






সাঝঁছে কাতার, আনন্দে ভাসছে পুরো বিশ্ব, বুকের ভেতর চাপা উত্তেজনা নানা রঙে নানা ঢংয়ে মেতে উঠার উন্মাদনা। লালয়ে ঘড়িটায় কাউন ডাউন দেয়ালে, দেয়ালে ফুটবলের গ্রাফিটি, ফুটবল







থিমে মোড়ানো অলিগলি। মরুর দেশটা তাইতো হয়ে উঠেছে ফুটবল প্রেমিদের তিত্থস্থান। বিমান গুলো উরিয়ে নিয়ে আসছে মহাযজ্ঞে অংশ নেওয়া দলগুলোকে। জনস্রেতে ভাসবে কাতার







চিন্তার জায়গাটা ঠিক এখানেই, করনার সব বিধি নিষেদ সীথিল করা হলেও মাথা ব্যথার কারন হয়েছে ’ক্যমেল’ ভাইরাস। মিডিলিস্ট রেসপ্রেটারি সিনডমকে বলা হচ্ছে ক্যমেল ভাইরাস, এটি করনার মত







নতুন কোনো ভাইরাস না ২০১২ সালে এটা প্রথম ধরা পরে সৌদিআরবে এই রোগের জীবানু। বিগত ১০ বছরে ২৫৮৭ জন আক্রান্ত হয়েছেন এবং ৮৯১ মারা গিয়েছেন ক্যমেল ভাইরাসে। ইতিমদ্ধে ২৭ টি







দেশে পাওয়া গেছে এই রোগের উপস্থতি। এক্ষেত্রে প্রয়জন রয়েছে পরিস্কার পরিছন্ন থাকা, সামাজিক দুরুত্ত বজায়ে রাখা। কাতারেও আছে ক্যমেল ভাইরাসের প্রকভ ৩৮ জন আক্রান্ত এবং ৭ জনের







প্রানহানি। গবেষনায় উঠে এসেছেন উট থেকে ছরাচ্ছে এই রোগ, তাই বিশ্বকাপ দেখতে আশা দর্শকদের এই পশু থেকে দুরে থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এই ভাইরাস কভিট থেকেও মারাত্নাক যার নেই







কোনো চিকিৎসা। যদিও কাতারে অবাধে দলবেধে ঘুরে বেড়াচ্ছে মরুর উট। সংস্পর্শে থাকবে দর্শনার্থীদের কোনো একটি পশুও যদি ক্যমেল ভাইরাসে আক্রান্ত থাকে তবে তা হবে বিশ্বকপে সবচেয়ে







বড় হুমকি রাতারতি ছড়িয়ে পরতে পারে লাখো মানুষের মাঝে।