স’হবা’স করার সময় পু’রুষের অধিক সময় নেওয়া পু’রুষত্বের মুল যোগ্যতা হিসাবে গন্য হয়। যেকোন পু’রুষ বয়সেরর সাথে সাথে মি’লনের নানাবিধ উপায় শিখে থাকে।এখানে বলে রাখতে চাই – ২৫ বছরের কম বয়সী পু’রুষ সাধারনত বেশি সময় নিয়ে মি’লন করতে পারেনা।






তবে তারা খুব অল্প সময় ব্যাভধানে পুনরায় উ’ত্তেজিত/উ’ত্ত’প্ত ‘হতে পারে। ২৫ এর পর বয়স যত বাড়বে মি’লনে পু’রুষ তত বেশি সময় নেয়। কিন্তু বয়স বৃ’’দ্ধির সাথে সাথে পুনরায় জা’গ্রত (ইরিকশান) হওয়ার ব্যাভধানও বাড়তে থাকে। SUGGESTED NEWS প্রস্টেটের কথা ভুলে যান!






৩ দিনে সুস্থ প্রস্টেট! Prostaffect আপনার যদি প্রোস্টাটাইটিস থাকে বা প্রায়ই বাথরুমে যান, এখন পড়ুন Prostaffect তাছাড়া এক না’রী কিংবা একপু’রুষের সাথে বার বার মি’লন করলে যৌ’’ন মি’লনে বেশি সময় দেয়া যায় এবং মি’লনে বেশি তৃ’’প্তি পাওয়া যায়।






কারন স্বরুপ: নিয়মিত মি’লনে একে অ’পরের শ’রীর এবং ভাললাগা/মন্দলাগা, পছন্দসই আসনভ’’ঙ্গি, সু’খ দেয়া নেয়ার প’দ্ধতি ইত্যাদি স’ম্পর্কে ভালভাবে অবহিত থাকে।[উল্লেখ্যঃ যারা বলেন “এক তরকারী দিয়ে প্রতিদিন খেতে ভাল লাগেনা – তাই পর না’রী ভোগের লালসা”






– তাদেরকে অনুরোধ করছিঃ দয়াকরে মিথ্যাচার করবেন না। এমন যুক্তি ভিত্তিহীন। প’রকীয়া আমা’দের সমাজ ব্যবস্থাকে ধ্বং’স করছে। recommended by GREEN COFFEE চিকন হতে চান? এটি ব্যাবহার করুন ২ সপ্তাহে ২৭ কেজি হারানোর জন্য আরও জানুন মাত্র কয়েক মিনিটের কা’ম যাতনা নিবারনের জন্য আজীবনের স’ম্পর্কে অবিশ্বা’সের কালো দাগ






লাগাবেন কেন? অবিবাহীত ভাই ও বোনেরা, আপানাদের কি অতটা বড় বুকের পাটা আছে – যদি বিয়ের পরে আপনি জানেন যে আপনার স্ত্রী ‘সতী’ নয় তখন তার সাথে বাকি জীবন কা’টাবেন? তাহলে কেন শুধু শুধু বিবাহ-পুর্ব মি’লনের জন্য এত ব্যকুলতা? যে ধরনের না’রীকে আপনি গ্রহন করতে পারবেন না






– অথচ সেই আপনি অন্য পু’রুষের ভবি’ষ্যৎ বধুর স’তীত্ব লু’টবেন?দুঃখিত যদি কারো ব্যক্তি সত্বায় আ’ঘা’ত করে থাকি।] মুল আলোচনায় আসি। বলছিলাম যৌ’’ন মি’লনে অধিক সময় দেয়ার প’দ্ধতি সমুহ নিয়ে…প’দ্ধতি ১:- চে’পে/টি’পে (স্কুইজ) ধ’রা:






এই প’দ্ধতিটি আবি’ষ্কার করেছেন মাষ্টার এবং জনসন নামের দুই ব্যাক্তি। চে’পে ধ’রা প’দ্ধতি আসলে নাম থেকেই অনুমান করা যায় কিভাবে করতে হয়। যখন কোন পু’রুষ মনে করেন তার বী’র্য প্রায় স্থলনের পথে, তখন সে অথবা তার স’’ঙ্গী লি’’ঙ্গের ঠিক গোড়ার দিকে অন্ডকোষের কাছাকাছি লি’’ঙ্গের নিচের দিকে যে রাস্তা দিয়ে মুত্র/বী’র্য বহিঃর্গামী হয় সে শিরা/






মুত্রনালী কয়েক সেকেন্ডর জন্য চে’পে ধরবেন। (লি’’ঙ্গের পাশ থেকে দুই আ’’ঙ্গু’ল দিয়ে ক্লিপের মত আ’টকে ধরতে হবে।)। চা’প ছেড়ে দেবার পর ৩০ থেকে ৪৫ সেকেন্ডের মত সময় বিরতী নিন। এই সময় লি’’ঙ্গ সঞ্চালন বা কোন প্রকার যৌ’’ন কর্যক্রম করা থেকে বিরত থাকুন।






এ প’দ্ধতির ফলে হয়তো পু’রুষ কিছুক্ষনের জন্য লি’’ঙ্গের দৃঢ়তা হারাবেন। কিন্তু ৪৫ সেকেন্ড পুর পুনরায় কার্যক্রম চালু করলে লি’’ঙ্গ আবার আগের দৃঢ়তা ফিরে পাবে।






স্কুইজ প’দ্ধতি এক মি’লনে আপনি যতবার খুশি ততবার করতে পারেন। মনে রাখবেন সব প’দ্ধতির কার্যকারীতা অভ্যাস বা প্রাকটিস এর উপর নির্ভর করে। তাই প্রথমবারেই ফল পাওয়ার চিন্তা করা বোকা’মী হবে। প’দ্ধতি ২:- সংকোচন (টেনসিং): এ প’দ্ধতি স’ম্পর্কে বলার আগে






আমি আপনাদের কিছু বেসিক ধারনা দেই। আমর’া প্র’স্রাব করার সময় প্রসাব পুরোপুরি নিঃস্বরনের জন্য অন্ডকোষের নিচ থেকে পায়ুপথ পর্যন্ত অঞ্চলে যে এক প্রকার খি’চুনী দিয়ে পুনরায় তলপেট দিয়ে চা’প দেই এখানে বর্নিত সংকোচন বা টেনসিং প’দ্ধতিটি অনেকটা সে রকম।






তবে পার্থক্য হল এখনে আমর’া খি’চুনী প্রয়োগ করবো – চা’প নয়। এবার মুল বর্ননা – মি’লনকালে যখন অনুমান করবেন বী’র্য প্রায় স্থলনের পথে, তখন আপনার সকল যৌ’’ন কর্যক্রম বন্ধ রেখে অন্ডকোষের তলা থেকে পায়ুপথ পর্যন্ত অঞ্চল কয়েক সেকেন্ডের জন্য প্রচন্ড শ’ক্তিতে খিচে ধরুন।






এবার ছেড়ে দিন। পুনরায় কয়েক সেকেন্ডের জন্য খি’চুনী দিন। এভাবে ২/১ বার করার পর যখন দেখবেন বী’র্য স্থলনেরে চা’প/অনুভব চলে গেছে তখন পুনরায় আপনার যৌ’’ন কর্ম শুরু করুন।সংকোচন প’দ্ধতি আপনার যৌ’’ন মি’লনকে দীর্ঘায়িত করবে। আবারো বলি,






সব প’দ্ধতির কার্যকারীতা অভ্যাস বা প্রাকটিস এর উপর নির্ভর করে। তাই প্রথমবারেই ফল পাওয়ার চিন্তা করা বোকা’মী হবে। প’দ্ধতি ৩:- বিরাম (টিজিং / পজ এন্ড প্লে): এ প’দ্ধতিটি বহুল ব্যবহৃৎ। সাধারনত সব যুগল এ প’দ্ধতির সহায়তা নিয়ে থাকেন।






এ প’দ্ধতিতে মি’লনকালে বী’র্য স্থলনের অবস্থানে পৌছালে লি’’ঙ্গকে বাহির করে ফেলুন অথবা ভিতরে থাকলেও কার্যকলাপে বিরাম দিন। এই সময় আপনি আপনাকে অন্যমনস্ক করে রাখতে পারেন। অর্থ্যৎ সু’খ অনুভুতি থেকে মনকে ঘুরিয়ে নিন।






যখন অনুভব করবেন বী’র্যের চা’প কমে গেছে তখন পুনরায় শুরু করতে পারেন। বিরাম প’দ্ধতির সফলতা সম্পুর্ন নির্ভর করে আপনার অভ্যাসের উপর। প্রথম’দিকে এ প’দ্ধতির সফলতা না পাওয়া গেলেও যারা যৌ’’ন কার্যে নিয়মিত তারা এই প’দ্ধতির গু’নাগু’ন জানেন।






মনে রাখবেন সব প’দ্ধতির কার্যকারীতা অভ্যাস বা প্রাকটিস এর উপর নির্ভর করে। তাই প্রথমবারেই ফল পাওয়ার চিন্তা করবেন না। পরিশিষ্ট: উপরের সবকয়টি প’দ্ধতি আপনার স’’ঙ্গীর তৃ’’প্তির উদ্দেশ্যে। অনেকের ধারনা না’রী এ ট্রিকস্ গু’লো অনুমান বা জানতে পারলে পু’রুষত্ব নিয়ে প্রশ্ন তুলবে।






ধারনাটি সম্পুর্ন ভু’ল। আপনি আপনার স্ত্রী’কে প’দ্ধতিগু’লো বুঝিয়ে বলুন। দেখবেন সেই আপনাকে সাহায্য করছে। কারন সে জানে আপনি বেশি সময় নেয়া মানে সে লাভবান হওয়া। বি: দ্র : ই্উটিউব থেকে প্রকাশিত সকল ভিডিওর দায় সম্পুর্ন ই্উটিউব চ্যানেল এর ।






এর সাথে আমর’া কোন ভাবে সংশ্লিষ্ট নয় এবং আমা’দের পেইজ কোন প্রকার দায় নিবেনা। ভিডিওটির উপর কারও আপ’ত্তি থাকলে তা অ’পসারন করা হবে। প্রতিদিন ঘটে যাওয়া নানা রকম ঘ’টনা আপনাদের মাঝে তুলে ধ’রা এবং সামাজিক সচেতনতা আমা’দের লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্য ।