






আবারও দীর্ঘ কয়েক মাসের জন্য শাহীন শাহ আফ্রিদিকে হয়তো হারাতে যাচ্ছে পাকিস্তান। আগামী ডিসেম্বর থেকে জানুয়ারিতে ইংল্যান্ড ও নিউ জিল্যান্ডের বিপক্ষে হোম সিরিজে সম্ভবত মাঠের বাইরে







থাকতে হচ্ছে তাকে। গত রোববার মেলবোর্নে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ফাইনালে হাঁটুতে চোট পান পাকিস্তানি পেসার, যে চোটের সঙ্গে প্রায় চার মাস লড়াই করে সেরে উঠেছিলেন তিনি। আফ্রিদির







স্থলাভিষিক্ত হিসেবে প্রথমবার লাল বলের ক্রিকেটে নাম লিখতে পারেন হারিস রউফ। গত জুলাইয়ে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গল টেস্টে ফিল্ডিংয়ের সময় চোট পান আফ্রিদি। সাড়ে তিন মাস ছিলেন মাঠের







বাইরে। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে হোম টেস্ট সিরিজে বিশ্রামে ছিলেন তিনি এবং লন্ডনে পুনর্বাসন করেন। সুস্থ হওয়ায় বিশ্বকাপ দলে ফেরেন এবং ভারতের বিপক্ষে প্রথম ম্যাচেই খেলেছিলেন। যত দিন







গেছে, ততই নিজের ছন্দ ফিরে পান আফ্রিদি। বাংলাদেশের বিপক্ষে ২২ রানে ৪ উইকেট এবং দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ১৪ রানে ৩ উইকেট নেন। সেমিফাইনালে নিউ জিল্যান্ডের বিপক্ষেও পান







২৪ রান দিয়ে ৩ উইকেট। শিরোপার লড়াইয়ে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ২.১ ওভার করে ১৩ রান দেন এবং নেন ১ উইকেট। ফাইনালে আফ্রিদি লং অফ থেকে দৌড়ে এসে ক্যাচ ধরে হ্যারি ব্রুককে ফেরান,







কিন্তু ব্যথা পান হাঁটুতে। ব্যথায় কুঁকড়ে মাঠের বাইরে চলে যান। ঘটনা ছিল ১৩তম ওভারে। পরে তিনি ফিরলেও একটি বল করে আর মাঠে থাকতে পারেনি। তার ডান পায়ে ব্রেস পরা আছে। পিসিবি জানায়,
ইনজুরি সঠিকভাবে পর্যবেক্ষণ করে আরও বিস্তারিত জানানো হবে। সোমবার পাকিস্তান স্কোয়াডের অন্যদের সঙ্গে দুবাই হয়ে দেশে ফিরবেন আফ্রিদি।