






গত বছর ইংল্যান্ডের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দলে থাকলেও শেষ পর্যন্ত ইনজুরির কারণে দল থেকে বাদ পড়ে যান বর্তমান সময়ের ইংল্যান্ডের অন্যতম সেরা ফাস্ট স্যাম কারেন। জিম্বাবুয়ে বংশভূত







ইংল্যান্ডের এই ক্রিকেটার প্রথম টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ফাইনালে ম্যান অফ দ্যা ম্যাচ এবং ম্যান অফ দা টুর্নামেন্ট পুরস্কার লাভ করেছেন। বাবা কেভিন কারেন ১৯৮৩ সাল থেকে ১৯৮৭ সাল পর্যন্ত







জিম্বাবুয়ের ঘরোয়া ক্রিকেটসহ জাতীয় ক্রিকেট লীগে নিয়মিত খেলেছেন। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নেওয়ার পর ইংল্যান্ডে স্থায়ী হন তিনি। তবে তিনি জিম্বাবুয়ে জাতীয় ক্রিকেট দলের হয়ে







খেলল তার দুই ছেলে বর্তমানে ইংল্যান্ডের জাতীয় দলে খেলছেন স্যাম কারেন এবং টম কারেন। গতকাল ফাইনালে পাকিস্তানকে ৫ উইকেটে হারিয়ে শিরোপা জয়ের ম্যাচে ৪ ওভারে মাত্র ১২ রান







দিয়ে স্যাম কারেনের শিকার ৩টি। তার অসাধারণ বোলিংয়েই পাকিস্তান ১৩৭ রানেই আটকে যায়। ‘অফ কাটার’, ‘নাকল’ আর ‘ইয়র্কারে’ পাকিস্তানি ব্যাটারদের নাভিশ্বাস তুলেছিলেন কারেন। তাই







তাকে ম্যাচসেরা বাছতে বেগ পেতে হয়নি আয়োজকদের। ম্যাচ শেষে এই বিশাল অর্জন যেন বিশ্বাসই হচ্ছিল না কারেনের, “আমি আসলে ভাষা হারিয়ে ফেলেছি। এখন সময়টা উপভোগের।” পুরো







টুর্নামেন্টে ৬ ম্যাচে স্যাম কারেনের উইকেট সংখ্যা ১৩টি। গড় ১১.৩৮ আর ইকোনমি মাত্র ৬.৫২। আজকের ম্যাচে সময়ের চাহিদা মিটিয়ে ৪৯ বলে অপরাজিত ৫২* রান করে ইংল্যান্ডকে জিতিয়ে







মাঠ ছাড়েন অল-রাউন্ডার বেন স্টোকস। এর আগে তিনি একটি উইকেটও নিয়েছেন। তাই স্টোকসেই ফাইনাল সেরা হিসেবে মনে করেন কারেন, “আমার মনে হয় না, যে সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কারটা







আমার প্রাপ্য। কিন্তু স্টোকস যেভাবে খেলল… এই উপলক্ষটা বিশেষ। আমরা এখন সময়টা উপভোগ করব”।