রমজানের সঙ্গে ঘর বাধার স্ব’প্ন অধরাই থেকে গেল নাজমিন আক্তার ওরফে নছিমনের। নছিমনকে রমজানের কাছ থেকে আলাদা করে দেয়া হয়েছে। সোমবার বিকালে নছিমনকে তার বাবার বাড়ি পৌঁছে দিয়েছে থানা পুলিশ।







শনিবার রাতে কনকদিয়া ইউনিয়নের সেই সমালোচিত চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা শাহিন হাওলাদারের স’ঙ্গে কিশোরী নছিমনের বিয়ে বি’চ্ছে’দের পর তাকে কিশোর রমজানের মামাতো ভাই পলাশের জি’ম্মায় দেয়া হয়।







এরপর সোমবার বিকেল ৪টার দিকে বাউফল থানার পুলিশ পলাশের বাড়ি থেকে নছিমনকে চুনারপুল তার বাবার পৌঁছে দেয়। এর মধ্যে দুই দিন রমজান ও নছিমন একই ছাদের নিচে ছিল।







রোববার সকালে ধর্মীয় রীতি মেনে তাদের বিয়ে হয়। নছিমনের স্বপ্ন ছিল আমৃ’ত্যু রমজানের সঙ্গেই কা’টিয়ে দেবেন। সুখ ও দুঃখ ভাগাভাগি করে নিবেন। কিন্তু নছিমনের সেই স্বপ্ন অধরাই থেকে গেল। বয়স তাদের বা’ধা হয়ে দাঁ’ড়ালো।







আলাদা করে দেয়া হলো দুজনকে। পরিণত বয়স না হওয়া পর্যন্ত এভাবেই তাদেরকে আলাদাই থাকতে হবে।
এদিকে নছিমন চলে যাওয়ার পর বাবা মা হারা এতিম রমজানের বুক ফা’টা আ’র্তনা’দ শুনে যে কারো চোখে পানি চলে আসে।







নছিমনের সঙ্গে শুক্রবার চেয়ারম্যান শাহিনের বিয়ে হওয়ার পর রমজান সু’ইসা’ই’ডে’র চেষ্টা চালায়। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিল সে। ভাগ্যক্র’মে রমজান সেদিন বেঁচে গেলেও তার আগামী দিনগুলো নিয়ে শ’ঙ্কি’ত তার বড় ভাই হাফেজ ইমরান।







ইমরান জানান, নছিমন তার বাবার বাড়ি চলে যাওয়ার পর থেকেই মা’নসি’কভাবে ভেঙ্গে পরেছে রমজান। সারা দিন আ’র্ত’নাদ করছেন। সোমবার রাত নির্ঘুম কা’টিয়েছেন।







নিজের হাত ও শরীরের বিভিন্ন জায়গা ব্লে’ড দিয়ে কে’টে র’ক্তা’ক্ত করছে। এদিকে নছিমনের অবস্থা জানতে নছিমনের বাবা নজরুল ইসলামের মোবাইল ফোনে কল দিয়ে বন্ধ পাওয়া গেছে।







নছিমনের ঘ’নি’ষ্ঠ একটি সূত্র জানিয়েছে, রমজানকে ছেড়ে চলে আসার পর নছিমনও ভালো নেই। খাওয়া ধাওয়া বন্ধ করে দিয়েছেন। একদিকে বাবা-মা হারা এতিম রমজান, অপরদিকে সৎ মায়ের ঘরে নছিমন, কী লেখা আছে এই কিশোর-কিশোরীর কপালে? এ নিয়ে এলাকাবাসীও চি’ন্তিত।







রমজানের সঙ্গে ঘর বাধার স্ব’প্ন অধরাই থেকে গেল নাজমিন আক্তার ওরফে নছিমনের। নছিমনকে রমজানের কাছ থেকে আলাদা করে দেয়া হয়েছে। সোমবার বিকালে নছিমনকে তার বাবার বাড়ি পৌঁছে দিয়েছে থানা পুলিশ।







শনিবার রাতে কনকদিয়া ইউনিয়নের সেই সমালোচিত চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা শাহিন হাওলাদারের স’ঙ্গে কিশোরী নছিমনের বিয়ে বি’চ্ছে’দের পর তাকে কিশোর রমজানের মামাতো ভাই পলাশের জি’ম্মায় দেয়া হয়।







এরপর সোমবার বিকেল ৪টার দিকে বাউফল থানার পুলিশ পলাশের বাড়ি থেকে নছিমনকে চুনারপুল তার বাবার পৌঁছে দেয়। এর মধ্যে দুই দিন রমজান ও নছিমন একই ছাদের নিচে ছিল।







রোববার সকালে ধর্মীয় রীতি মেনে তাদের বিয়ে হয়। নছিমনের স্বপ্ন ছিল আমৃ’ত্যু রমজানের সঙ্গেই কা’টিয়ে দেবেন। সুখ ও দুঃখ ভাগাভাগি করে নিবেন। কিন্তু নছিমনের সেই স্বপ্ন অধরাই থেকে গেল। বয়স তাদের বা’ধা হয়ে দাঁ’ড়ালো।







আলাদা করে দেয়া হলো দুজনকে। পরিণত বয়স না হওয়া পর্যন্ত এভাবেই তাদেরকে আলাদাই থাকতে হবে।
এদিকে নছিমন চলে যাওয়ার পর বাবা মা হারা এতিম রমজানের বুক ফা’টা আ’র্তনা’দ শুনে যে কারো চোখে পানি চলে আসে।







নছিমনের সঙ্গে শুক্রবার চেয়ারম্যান শাহিনের বিয়ে হওয়ার পর রমজান সু’ইসা’ই’ডে’র চেষ্টা চালায়। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিল সে। ভাগ্যক্র’মে রমজান সেদিন বেঁচে গেলেও তার আগামী দিনগুলো নিয়ে শ’ঙ্কি’ত তার বড় ভাই হাফেজ ইমরান।







ইমরান জানান, নছিমন তার বাবার বাড়ি চলে যাওয়ার পর থেকেই মা’নসি’কভাবে ভেঙ্গে পরেছে রমজান। সারা দিন আ’র্ত’নাদ করছেন। সোমবার রাত নির্ঘুম কা’টিয়েছেন।







নিজের হাত ও শরীরের বিভিন্ন জায়গা ব্লে’ড দিয়ে কে’টে র’ক্তা’ক্ত করছে। এদিকে নছিমনের অবস্থা জানতে নছিমনের বাবা নজরুল ইসলামের মোবাইল ফোনে কল দিয়ে বন্ধ পাওয়া গেছে।







নছিমনের ঘ’নি’ষ্ঠ একটি সূত্র জানিয়েছে, রমজানকে ছেড়ে চলে আসার পর নছিমনও ভালো নেই। খাওয়া ধাওয়া বন্ধ করে দিয়েছেন। একদিকে বাবা-মা হারা এতিম রমজান, অপরদিকে সৎ মায়ের ঘরে নছিমন, কী লেখা আছে এই কিশোর-কিশোরীর কপালে? এ নিয়ে এলাকাবাসীও চি’ন্তিত।