গুলশানে বিএনপি চেয়ারপার্সনের কার্যালয়ে দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে বৈঠক করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত ইইউ রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াইটলি। প্রায় দেড় ঘণ্টা যাবত অনুষ্ঠিত হয় বৈঠকটি।
ইইউ রাষ্ট্রদূতকে স্বাগত জানান বিএনপি চেয়ারপারসনের একান্ত সচিব আবদুস সাত্তার। বৈঠকে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে উপস্থিত ছিলেন স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপ কমিটির সদস্য শ্যামা ওবায়েদ।
Click Here to Sign Up
ভোট দিয়ে টাকা আয় করতে ফ্রি রেজিস্টেশন করুন এখানে ক্লিক করে Click Here
বৈঠক শেষে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী সাংবাদিকদের জানান, ইইউ’র সঙ্গে প্রাসঙ্গিক বিষয় নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়েছে। মূলত, নির্বাচন ও মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হয়েছে বলে জানা গেছে। এর আগে, মঙ্গলবার বাংলাদেশে জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারী জিন লুইসের সঙ্গে বৈঠক করেন বিএনপি মহাসচিব।







জনি সিন্সকে গোপনাঙ্গের ছবি পাঠান বাংলাদেশিরাও, জানালেন পর্ন তারকা নিজেই
ভারতীয়দের গোপনাঙ্গের ছবি পেতে পেতে ক্লান্ত পর্ন তারকা জনি সিন্স! এমনকি এই তালিকায় বাংলাদেশি ও শ্রীলঙ্কানরাও রয়েছে। তিনি জানিয়েছেন, এই পেশা মোটেও সুখকর নয়। বরং অনেক বেশি কষ্টের। আর সেই কথা তিনি জানিয়েছেন কাছের বন্ধু ভুবণ বামকে।
সম্প্রতি জনি সিন্স সেসব কথা জানিয়েছেন কাছের বন্ধু ভারতীয় যুবক ভুবণ বামকে। এক সাক্ষাৎকারে ভুবণ বলেন, অনেক ভারতীয় যুবক পর্নস্টার হওয়ার চেষ্টা করে চলেছে। কীভাবে এই পেশায় আসার যায় সেই সম্পর্কে জানতে চেয়ে জনি সিনসের কাছে মেসেজ পাঠায় অনেকেই। সঙ্গে নিজের গোপনাঙ্গের ছবিও পাঠায় তারা।







অতীতে এই একই দাবি করেছিলেন সানি লিওনও। অভিনেত্রী বলেছিলেন, আমাকে নিয়ে একসময় অনেক সমালোচনা হয়েছে। তবে আমার মতো অনেকেই এই পেশায় আসতে চান। আমার মেলবক্সে যে কত ই-মেল জমা হয় কী বলব! তবে বিজনেস পার্ট পুরোটাই ড্যানিয়েল দেখে। ফলে গোপনাঙ্গের ছবিগুলো আসলে ওকেই মেইল থেকে সরাতে হয়।







এদিকে ভুবণ বাম জানিয়েছেন পর্নস্টার হওয়ার কী কী চ্যালেঞ্জ রয়েছে। তার কথায়, নিজের পেশা সম্পর্কে খুঁটিনাটি অনেক কথা জনি আমাকে জানিয়েছেন। যা জানার পর নিজেকে প্রশ্ন করতে ইচ্ছা করে, কেন আমরা এই ছবি দেখি? ২০ মিনিটের দৃশ্যের জন্য প্রায় তিন দিন ধরে শুটিং করতে হয় পর্ন তারকাদের। ভালো মানের পর্নগ্রাফির জন্য আরও বেশি সময় দিতে হয়। কারণ, মাঝেমধ্যে নারীরা একটা দৃশ্য শ্যুট করতে করতে ক্লান্ত হয়ে পড়েন। অনেক সময় মুড থাকে না!







পর্ন তারকা হওয়ার ক্ষেত্রে ছেলেদের কী সমস্যা হয় সেই কথাও জনি সিনস জানিয়েছেন ভুবন বামকে। তিনি বলেন, জনি ভাই আমাকে জানিয়েছেন, এই পেশায় আসার জন্য প্রচুর ইনজেকশন নিতে হয়। প্রচুর পরীক্ষা হয়। সাপ্তাহিক বা মাসিক ভিত্তিতে চেক আপ হয়। যদি সেই পরীক্ষায় দেখা যায় কোনো পর্নস্টারের গোপনাঙ্গে কোনো সমস্যা আছে বা তার আকার ছোট তাহলে চাকরি চলে যায়। সপ্তাহে কমপক্ষে ২০টি শুট করতে হয়। ফলে ব্যাপারটি খুবই চাপের।






