






পেনাল্টি থেকে গোল করতে পারলেই শিরোপা নিশ্চিত ছিল বাংলাদেশের। কিন্তু জয়নব বিবি রিতা পেনাল্টি পেয়েও লক্ষ্যভেদ করতে পারেননি। তাতে নেপালের সঙ্গে ১-১ গোলে ড্র করায় সাফ







অনূর্ধ্ব-১৫ নারী ফুটবলের শিরোপা পুনরুদ্ধার করা হয়নি। ট্রফি বঞ্চিত হওয়ায় হতাশা কাজ করছে বাংলাদেশের।অথচ কিছু দিন আগে নেপালকে হারিয়েই সিনিয়রদের আসরে বাংলাদেশ শিরোপা







জিতেছিল। সাবিনা-কৃষ্ণারা পেয়েছিল ছাদখোলা সংবর্ধনা। তাদের অনুপ্রেরণা নিয়ে কিশোরীরা বয়সভিত্তিক টুর্নামেন্ট খেলতে নামলেও রানার্সআপ হয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হচ্ছে। পেনাল্টি মিসের মাশুলই







দিতে হয়েছে শেষ পর্যন্ত। দলটির কোচ গোলাম রব্বানী ছোটন পেনাল্টি নিয়ে প্রশ্ন উঠতেই বলেছেন, ‘ও (জয়নব বিবি রিতা) অভিজ্ঞ খেলোয়াড়, তাই ওকে পেনাল্টি মারতে দেওয়া হয়েছে। সুরভি মারলে







যে গোল হতো এমন নয়। রিতা নার্ভাসও ছিল না। ও নিজ থেকেই মারতে গিয়েছিল, কিন্তু গোল হয়নি।’শুরুতে গোল হজম করেও দ্বিতীয়ার্ধে তা শোধও দেয় বাংলাদেশ। ছোটন মনে করছেন, ম্যাচ জিততে







না পারাটা আসলে দুর্ভাগ্য, ‘প্রথম থেকে মেয়েরা খেলার মধ্যেই ছিল। নিজেদের ভুলে গোল খেয়েছে। দ্বিতীয়ার্ধে তো ঘুরে দাঁড়িয়েছে, গোলও করেছে। কিন্তু দুর্ভাগ্য, পেনাল্টি মিস করেছে। বলতে পারেন







অপরিপক্বতা কিছুটা আছে।’সামনের দিকে ঘুরে দাঁড়াতে এখন ভুল শুধরে নিতে চান ছোটন, ‘দলে প্রতিভা কম নয়। প্রতিটি ম্যাচেই উন্নতি করেছে। তাদের তাড়াহুড়ো করে খেলার প্রবণতা কমাতে হবে।







ছোটখাটো ভুলগুলো যেন না হয়, খেয়াল রাখতে হবে। ওসব জায়গায় আরও উন্নতি করতে হবে। যত খেলতে থাকবে, তত শিখবে। সময় পেলে ওরা উন্নতি করবে।’সর্বোচ্চ গোলদাতা ও সেরা খেলোয়াড়ের







পুরস্কার জিতেছেন সুরভি আকন্দ। তিন দলের টুর্নামেন্টে বাংলাদেশ রানার্সআপ হলেও সর্বোচ্চ গোলদাতা ও সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার জিতেছেন সুরভি আকন্দ। আর সেরা গোলকিপার হয়েছেন নেপালের সুজাতা তামাং।