহায্য করতে পারে, অভিমত মাশরাফির। বললেন, ‘খেলাও হবে নাকি ইউজড উইকেটে এবং হঠাৎ করে নাকি







আবহাওয়া অ্যাডিলেডে গরম হয়েছে বিগত কয়েক দিন। যেটা ইন্ডিয়ার জন্য দারুন খবর। গরম এবং ইউজড উইকেট ইন্ডিয়া মনেপ্রাণেই চাইবে।’পাকিস্তান ফাইনালে যাওয়ার পর থেকেই ১৯৯২ এর পুনরাবৃত্তি







নিয়ে কথা উঠছে বেশ। এ বিষয়ে মাশরাফির ভাষ্য, ‘তবে যেই ফাইনালে যাক, ৯২ এ ইমরান খানের দল নিউজিল্যান্ডকেই, ইনজামাম এর সেই ঐতিহাসিক ইনিংস দিয়েই হারিয়ে ফাইনাল খেলেছিলো এবং







ইংল্যান্ড কে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ান হয়েছিলো। মার্টিন ক্রো ছিলো সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক এবং ম্যান অফ দ্যা টুর্নামেন্ট। সেবার এই বিশ্বকাপের মতোই বৃষ্টি এবং পয়েন্ট ভাগাভাগি করে পাকিস্তান সেমিফাইনাল







খেলেছিলো। সুতরাং হিস্ট্রি রিপিট নিয়ে অনেকে কথা হচ্ছে,তবে সেটা সময়ের উপর নির্ভর করছে। আপাতত ভারত এবং ইংল্যান্ডের দারুণ একটা ম্যাচ আজ দেখার অপেক্ষায় আছি।’ সেমিফাইনালের







এই ম্যাচ জয়ের টোটকাটাও বাতলে দিলেন সাবেক বাংলাদেশ অধিনায়ক। বললেন, ‘প্রয়োজনের মূহুর্তে যারা সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারবে তারা এগিয়ে থাকবে অনেকটা। তাছাড়া নির্ভার থেকে কে খেলতে







পারে সেটাও জেতায় সবচেয়ে বড় ভুমিকা রাখবে। সেক্ষেত্রে ভারতের মিডিয়ার চাপ অনেক বেশি, কারণ তারা বিশ্বকাপ জিতেছে শেষ ১১ বছর আগে আর ইংল্যান্ড জিতেছে মাত্র ৩ বছর আগে, যদিও







ফরমেটে ভিন্নতা আছে। ম্যাড়ম্যাড়ে ম্যাচ না হয়ে দারুণ এক ম্যাচের প্রতাশায় রইলাম।’