টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের 30 তম ম্যাচটি পার্থের অপটাস ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টিম ইন্ডিয়া এবং দক্ষিণ আফ্রিকা এর মধ্যে খেলা হচ্ছে। এই ম্যাচে টস জিতে প্রথমে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন অধিনায়ক রোহিত শর্মা। প্রথমে ব্যাট করে ভারতীয়







দল 20 ওভারে 9 উইকেট হারিয়ে 133 রান করে এবং দক্ষিণ আফ্রিকাকে জয়ের জন্য 134 রানের লক্ষ্য দেয়। একনজরে দেখে নেওয়া যাক ভারতের ইনিংস। আসলে, টস জিতে ভারতীয় দলের ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত কিছুটা অন্যায় প্রমাণিত হয়েছিল।







দলের ব্যাটসম্যান রোহিত শর্মা (৯ রান) ও কেএল রাহুল (১৫ রান) পাওয়ারপ্লেতেই উইকেট হারিয়েছেন। এরপর বিরাট কোহলির ব্যাটও আশ্চর্যজনক কিছু করতে পারেনি আফ্রিকান বোলারদের সামনে। ব্যক্তিগত ১২ রানে প্যাভিলিয়নে ফেরেন







কোহলি। একই সময়ে, অক্ষর প্যাটেলের জায়গায় দীপক হুডাকে প্রথমবারের মতো ভারতের প্লেয়িং-11-এ সুযোগ দেওয়া হয়েছিল কিন্তু তিনি শূন্য রানে আউট হন। একটা সময়ের জন্য মনে হচ্ছিল আফ্রিকান বোলারদের সামনে ভারতীয় ব্যাটিং







অর্ডার তাসের মতো ছড়িয়ে পড়বে, কিন্তু মিডল অর্ডারে ব্যাট করতে আসা সূর্যকুমার যাদবের ব্যাট আজ আবার জ্বলে উঠল। দীনেশ কার্তিককে সঙ্গে নিয়ে ভারতীয় দলকে সমস্যা থেকে বের করে আনেন সূর্য। এই সময়ে, সূর্যকুমার যাদব টি-







টোয়েন্টি বিশ্বকাপে তার দ্বিতীয় হাফ সেঞ্চুরি করেন। ৪০ বলে ৬৮ রানের ইনিংস খেলেন তিনি। তবে ব্যক্তিগত ৬ রানে আউট হন দিনেশ কার্তিক। কিন্তু সূর্যকুমার যাদব একপ্রান্তে একাই আফ্রিকান বোলারদের মোকাবেলা করতে থাকেন এবং







ভারতকে ১৩৪ রানে পৌঁছে দিয়ে দলের লজ্জা রক্ষা করেন। জানিয়ে রাখি এই ম্যাচে ভারতীয় দলকে ফেরার সুযোগ দেয়নি দক্ষিণ আফ্রিকার বোলাররা। আফ্রিকান বোলাররা ধারাবাহিকভাবে ভারতীয় দলের ব্যাটসম্যানদের মধ্যে ক্রমবর্ধমান জুটি
ভাঙতে সক্ষম হন। লুঙ্গি এনগিদি তার চার ওভারের স্পেলে মাত্র ২৯ রান খরচ করে প্যাভিলিয়নের পথ দেখালেও এনরিক নরখিয়া নেন দুটি উইকেট। এছাড়া তিনটি উইকেট নেন ওয়েন পার্নেল।