ধ’র্ষ’ণের পর নৃ’শং’স ভাবে খু’ন করা হয়েছে এক শি’শুকে। বুধবার রাতে ভারতের মধ্যপ্রদেশের বারওয়ানিতে ওই শি’শুক’ন্যার কাদামাখা দেহ উ’দ্ধা’রের পরেই
বারওয়ানির পু’লি’শ সুপার ডিআর টেনিওয়ার জানিয়েছেন, মঙ্গলবার সন্ধে থেকে মেয়েটি নি’খোঁ’জ ছিল। পরিবার থা’নায় এসে নি’খোঁ’জ ডায়েরিও করে যায়। বুধবার বিকেলে বাড়ি থেকে ৬০০ মিটার দূরে, ওই শি’শু’ক’ন্যার দেহ উ’দ্ধা’র করা হয়।
এক প্রতিবেশী মৃ’ত’দে’হ পড়ে থাকতে দেখে, শি’শু’টির বাড়িতে গিয়ে খবর দেন। পরিবার শ’না’ক্ত করার পর, পু’লি’শ বাচ্চাটির মৃ’ত’দে’হ উ’দ্ধা’র করে, ময়’না’ত’দন্তে পাঠায়। ঘ’টনার ত’দ’ন্তকারী অফিসার জানান, বাচ্চা মে’য়ে’টিকে ধ’র্ষ’ণ করার পর,
কাদামাটিতে চাপা দিয়ে পালিয়ে যায় ধ’র্ষ’ক। তার আগে ভারী কিছু দিয়ে মাথায় আ’ঘা’ত করে, খু’ন করা হয়েছে। শ’রীরে একাধিক আ’ঘা’তের চিহ্ন রয়েছে।
ম’য়নাত’দ’ন্তের রি’পোর্টে জানা যায়, ওই শি’শুর গো’প’নাঙ্গে লাঠি ঢুকিয়ে অ’ত্যাচার করা হয়েছে। ধ’র্ষ’ণের পর, গো’প’না’ঙ্গে কাদামাটি ঢুকিয়ে দেয়া হয়। বাচ্চাটির মুখগহ্বরেও ছোট ছোট একাধিক লাঠি গুঁ’জে দেয় ওই বর্বর।
নাসারন্ধ্র ও দু-চোখেও কাদামাটি ঠেসে দেয়া হয়েছে। মাথাতেও রয়েছে একাধিক আঘাতের চিহ্ন। পু’লি’শের ধারণা, ধ’র্ষ’ণের পর মৃ’ত্যু নিশ্চিত করতেই মাথায় একাধিকবার আ’ঘাত করা হয়েছে। পু’লি’শ সুপার জানান, বাচ্চাটির ধ’র্ষ’কের খোঁজে বিশেষ টিম গঠন করেছে পু’লি’শ। শি’শুটির পরিচিত কেউ, এমন কাজ করেছে কি না, পু’লি’শ তা তদ’ন্ত করে দেখছে।
এটা কোনো পেডোফিলের কাজ নাকি ওই পরিবারের সঙ্গে পুরনো কোনও শ’ত্রুতার জেরে, বাচ্চাটিকে এমন নৃ’শং’স ভাবে খু’ন করা হয়েছে, পু’লি’শ তা খতিয়ে দেখছে। তবে, দে’হ উ’দ্ধা’রের ২৪ ঘণ্টা পরেও অ’পা’রাধীর নাগাল পায়নি পু’লি’শ।বারওয়ানির পু’লি’শ সুপার
ডিআর টেনিওয়ার জানিয়েছেন, মঙ্গলবার সন্ধে থেকে মেয়েটি নি’খোঁ’জ ছিল। পরিবার থা’নায় এসে নি’খোঁ’জ ডায়েরিও করে যায়। বুধবার বিকেলে বাড়ি থেকে ৬০০ মিটার দূরে, ওই শি’শু’ক’ন্যার দেহ উ’দ্ধা’র করা হয়।
এক প্রতিবেশী মৃ’ত’দে’হ পড়ে থাকতে দেখে, শি’শু’টির বাড়িতে গিয়ে খবর দেন। পরিবার শ’না’ক্ত করার পর, পু’লি’শ বাচ্চাটির মৃ’ত’দে’হ উ’দ্ধা’র করে, ময়’না’ত’দন্তে পাঠায়। ঘ’টনার ত’দ’ন্তকারী অফিসার জানান, বাচ্চা মে’য়ে’টিকে ধ’র্ষ’ণ করার পর
কাদামাটিতে চাপা দিয়ে পালিয়ে যায় ধ’র্ষ’ক। তার আগে ভারী কিছু দিয়ে মাথায় আ’ঘা’ত করে, খু’ন করা হয়েছে। শ’রীরে একাধিক আ’ঘা’তের চিহ্ন রয়েছে।
ম’য়নাত’দ’ন্তের রি’পোর্টে জানা যায়, ওই শি’শুর গো’প’নাঙ্গে লাঠি ঢুকিয়ে অ’ত্যাচার করা হয়েছে। ধ’র্ষ’ণের পর, গো’প’না’ঙ্গে কাদামাটি ঢুকিয়ে দেয়া হয়। বাচ্চাটির মুখগহ্বরেও ছোট ছোট একাধিক লাঠি গুঁ’জে দেয় ওই বর্বর।
নাসারন্ধ্র ও দু-চোখেও কাদামাটি ঠেসে দেয়া হয়েছে। মাথাতেও রয়েছে একাধিক আঘাতের চিহ্ন। পু’লি’শের ধারণা, ধ’র্ষ’ণের পর মৃ’ত্যু নিশ্চিত করতেই মাথায় একাধিকবার আ’ঘাত করা হয়েছে।
পু’লি’শ সুপার জানান, বাচ্চাটির ধ’র্ষ’কের খোঁজে বিশেষ টিম গঠন করেছে পু’লি’শ। শি’শুটির পরিচিত কেউ, এমন কাজ করেছে কি না, পু’লি’শ তা তদ’ন্ত করে দেখছে।
এটা কোনো পেডোফিলের কাজ নাকি ওই পরিবারের সঙ্গে পুরনো কোনও শ’ত্রুতার জেরে, বাচ্চাটিকে এমন নৃ’শং’স ভাবে খু’ন করা হয়েছে, পু’লি’শ তা খতিয়ে দেখছে। তবে, দে’হ উ’দ্ধা’রের ২৪ ঘণ্টা পরেও অ’পা’রাধীর নাগাল পায়নি পু’লি’শ।