একটি স’ম্পর্কের সবচেয়ে বড় ব্যাপার হল বিশ্বা’স। বিশ্বা’স না থাকলে কোন সম্পর্ক ভালো জায়গায় থাকতে পারেনা। সব জায়গাতেই যা নিয়ে স’ম’স্যার সুত্রপাত ঘটে তা হল বিশ্বা’স।







আমর’া সবাই বলি তোমায় আমি বিশ্বা’স করি। কিন্তু কোন না কোন ব্যাপারে, কিছু না কিছু ভাবে সবসময় আমা’দের মধ্যে বিশ্বা’সের অভাব দেখা দেয়। এই বিশ্বা’সের অভাব আমা’দের অনেকের সম্পর্ক ন’ষ্ট করে দেয়। কিন্তু আমর’া কোনভাবেই এই অদ্ভুত টা’নাপো’ড়েন থেকে বেরোতে পারি না।







আমর’া চেষ্টা করি বিশ্বা’স করতে, কিন্তু অনেকসময় সিচুয়েশন আমা’দের এমন এক জায়গায় নিয়ে যায় যে অতি বিশ্বা’সী মানুষেরও বিশ্বা’স কেঁ’পে ওঠে। আমর’া ঠিক করতে পারি না যে সেই পরিস্থিতিতে আমা’দের ঠিক কি করা উচিত।







এইরকম কোন সিচুয়েশনে কে কখন কি করতে পারে সে সম্পর্কে আমা’দের কোন জ্ঞান নেই। তাই যতই আমর’া বলি যে আমর’া ওই জায়গায় থাকলে এইরকম কিছু করতাম না, সেটা একদমই ঠিক নয়।







এরকমই এক ঘ’টনার কথা আমর’া আপনাদের আজ বলবো। স্বামী আর স্ত্রীর মাঝে অনেক দিনের সম্পর্ক। ভালোবাসায় ভরা ছিল তাদের সং’সার। কিন্তু পাড়া পড়শীরা খেয়াল করতে লাগলো যে সুখের সংসার আর সুখের নেই।







সংসার এমন এক পর্যায়ে দাঁড়িয়েছে যেখানে দুজনে আর দুজনের সাথে একদমই থাকতে পারছে না। এইরকম অবস্থায় কি করে গেল তাদের স’ম্প’র্ক সেটা কেউই জানতে পারেনি। শেষ পর্যন্ত যখন মা’মলা গেল কোর্টে তখন বোঝা গেল কি ঘ’টে’ছে দুজনের মধ্যে। গল্প শুনে আশ্চর্য সবাই।







ডি’ভো’র্সের মা’মলায় স্বামী জানিয়েছেন স্ত্রীর ব্যাগের মধ্যে তিনি পেয়েছেন এক ব্যবহৃত কন’ড’ম। কি করে তিনি পেলেন সেটা অবশ্য বলতে চাননি স্বামী। তার মতে তার স্ত্রী দু’শ্চ’রিত্রা, তাই তিনি আর তার স্ত্রীর সাথে থাকতে চান না।







তার স্ত্রী অবশ্য জানিয়েছেন অন্য এক ভ’য়া’নক ত’থ্য। যা দেখে কেঁ’পে গিয়েছেন বাকি সবাই। স্ত্রী জানিয়েছেন তার স্বামী তাকে প্রতিদিন মা’রতেন। শারীরিক পরীক্ষায় জানা গেছে ওই নারীর গো”পন







অ’’ঙ্গে পাওয়া গেছে আ’ঘা’তের দা’গ। স্বামীর কথা ঠিক না স্ত্রীর কথা, সে নিয়ে অনেকের মধ্যে ম’তভে’দ আছে। তাই কাকে সকলে মিলে সা’পোর্ট করবেন তার কোন হদিশ করতে পারছেন না কেউ।







একটি স’ম্পর্কের সবচেয়ে বড় ব্যাপার হল বিশ্বা’স। বিশ্বা’স না থাকলে কোন সম্পর্ক ভালো জায়গায় থাকতে পারেনা। সব জায়গাতেই যা নিয়ে স’ম’স্যার সুত্রপাত ঘটে তা হল বিশ্বা’স।







আমর’া সবাই বলি তোমায় আমি বিশ্বা’স করি। কিন্তু কোন না কোন ব্যাপারে, কিছু না কিছু ভাবে সবসময় আমা’দের মধ্যে বিশ্বা’সের অভাব দেখা দেয়। এই বিশ্বা’সের অভাব আমা’দের অনেকের সম্পর্ক ন’ষ্ট করে দেয়। কিন্তু আমর’া কোনভাবেই এই অদ্ভুত টা’নাপো’ড়েন থেকে বেরোতে পারি না।
আমর’া চেষ্টা করি বিশ্বা’স করতে, কিন্তু অনেকসময় সিচুয়েশন আমা’দের এমন এক জায়গায় নিয়ে যায় যে অতি বিশ্বা’সী মানুষেরও বিশ্বা’স কেঁ’পে ওঠে। আমর’া ঠিক করতে পারি না যে সেই পরিস্থিতিতে আমা’দের ঠিক কি করা উচিত।







এইরকম কোন সিচুয়েশনে কে কখন কি করতে পারে সে সম্পর্কে আমা’দের কোন জ্ঞান নেই। তাই যতই আমর’া বলি যে আমর’া ওই জায়গায় থাকলে এইরকম কিছু করতাম না, সেটা একদমই ঠিক নয়।
এরকমই এক ঘ’টনার কথা আমর’া আপনাদের আজ বলবো। স্বামী আর স্ত্রীর মাঝে অনেক দিনের সম্পর্ক। ভালোবাসায় ভরা ছিল তাদের সং’সার। কিন্তু পাড়া পড়শীরা খেয়াল করতে লাগলো যে সুখের সংসার আর সুখের নেই।







সংসার এমন এক পর্যায়ে দাঁড়িয়েছে যেখানে দুজনে আর দুজনের সাথে একদমই থাকতে পারছে না। এইরকম অবস্থায় কি করে গেল তাদের স’ম্প’র্ক সেটা কেউই জানতে পারেনি। শেষ পর্যন্ত যখন মা’মলা গেল কোর্টে তখন বোঝা গেল কি ঘ’টে’ছে দুজনের মধ্যে। গল্প শুনে আশ্চর্য সবাই।







ডি’ভো’র্সের মা’মলায় স্বামী জানিয়েছেন স্ত্রীর ব্যাগের মধ্যে তিনি পেয়েছেন এক ব্যবহৃত কন’ড’ম। কি করে তিনি পেলেন সেটা অবশ্য বলতে চাননি স্বামী। তার মতে তার স্ত্রী দু’শ্চ’রিত্রা, তাই তিনি আর তার স্ত্রীর সাথে থাকতে চান না।







তার স্ত্রী অবশ্য জানিয়েছেন অন্য এক ভ’য়া’নক ত’থ্য। যা দেখে কেঁ’পে গিয়েছেন বাকি সবাই। স্ত্রী জানিয়েছেন তার স্বামী তাকে প্রতিদিন মা’রতেন। শারীরিক পরীক্ষায় জানা গেছে ওই নারীর গো”পন







অ’’ঙ্গে পাওয়া গেছে আ’ঘা’তের দা’গ। স্বামীর কথা ঠিক না স্ত্রীর কথা, সে নিয়ে অনেকের মধ্যে ম’তভে’দ আছে। তাই কাকে সকলে মিলে সা’পোর্ট করবেন তার কোন হদিশ করতে পারছেন না কেউ।