






অলিম্পিকে ক্রিকেট যোগ করার দাবি অনেক দিনের। এতদিন সেটা অন্তর্ভূক্ত না হলেও ২০২৮ অলিম্পিকে দেখা যেতে পারে ছেলে ও মেয়েদের ক্রিকেট। টেলিগ্রাফের প্রতিবেদন অনুযায়ী, সেখানে বাংলাদেশের







খেলার সম্ভাবনা ক্ষীণ। ২০০৭ সালে অলিম্পিকের ‘স্বীকৃতির মর্যাদা’ পেলেও যুক্ত করা হয়নি ক্রিকেট। ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি) প্রতিনিয়ত চেষ্টা করলেও এখন পর্যন্ত অলিম্পিকে







ক্রিকেট অন্তর্ভূক্ত করতে পারেনি। তবে সাম্প্রতিক বছরগুলোকে আলোচনা ব্যাপকভাবে এগিয়ে নিয়েছে তারা। ২০২৮ অলিম্পিকে ক্রিকেট যুক্ত করতে নিজেদের সবরকম চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে আইসিসি।







টেলিগ্রাফের প্রতিবেদন অনুযায়ী, অলিম্পিকে ৬ দলের টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্ট আয়োজনের প্রস্তাব দিয়েছে ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি। র্যাঙ্কিংয়ের সেরা ছয়ে থাকা দলগুলো অলিম্পিকে অংশগ্রহণ







করতে পারবে। এমনটা হলে অলিম্পিকে ক্রিকেট যুক্ত হলেও বাংলাদেশের সম্ভাবনা কম। র্যাঙ্কিংয়ে বর্তমানে সেরা ছয়ে আছে ভারত, পাকিস্তান, ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড এবং সাউথ আফ্রিকা।







টি-টোয়েন্টিতে পারফরম্যান্স ও সম্ভাবনায় বেশ পিছিয়ে বাংলাদেশ। আইসিসির নির্ধারিত সময়ের মাঝে সেরা ছয়ে উঠতে না পারলে অলিম্পিকে ক্রিকেট খেলা হবে না বাংলাদেশ। সেটা যে বাংলাদেশের







জন্য অনেকটা কঠিন তা বলার অপেক্ষা রাখে না। ছেলেদের মতো মেয়েদের ক্রিকেটেও একই নিয়ম করতে যাচ্ছে তারা। খরচ কমাতে ছেলেদের পর মেয়েদের ম্যাচ আয়োজন করা হবে। ইংল্যান্ডের







এই সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ১৪ জন ক্রিকেটার নিয়ে স্কোয়াড সাজাতে পারবে দলগুলো। টুর্নামেন্টে অংশ নেয়া ৬ দলকে দুটি গ্রুপে ভাগ করা হবে। পয়েন্ট টেবিলে প্রতিটি গ্রুপের সেরা দুইয়ে







থাকা দলগুলো সেমিফাইনাল খেলার সুযোগ পাবে। সেমিফাইনাল থেকে বাদ পড়া দল দুটি থেকে নির্ধারণ করা হবে ব্রোঞ্জ পদক জয়ী। এমনটা হলে ১৯০০ সালের প্যারিস অলিম্পিকের পর লস অ্যাঞ্জেলসে
দেখা যেতে পারে ক্রিকেটের দেখা।