অ্যাডিলেডে নেমেছে বৃষ্টি। ৭ ওভার শেষে বাংলাদেশ ৬৬/০। ডিএলএস পার স্কোর এখন ৪৯, বাংলাদেশ তাই বেশ খানিকটা এগিয়ে।এ বিশ্বকাপে প্রথম ৬ ওভারে বাংলাদেশের এটি সর্বোচ্চ স্কোর, এর আগে নেদারল্যান্ডস ও দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে







উঠেছিল ৪৭ রান করে। ইনিংসের ষষ্ঠ ওভার, বাংলাদেশের স্কোর ৫৪ রান। লিটন দাস—৫১ রানে অপরাজিত। লাইনটি পড়ুন আবার, ঠিকই পড়েছেন। ২১ বলেই ফিফটি পেয়ে গেলেন বাংলাদেশের ওপেনার, মোহাম্মদ শামিকে পুল করে ছয় মেরে







মাইলফলকে গেছেন তিনি। এবারের বিশ্বকাপের দ্বিতীয় দ্রুততম ফিফটি এটি। বাংলাদেশের ইতিহাসের দ্বিতীয় দ্রুততম ফিফটি এটি আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে। প্রথম ৪ বলের মধ্যে ৩টিই খেলেছিলেন লিটন, একটি সিঙ্গেলের বেশি নিতে







পারেননি, সেটিতেও হতে ধরেছিলেন রানআউট। লিটন এরপর করলেন স্কুপ। ফাইন লেগ ছিল বৃত্তের মধ্যে, এর আগেও ভুবনেশ্বরের গতি কাজে লাগিয়ে বাউন্ডারি মেরেছিলেন। দুর্দান্ত টাইমিং আবারও। ৫ ওভারে বাংলাদেশের স্কোর ৪৪/০, লিটন







১৯ বলে ৪১ রানের অপরাজিত। সেমিফাইনালের দৌড়ে টিকে থাকতে ভারতের বিপক্ষে জয়ের বিকল্প নেই বাংলাদেশের। গুরুত্বপূর্ণ এই ম্যাচে তাই প্রতিপক্ষকে আগে ব্যাটিংয়ের সুযোগ দিয়েছিলেন সাকিব আল হাসান। তবে অধিনায়কের এই
সিদ্ধান্তের প্রতিদান বোলাররা তেমন দিতে পারেননি। বিরাট কোহলি ও লোকেশ রাহুলের হাফ সেঞ্চুরিতে ২০ ওভারে ৬ উইকেটে ১৮৫ রান তুলতে সক্ষম হত রোহিত শর্মার দল। জবাবে পাওয়ার প্লে’তে দারুন করেছে বাংলাদেশ। লিটন দাসের
২১ বলে হাফ সেঞ্চুরিতে ৬ ওভারে ৬১ রান স্কোরবোর্ডে তুলেছে বাংলাদেশ। এর এক ওভার পরই ম্যাচে হানা দেয় বৃষ্টি। ৭ ওভারে দলীয় সংগ্রহ বিনা উইকেটে ৬৪। বৃষ্টি আইনে ১৭ রানে এখনও এগিয়ে সাকিবরা।