






চলতি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশ এক প্রকার চারজন জেনুইন বোলার নিয়ে একাদশ সাজাচ্ছে। বিশ্বকাপে এখন পর্যন্ত দক্ষিণ আফ্রিকায় বিপক্ষে ম্যাচ ছাড়া প্রতিটি ম্যাচেই চারজন বোলার নিয়ে খেলেছেন সাকিব। যদিও দক্ষিণ আফ্রিকা







ছাড়া বাকি দুটি দল ছিল নেদারল্যান্ডস এবং জিম্বাবুয়ে। তবে এই দুই দলের বিপক্ষে জিতলেও একজন বাড়তি বোলারের অভাব দেখা দিয়েছিল একাদশে। মূলত জিম্বাবুয়ে বিপক্ষে ম্যাচে একজন বোলার কম বোধ করছিলেন অনেকেই। ১৬ থেকে







১৮ ওভার দলের তিন পেসার মোস্তাফিজুর রহমান, তাসকিন আহমেদ ও হাসান মাহমুদ করার পর ১৯তম ওভার করেন সাকিব নিজে। শেষ ওভারের জন্য ছিল না কোনও বিশেষজ্ঞ বোলার। মোসাদ্দেককে দিয়ে বল করান অধিনায়ক। ১১ রান







ঠেকানোর দায়িত্ব পেয়ে দুই উইকেট নিয়ে আস্থার প্রতিদান দেন এই বোলার। তবে সামনে বাংলাদেশের জন্য কঠিন প্রতিপক্ষ রয়েছে ভারত এবং পাকিস্তানের মত দল। বর্তমান সময়ে ভারতের যে ব্যাটিং লাইন আপ সেখানে চারজন বলার







নিয়ে একাদশ সাজানো কিছুটা বোকামি মনে হবে। ভারতের ব্যাটিং গভীরতা কতটা শক্তিশালী কারও অজানা নয়। আছে সুর্যকুমার যাদবের মতো বিস্ফোরক ব্যাটসম্যান। সাকিব এমনটা মনে করেন না। তিনি মোসাদ্দেককে মূল বোলার হিসেবেই
বিবেচনা করতে চান। সঙ্গে এটিও বলে দিয়েছেন, মোসাদ্দেককে অনিয়মিত বোলার ভেবে থাকলে ভুল হবে, “দেখুন ঘাটতি থাকলে আমরা ২০ ওভার করতে পারতাম না। মোসাদ্দেক জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে এই বছর ৫ উইকেটও পেয়েছে একটা ম্যাচে।
৫ উইকেট পাওয়া টি-টোয়েন্টিতে খুবই দুর্লভ ব্যাপার। তাকে যদি আপনি অনিয়মিত বোলার হিসেবে মনে করেন, আমি বলবো যে সেটা ভুল।” চলতি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ৩ ম্যাচে ৭ ওভার বোলিং করেছেন মোসাদ্দেক হোসেন। ওভার প্রতি
৯.১৪ রান করে দিয়েছেন তিনি। তাকে সাকিব নিয়মিত বোলার বললেও বিশ্বকাপে একমাত্র জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে চার ওভারের কোটা পূর্ণ করেন। “ও (মোসাদ্দেক) হয়তো আরও ভালো বোলিং করতে পারে, ওকে আমরা ওভাবে বিবেচনা করেনি। আপনি যদি ঘরোয়া ক্রিকেট দেখেন ও কিন্তু টি-টোয়েটিতে চার ওভার করে।”