বউ সুন্দরী। তবে স্বামীর সঙ্গে সংসার করতে চান না। তাকে ছেড়ে বাপের বাড়িতে চলে গিয়েছেন। তাই স্ত্রীকে ফিরে পেতে এবার পুলিশের দ্বারস্থ হলেন মধ্যপ্রদেশের ছতরপুর জেলার এক যুবক!







হাতে লেখা একটা আবেদনপত্র। সেটা নিয়েই পুলিশের কাছে হাজির হন নন্দু পাল। তার আবেদন শুনে পুলিশও হতভম্ব হয়ে যায়। পুলিশকে নন্দু কাতর আর্জি জানান, স্যর আমার স্ত্রী খুবই সুন্দরী। তবে ও আমার সঙ্গে থাকতে চায় না। বিয়ের পর ওকে ওর বাপের বাড়িতে নিয়ে গিয়েছিলাম। আর ফেরেনি সেখান থেকে।







এরপরের কথা শুনে আরো তাজ্জব হয়ে যান পুলিশকর্মীরা। নন্দু বলেন, স্যর, আমি তো বউয়ের মতো অত সুন্দর নই, তাই হয়তো আমার সঙ্গে সংসার করতে চাইছে না। কিন্তু ওকে আমি ফিরে পেতে চাই।







গত বছরের ৩০ এপ্রিল সম্বন্ধ করেই নন্দু এবং রিনা পালের বিয়ে হয়। নন্দুর দাবি, তার স্ত্রী স্মার্ট, সুন্দরী এবং উচ্চশিক্ষিত। বিয়ের পর মাত্র তিন দিনই তার সঙ্গে থেকেছেন। তার পর বাপেরবাড়ি চলে যান রিনা। নন্দুর অভিযোগ,







বেশ কয়েক দিন কেটে যাওয়ার পর স্ত্রীকে যখন বাপেরবাড়ি থেকে আনতে যান, তিনি ফিরে আসতে অস্বীকার করেন। শুধু তাই নয়, নন্দুর শ্বশুরবাড়ির লোকেরা তাকে একটি ঘরে আটকে রেখে মারধর করেন বলেও অভিযোগ।







স্ত্রীর সঙ্গে একাধিক বার দেখা করার চেষ্টা করেন নন্দু। তবে তাকে দেখা করতে দেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ। এরপরই আইনি রাস্তার সিদ্ধান্ত নেন নন্দু। সুন্দরী স্ত্রীকে ফিরে পেতে ছতরপুর পুলিশ সুপারের কাছে হাজির হন। নন্দু বলেন, আমি দেখতে খারাপ ঠিকই,







কিন্তু তা বলে আমাকে ছেড়ে চলে যাবে?বউ সুন্দরী। তবে স্বামীর সঙ্গে সংসার করতে চান না। তাকে ছেড়ে বাপের বাড়িতে চলে গিয়েছেন। তাই স্ত্রীকে ফিরে পেতে এবার পুলিশের দ্বারস্থ হলেন মধ্যপ্রদেশের ছতরপুর জেলার এক যুবক!







হাতে লেখা একটা আবেদনপত্র। সেটা নিয়েই পুলিশের কাছে হাজির হন নন্দু পাল। তার আবেদন শুনে পুলিশও হতভম্ব হয়ে যায়। পুলিশকে নন্দু কাতর আর্জি জানান, স্যর আমার স্ত্রী খুবই সুন্দরী। তবে ও আমার সঙ্গে থাকতে চায় না। বিয়ের পর ওকে ওর বাপের বাড়িতে নিয়ে গিয়েছিলাম। আর ফেরেনি সেখান থেকে।







এরপরের কথা শুনে আরো তাজ্জব হয়ে যান পুলিশকর্মীরা। নন্দু বলেন, স্যর, আমি তো বউয়ের মতো অত সুন্দর নই, তাই হয়তো আমার সঙ্গে সংসার করতে চাইছে না। কিন্তু ওকে আমি ফিরে পেতে চাই।







গত বছরের ৩০ এপ্রিল সম্বন্ধ করেই নন্দু এবং রিনা পালের বিয়ে হয়। নন্দুর দাবি, তার স্ত্রী স্মার্ট, সুন্দরী এবং উচ্চশিক্ষিত। বিয়ের পর মাত্র তিন দিনই তার সঙ্গে থেকেছেন। তার পর বাপেরবাড়ি চলে যান রিনা। নন্দুর অভিযোগ,







বেশ কয়েক দিন কেটে যাওয়ার পর স্ত্রীকে যখন বাপেরবাড়ি থেকে আনতে যান, তিনি ফিরে আসতে অস্বীকার করেন। শুধু তাই নয়, নন্দুর শ্বশুরবাড়ির লোকেরা তাকে একটি ঘরে আটকে রেখে মারধর করেন বলেও অভিযোগ।







স্ত্রীর সঙ্গে একাধিক বার দেখা করার চেষ্টা করেন নন্দু। তবে তাকে দেখা করতে দেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ। এরপরই আইনি রাস্তার সিদ্ধান্ত নেন নন্দু। সুন্দরী স্ত্রীকে ফিরে পেতে ছতরপুর পুলিশ সুপারের কাছে হাজির হন। নন্দু বলেন, আমি দেখতে খারাপ ঠিকই, কিন্তু তা বলে আমাকে ছেড়ে চলে যাবে?