নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের মিশন শুরু করেছে বাংলাদেশ। আর এ ম্যাচে খেলতে নেমেই আরেকটি রেকর্ডের মালিক হয়ে গেলেন বিশ্বের অন্যতম সেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান।এখন পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হওয়া







টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সবকয়টি আসরে খেলেছেন বিশ্বের মাত্র দুজন ক্রিকেটার। তারা হলেন বাংলাদেশি তারকা ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান ও ভারতীয় ক্রিকেটার রোহিত শর্মা। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের অষ্টম আসরে দুজনই নিজ নিজ







দেশের অধিনায়কত্ব করছেন।ক্রিকেটের ক্ষুদ্রতম সংস্করণের এই লড়াইয়ে রোববারই (২৩ অক্টোবর) পাকিস্তানের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে কীর্তিটা গড়ে ফেলেছেন ভারত অধিনায়ক। আর সোমবার (২৪ অক্টোবর) হোবার্টে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের







সবগুলো আসরে খেলার রেকর্ডে রোহিতের পাশে বসলেন টাইগার অধিনায়ক সাকিব।দক্ষিণ আফ্রিকার মাটিতে ২০০৭ সালে প্রথম বিশ্বকাপে খেলেছিলেন সাকিব। সেই আসরে সাকিব তরুণ ক্রিকেটার হিসেবে থাকলেও ছিলেন দলের গুরুত্বপূর্ণ







সদস্য। আর ১৫ বছর পরও সাকিব এখন রয়েছেন দলের গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড় হিসেবে, এবার সঙ্গে আছে অধিনায়কের গুরুদায়িত্বও।সাকিব-রোহিতের পাশে নাম উঠতে পারতো টাইগারদের সাবেক অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ রিয়াদেরও। টি-







টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগের সাত আসরেই খেলেছেন তিনি। কিন্তু ফর্ম হারিয়ে এবার আর দলে জায়গা হয়নি তার।এ ছাড়া অবসর না নিলে বিশ্বকাপ দলে থেকে এ রেকর্ডের অংশীদার হতে পারতেন মুশফিকুর রহিমও। অন্য সব সংস্করণের মতো
২০ ওভারের ক্রিকেটেও দারুণ সব পারফরম্যান্স উপহার দিয়েছেন সাকিব আল হাসান। আর বিশ্বকাপে সব আসর খেলার পাশাপাশি সমৃদ্ধ করেছেন অর্জনের ভাণ্ডারও।দেড় দশক আগে প্রোটিয়াদের মাটিতে প্রথম আসরে প্রথম ম্যাচেই জাত
চেনান সাকিব। ক্যারিবীয়দের বিপক্ষে বাঁহাতি স্পিনে ৪ ওভারে ৩৪ রান দিয়ে নেন ৪টি উইকেট। ভারতের মাটিতে ষষ্ঠ আসরের আগ পর্যন্ত এটিই ছিল বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সেরা বোলিংয়ের রেকর্ড।এখন পর্যন্ত বিশ্বকাপে ৩২টি ম্যাচ খেলে
৭০৫ রান করেছেন বাংলাদেশের পোস্টারবয়। ব্যাটের পাশাপাশি বল হাতেও নিজের সক্ষমতা দেখিয়েছেন এই টাইগার। বল হাতে ১৭.২৯ গড়ে নিয়েছেন ৪১ উইকেট। এই সংস্করণে বিশ্ব আসরে তার চেয়ে বেশি উইকেট নেই আর কারও।