






নাসিম শাহ-হারিস রউফদের দুর্দান্ত বোলিংয়ে বেন স্টোকস ও মঈন আলীকে আটকে রেখেছিল পাকিস্তান। ম্যাচের তখনও ৬ ওভার বাকি। ইংল্যান্ডের প্রয়োজন ৪১ রান আর পাকিস্তানের চাই ৪ উইকেট।







শেষ ওভারের জন্য প্রস্তুত ছিলেন মোহাম্মদ ওয়াসিম, হারিস এবং শাহীন শাহ আফ্রিদি। উইকেট থেকে বাড়তি সুবিধা পাওয়ায় ইংলিশদের জন্য সহজ ছিল না পাকিস্তানের এই তিন পেসারকে সামলানো।







রউফ আর নাসিম মিলে স্টোকসদের আটকেও রাখলেন, তবে বিপত্তি ঘটলো ১৬তম ওভারে। হ্যারি ব্রুকের ক্যাচ নিয়ে চোটে পড়া শাহীন আফ্রিদিকে উঠে যেতে হয় এক বল করতেই। বিকল্প বোলার হিসেবে







ইফতিখার আহমেদ বল হাতে নিতেই আক্রমণ করে বসেন স্টোকস ও মঈন। এরপর আর আটকানো যায়নি ইংল্যান্ডকে। বাবর আজম মনে করেন, শাহীন চোটের কারণে কাঙ্ক্ষিত ফল পায়নি পাকিস্তান।







সেই সঙ্গে ২০ রান কম করার আক্ষেপও করেছেন তিনি। ম্যাচ শেষে এ প্রসঙ্গে পাকিস্তানের অধিনায়ক বাবর বলেন, ‘আমরা ২০ রান কম করেছি , তারপরও যেভাবে সবাই লড়াই করেছে, তা অবিশ্বাস্য।







আমাদের বোলিং আক্রমণ অন্যতম সেরা। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে শাহিনের চোট আমাদের কাঙ্ক্ষিত ফল পেতে দেয়নি। কিন্তু এটা খেলারই অংশ। ইংল্যান্ডকে অভিনন্দন।’ সহজ লক্ষ্য তাড়া করতে







নামলেও সেটাকে কঠিন করে তুলেছিলেন পাকিস্তানের পেসাররা। হারিস-শাহীন আফ্রিদিদের নিয়ে গড়া পেস ইউনিট যে বিশ্বের অন্যতম সেরা সেটা আরও একবার প্রমাণ করেছেন তারা। মেলবোর্নে খেলা







হলেও নিজের ঘরের মাঠের মতোই সমর্থন পেয়েছেন বাবররা। পুরো গ্যালারি জুড়ে দাপট ছিল পাকিস্তানের সমর্থকদের। এমন সমর্থনের জন্য ভক্তদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন পাকিস্তানের অধিনায়ক।







এদিকে ৫ উইকেটে জয় পাওয়া ইংল্যান্ডকে অভিনন্দন জানিয়েছেন তিনি। সেই সঙ্গে বাবর মনে করেন, ইংলিশরা যোগ্য দল হিসেবেই চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। বাবর বলেন, ‘ইংল্যান্ডকে অভিনন্দন, তারা দারুণ
লড়েছে, চ্যাম্পিয়ন হওয়ার যোগ্য তারা। মেলবোর্ন আমাদের ঘরের মাঠের মতো মনে হচ্ছিল। প্রতিটি মাঠেই আমরা সমর্থন পেয়েছি। ভক্তদের সেজন্য ধন্যবাদ।