






অস্ট্রেলিয়ায় শেষ হওয়া টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের অষ্টম আসরে নিজের নামের প্রতি সুবিচার করতে পারেননি বাংলাদেশ অধিনায়ক সাকিব আল হাসান। টুর্নামেন্ট শেষে বিশ্বকাপের পারফরম্যান্সের







হিসেবে র্যাঙ্কিং প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি)। যেখান থেকে সুখবরই পেয়েছেন টাইগার অলরাউন্ডার। প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে দেখা যায় আফগানিস্তানের সাবেক অধিনায়ক







মোহাম্মদ নবীকে টপকে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছেন বাংলাদেশ টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক। র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষ তিনে কোনও পরিবর্তন হয়নি। সাকিবের পর যথারীতি রয়েছেন আফগানিস্তানের মোহাম্মদ







নবী ও ভারতের হার্দিক পান্ডিয়া। শেষ হওয়া টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ৫ ম্যাচে ৮.৮ গড়ে এবং ৯৫.৬৫ স্ট্রাইক রেটে সাকিব করেছেন ৪৪ রান। আর বোলিংয়ে ২৭.৮৩ গড় ও ৮.৭৮ ইকোনমিতে নিয়েছেন







৬ উইকেট। সাকিবের মতো আফগান নবীরও বিশ্বকাপটা কেটেছে হতাশার। ৩ ম্যাচে ৫.৬৬ গড় এবং ১১৩.৩৩ স্ট্রাইক রেটে করেছেন ১৭ রান। বোলিংয়ে ৪৬ গড় এবং ৭.৬৬ ইকোনমিতে ১ উইকেট







নিয়েছেন আফগান এই অলরাউন্ডার। সাকিব ও নবীর চেয়ে তুলনামূলক ভালো পারফরম্যান্স করেছেন হার্দিক। ৬ ম্যাচে ২৫.৬০ গড় এবং ১৩১.৯৫ স্ট্রাইক রেটে করেছেন ১২৮ রান। বোলিংয়ে ১৮.২৫ গড়







এবং ৮.১১ ইকোনমিতে ভারতীয় এই অলরাউন্ডার নিয়েছেন ৮ উইকেট। ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছেন সূর্যকুমার যাদব। এবারের বিশ্বকাপে ছিলেন তৃতীয় সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। ৬ ম্যাচে
৫৯.৭৫ গড়ে করেছেন ২৩৯ রান। ১৮৯.৬৮ স্ট্রাইক রেটে করেছেন তিন ফিফটি। দুই ও তিনে রয়েছেন পাকিস্তানের দুই ওপেনার মোহাম্মদ রিজওয়ান ও বাবর আজম। র্যাঙ্কিংয়ে উচ্চলাফ দিয়েছেন
অ্যালেক্স হেলস। ২২ ধাপ এগিয়ে ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে ১২ নম্বরে উঠে এসেছেন হেলস। বিশ্বকাপে ৬ ম্যাচে ২ ফিফটিতে ২১২ রান করেছিলেন ইংলিশ এই ওপেনার। গড় এবং স্ট্রাইক রেট ছিল ৪২.৪০ এবং
১৪৭.২২। বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে লঙ্কান স্পিনার ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা যথারীতি শীর্ষস্থান ধরে রেখেছেন। শেষ হওয়া টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে হাসারাঙ্গা ১৫ উইকেট নিয়ে শীর্ষ উইকেট শিকারি হয়েছেন।
ইংলিশ স্পিনার আদিল রশিক পাঁচধাপ এগিয়ে উঠে এসেছেন র্যাঙ্কিংয়ের তিন নম্বরে। ৬ ম্যাচে ৩৬.৭৫ গড় এবং ৬.১২ ইকোনমিতে নিয়েছেন ৪ উইকেট। ফাইনালে পাকিস্তানের বিপক্ষে ২২ রানে ২ উইকেট নিয়েছিলেন ইংলিশ এই লেগস্পিনার