বাবা হওয়ার খবর জানানোর পর শরিফুল রাজ জানান, পরীমণি কখনই আমাকে ছেড়ে যাবে না, আমিও যাবো না। আমাদের দুজনের কবরটাও একসঙ্গে হবে।







সোমবার শরীফুল রাজ পরীমণিকে নিয়ে একটা ছবি পোস্ট করেন নিজের ফেসবুকে। যেখানে দেখা যায় পরীমণির হাতে ফুল। মুখে মাস্ক। হুইলচেয়ারে বসা পরীমনি। পেছন থেকে হুইলচেয়ারটা এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন চিত্রনায়ক শরিফুল রাজ। তার মুখেও মাস্ক। ছচিবটির ক্যাপশনে লেখা, ‘কনগ্র্যাচুলেশন রাজ, থ্যাংক ইউ পরী।’







পরে একে একে উঠে আসে তাদের পরিচয় প্রেম, পরিণয় ও বাবা-মা হওয়ার গল্প। রাজ জানান, গুনিন চলচ্চিত্রের শুটিং করতে গিয়েই তাদের পরিচয়। এই চলচ্চিত্রের কাজ শুরুর পর থেকেই পরীমনির কাছে যাওয়া ও প্রেমে পড়া।







তবে পরীমণির সঙ্গে পরিচয়, প্রেম ও পরিণয়ের ক্রেডিট শরিফুল রাজ দিলেন পরিচালক গিয়াস উদ্দিন সেলিমকে। তার গুনিন ছবি করতে গিয়েই পরীকে পেয়েছেন তিনি। যে পরী কখনো তাকে ছেড়ে যাবে না বলেই বিশ্বাস শরিফুল রাজের।







এরপরই শরীফুল রাজকে প্রথম দেখার এবং সেই দেখাতেই মন দেওয়া-নেওয়ার কথা জানান ‘স্বপ্নজাল’ নায়িকা। বলেন, প্রেম করেই বিয়ে করেছি। গুনিন ছবির শুটিং করতে গিয়ে ওর সঙ্গে পরিচয়।







কাজ করতে করতে দারুণ একটা সম্পর্ক তৈরি হয়। এরপর প্রেম। আমাদের প্রেমের বয়স মাত্র ৭ দিন। সাত দিন প্রেমের পরই আমরা বিয়ের সিদ্ধান্ত নেই। তিনি বলেন, আমার আর রাজের মধ্যে অনেক মিল। প্রধান মিলটা হচ্ছে আমরা দু’জনই পাগল। আমিও পাগল রাজও পাগল, তাই দুই পাগল মিলে একসঙ্গে থাকার সিদ্ধান্ত নেই।







একসময় র্যাম্প মডেল হিসেবে টুকটাক কাজ করতেন শরিফুল রাজ। পাশাপাশি বিভিন্ন পণ্যের স্থিরচিত্রের মডেল হিসেবে কাজ করতেন তিনি। ২০১৬ সালে রেদওয়ান রনির ‘আইসক্রিম’ ছবিতে অভিনয় করে বড় পর্দায় অভিষেক এই রাজের। মুক্তির পর প্রথম ছবিতেই খানিকটা আলোচনায় আসেন এই নবাগত।







মাঝে এক বছর অভিনয় করেননি। আবার র্যাম্প, স্থিরচিত্রের মডেলিংয়ে ফিরে যান তিনি। পরের বছর ২০১৭ সালে তানিম রহমানের ‘ন ডরাই’ ছবিতে অভিনয় করে নতুনভাবে সবার দৃষ্টি কাড়েন এই অভিনেতা। মেধাবী পরিচালকেরাও তাঁর মধ্যে খুঁজে পান নতুন সম্ভাবনা। আর পেছনে ফিরতে হয়নি।







পরপর পরিচালক রায়হান রাফির ‘পরান’, মেজবাউর রহমান সুমনের ‘হাওয়া’ সবশেষ গিয়াস উদ্দিন সেলিমের ‘গুনিন’ ছবিতে অভিনয়ের সুযোগ পান। ছবি তিনটি এখন মুক্তির অপেক্ষায়।







শরিফুল রাজ বলেন, ‘খবরটা জেনে কী পরিমাণ খুশি হয়েছি, বলে বোঝাতে পারব না। আই অ্যাম প্রাউড অব হার।’ জীবনসঙ্গী হিসেবে পরীমনি কেমন, জানতে চাইলে বলেন, ‘সে কখনই আমাকে ছেড়ে যাবে না, আমিও না। ভাবছি, দুজনের কবরটাও একসঙ্গে হবে।’







পরীমনি বলেন, ‘আমাদের বিয়ের চার মাস হতে চলেছে। সপ্তাহ তিনেক আগে জানতে পারি যে মা হতে যাচ্ছি। প্রথম মাস চলছে। মা হওয়ার খবর শোনার পর যেদিন হাসপাতাল থেকে বের হয়েছি,







মনে হচ্ছিল, আমি যেন উড়ছিলাম। ভাবছিলাম, আল্লাহরে, দুনিয়াদারি কেমন যেন হয়ে গেল। মনে হয়েছে, বিশাল পাখা হয়ে গেছে আমার। আমি পৃথিবীর সবচেয়ে পাওয়ারফুল উইমেন। অনেক শক্তি আমার।’বাবা হওয়ার খবর জানানোর পর শরিফুল রাজ জানান, পরীমণি কখনই আমাকে ছেড়ে যাবে না, আমিও যাবো না। আমাদের দুজনের কবরটাও একসঙ্গে হবে।







সোমবার শরীফুল রাজ পরীমণিকে নিয়ে একটা ছবি পোস্ট করেন নিজের ফেসবুকে। যেখানে দেখা যায় পরীমণির হাতে ফুল। মুখে মাস্ক। হুইলচেয়ারে বসা পরীমনি। পেছন থেকে হুইলচেয়ারটা এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন চিত্রনায়ক শরিফুল রাজ। তার মুখেও মাস্ক। ছচিবটির ক্যাপশনে লেখা, ‘কনগ্র্যাচুলেশন রাজ, থ্যাংক ইউ পরী।’







পরে একে একে উঠে আসে তাদের পরিচয় প্রেম, পরিণয় ও বাবা-মা হওয়ার গল্প। রাজ জানান, গুনিন চলচ্চিত্রের শুটিং করতে গিয়েই তাদের পরিচয়। এই চলচ্চিত্রের কাজ শুরুর পর থেকেই পরীমনির কাছে যাওয়া ও প্রেমে পড়া। তবে পরীমণির







সঙ্গে পরিচয়, প্রেম ও পরিণয়ের ক্রেডিট শরিফুল রাজ দিলেন পরিচালক গিয়াস উদ্দিন সেলিমকে। তার গুনিন ছবি করতে গিয়েই পরীকে পেয়েছেন তিনি। যে পরী কখনো তাকে ছেড়ে যাবে না বলেই বিশ্বাস শরিফুল রাজের।







এরপরই শরীফুল রাজকে প্রথম দেখার এবং সেই দেখাতেই মন দেওয়া-নেওয়ার কথা জানান ‘স্বপ্নজাল’ নায়িকা। বলেন, প্রেম করেই বিয়ে করেছি। গুনিন ছবির শুটিং করতে গিয়ে ওর সঙ্গে পরিচয়। কাজ করতে করতে দারুণ একটা সম্পর্ক তৈরি হয়।







এরপর প্রেম। আমাদের প্রেমের বয়স মাত্র ৭ দিন। সাত দিন প্রেমের পরই আমরা বিয়ের সিদ্ধান্ত নেই। তিনি বলেন, আমার আর রাজের মধ্যে অনেক মিল। প্রধান মিলটা হচ্ছে আমরা দু’জনই পাগল। আমিও পাগল রাজও পাগল, তাই দুই পাগল মিলে একসঙ্গে থাকার সিদ্ধান্ত নেই।







একসময় র্যাম্প মডেল হিসেবে টুকটাক কাজ করতেন শরিফুল রাজ। পাশাপাশি বিভিন্ন পণ্যের স্থিরচিত্রের মডেল হিসেবে কাজ করতেন তিনি। ২০১৬ সালে রেদওয়ান রনির ‘আইসক্রিম’ ছবিতে অভিনয় করে বড় পর্দায় অভিষেক এই রাজের। মুক্তির পর প্রথম ছবিতেই খানিকটা আলোচনায় আসেন এই নবাগত।







মাঝে এক বছর অভিনয় করেননি। আবার র্যাম্প, স্থিরচিত্রের মডেলিংয়ে ফিরে যান তিনি। পরের বছর ২০১৭ সালে তানিম রহমানের ‘ন ডরাই’ ছবিতে অভিনয় করে নতুনভাবে সবার দৃষ্টি কাড়েন এই অভিনেতা। মেধাবী পরিচালকেরাও তাঁর মধ্যে খুঁজে পান নতুন সম্ভাবনা। আর পেছনে ফিরতে হয়নি।







পরপর পরিচালক রায়হান রাফির ‘পরান’, মেজবাউর রহমান সুমনের ‘হাওয়া’ সবশেষ গিয়াস উদ্দিন সেলিমের ‘গুনিন’ ছবিতে অভিনয়ের সুযোগ পান। ছবি তিনটি এখন মুক্তির অপেক্ষায়।







শরিফুল রাজ বলেন, ‘খবরটা জেনে কী পরিমাণ খুশি হয়েছি, বলে বোঝাতে পারব না। আই অ্যাম প্রাউড অব হার।’ জীবনসঙ্গী হিসেবে পরীমনি কেমন, জানতে চাইলে বলেন, ‘সে কখনই আমাকে ছেড়ে যাবে না, আমিও না। ভাবছি, দুজনের কবরটাও একসঙ্গে হবে।’







পরীমনি বলেন, ‘আমাদের বিয়ের চার মাস হতে চলেছে। সপ্তাহ তিনেক আগে জানতে পারি যে মা হতে যাচ্ছি। প্রথম মাস চলছে। মা হওয়ার খবর শোনার পর যেদিন হাসপাতাল থেকে বের হয়েছি, মনে হচ্ছিল, আমি যেন উড়ছিলাম। ভাবছিলাম, আল্লাহরে, দুনিয়াদারি কেমন যেন হয়ে গেল। মনে হয়েছে, বিশাল পাখা হয়ে গেছে আমার। আমি পৃথিবীর সবচেয়ে পাওয়ারফুল উইমেন। অনেক শক্তি আমার।’