দশ টাকার নোটে পেয়েছেন নাম্বার। এরপর ফোনে কথা হতে হতে পরিচয়, তারপর প্রণয়। জানুয়ারিতে পরিচয় আর ডিসেম্বরে পরিণয়ের মাঝখানে ব্যবধান মাত্র এক বছরের। মেয়েটি শারীরিক প্রতিবন্ধী। আর ছেলেটি খ্যাতনামা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়াশোনা করে ঢাকায় চাকরিরত যুবক।







ভালোবাসা যুগে যুগে তৈরি করেছে ইতিহাস। ভালোবেসে কেউ হয়েছে দেওলিয়া কেউ আবার হারিয়েছে জীবন। তবে আজ ভালোবাসার দিনে থাকছে এক ভিন্ন প্রেমের গল্প। শারীরিক প্রতিবন্ধী নারীর প্রেমে এক বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া প্রেমিকের প্রেম উপাখ্যান।







রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে উচ্চশিক্ষা নিয়ে ঢাকায় চাকরি করতেন সোহেল। ভালোবাসার মানুষটির কষ্ট কমাতে সেই চাকরি ছেড়ে বাড়ির সামনে দিয়েছেন টং দোকান।







এখন অভাব থাকলেও কমতি নেই ভালোবাসায়। সত্যিকারের প্রেম যেন এক অচিন পাখি। সেই অচিন পাখি পোষ মেনেছে সোহেল-রওশনের সংসারে।







২০০৭ সালে বিয়ের পর স্ত্রীকে পিঠে নিয়ে চলছে ১৫ বছরের সংসার রওশন ও সোহেল মিয়ার। রওশন শারীরিক প্রতিবন্ধী। অভিভাবক রাজি না থাকায় পালিয়ে বিয়ে করেন তারা। রওশনের আত্মীয়রা জানায়, এই যুগলের প্রেম দেখে কেউই বুঝতে পারেনি এত গভীর তাদের ভালোবাসা।







গর্ভে সন্তান আসার পর অনেকেই রওশনকে বলেছে, এবার আর সোহেল থাকবে না। তবে রওশন জানতেন, এই প্রেম ছেড়ে যাওয়ার নয়। সোহেলও তার ভালোবাসা বুক দিয়ে আগলে রেখেছেন। ভালোবাসার পরিণতি হিসেবে এই দম্পতির পরিবারে এসেছে এক কন্যাশিশু।







স্ত্রী কন্যা নিয়ে মরিচ আর পেঁয়াজ দিয়ে ভাত খেয়েও সুখে আছেন সোহেল। বললেন, এই সুখ হয়তো অনেকেরই নেই।দশ টাকার নোটে পেয়েছেন নাম্বার। এরপর ফোনে কথা হতে হতে পরিচয়, তারপর প্রণয়।







জানুয়ারিতে পরিচয় আর ডিসেম্বরে পরিণয়ের মাঝখানে ব্যবধান মাত্র এক বছরের। মেয়েটি শারীরিক প্রতিবন্ধী। আর ছেলেটি খ্যাতনামা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়াশোনা করে ঢাকায় চাকরিরত যুবক।
ভা







লোবাসা যুগে যুগে তৈরি করেছে ইতিহাস। ভালোবেসে কেউ হয়েছে দেওলিয়া কেউ আবার হারিয়েছে জীবন। তবে আজ ভালোবাসার দিনে থাকছে এক ভিন্ন প্রেমের গল্প। শারীরিক প্রতিবন্ধী নারীর প্রেমে এক বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া প্রেমিকের প্রেম উপাখ্যান।







রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে উচ্চশিক্ষা নিয়ে ঢাকায় চাকরি করতেন সোহেল। ভালোবাসার মানুষটির কষ্ট কমাতে সেই চাকরি ছেড়ে বাড়ির সামনে দিয়েছেন টং দোকান।







এখন অভাব থাকলেও কমতি নেই ভালোবাসায়। সত্যিকারের প্রেম যেন এক অচিন পাখি। সেই অচিন পাখি পোষ মেনেছে সোহেল-রওশনের সংসারে।







২০০৭ সালে বিয়ের পর স্ত্রীকে পিঠে নিয়ে চলছে ১৫ বছরের সংসার রওশন ও সোহেল মিয়ার। রওশন শারীরিক প্রতিবন্ধী। অভিভাবক রাজি না থাকায় পালিয়ে বিয়ে করেন তারা। রওশনের আত্মীয়রা জানায়, এই যুগলের প্রেম দেখে কেউই বুঝতে পারেনি এত গভীর তাদের ভালোবাসা।







গর্ভে সন্তান আসার পর অনেকেই রওশনকে বলেছে, এবার আর সোহেল থাকবে না। তবে রওশন জানতেন, এই প্রেম ছেড়ে যাওয়ার নয়। সোহেলও তার ভালোবাসা বুক দিয়ে আগলে রেখেছেন।







ভালোবাসার পরিণতি হিসেবে এই দম্পতির পরিবারে এসেছে এক কন্যাশিশু। স্ত্রী কন্যা নিয়ে মরিচ আর পেঁয়াজ দিয়ে ভাত খেয়েও সুখে আছেন সোহেল। বললেন, এই সুখ হয়তো অনেকেরই নেই।