কৌশলে এক প্রবাসী স্ত্রী*র ন*গ্ন ভি*ডি*ও ধারণ, হু*ম*কি দিয়ে বছর যাবৎ ধ*র্ষ*ণ

কুমিল্লার না’ঙ্গলকোটের মন্নারা বাজারের ব্যবসায়ী আখিঁ এন্টারপ্রাইজের মালিক আলা উদ্দিন চাঁদ কৌশলে এক প্রবাসীর স্ত্রীর ন’গ্ন ভিডিও ধারণ করে । পরে ওই ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হু’মকি দিয়ে বছর যাব’ৎ প্রবাসীর স্ত্রীকে ধ’র্ষণের অ’ভিযোগ উঠেছে। ধ’র্ষক আলা উদ্দিন চাঁদ উপজে’লার ঢালুয়া ইউনিয়নের কিনারা গ্রামের আলী আক্কাছের ছেলে। SUGGESTED NEWS আপনার যদি প্রোস্টাটাইটিস থাকে বা প্রায়ই বাথরুমে যান, এখন পড়ুন Prostaffect এটি খুব সহজ ব্যবসা এবং আপনি সহজেই অনলাইনে টাকা আয় করতে পারেন Live Result ধ’র্ষিতার স্বজনরা জানান, কিনারা গ্রামের আলী আক্কাছের ছেলে আলা উদ্দিন চাঁদ দীর্ঘদিন প্রবাসে ছিলো। দেশে এসে রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত হয়ে ৫ বছর পূর্বে ঢালুয়া ইউপির ৮নং ওয়ার্ডে সদস্য পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে এবং মন্নারা বাজারে ব্যবসা শুরু করে। ধ’র্ষণের শিকার ওই নারী তার স্বামীর এক আ’ত্মীয়ের মাধ্যমে পরিচয় হয় ব্যবসায়ী আলা উদ্দিন চাঁদের সাথে। পরে তার দোকান থেকে দালান ঘরের জন্য টাইলস, রং ও সেনিটারী মালামাল ক্রয় করে ওই নারী। recommended by GREEN COFFEE দ্রুত ওজন কমাতে চান, ছবিতে ক্লিক করুন! আরও জানুন এ সম্পর্কের সূত্র ধরে আলা উদ্দিন তার স্ত্রীকে দিয়ে ওই প্রবাসীর স্ত্রীর সাথে সম্পর্ক তৈরি করে তার কাছ থেকে কিছু টাকা ধার নেয়। পরে ওই টাকা আ’দায় করতে প্রবাসীর স্ত্রী আলা উদ্দিনের সাথে মোবাইল ফোনে কথা বার্তা বলতে শুরু করে। এক পর্যায়ে আলা উদ্দিন টাকা না দিয়ে তার সাথে টালবাহানা করতে থাকে। কিছু দিন পর আলা উদ্দিন ওই প্রবাসীর স্ত্রীকে ফোনে তার সাথে ভিডিও কলে কথা বললে তার টাকা ফেরৎ দিবে বলে শর্তদেয়। এর পর থেকে ভিডিও কলের মাধ্যমে প্রবাসীর ধ’র্ষিতা স্ত্রীর সাথে আলা উদ্দিন কথা বলতে থাকে। কিছু দিন কথা বলার পর আলা উদ্দিন চাঁদ প্রবাসীর স্ত্রীর শরীরের বিভিন্ন অ’ঙ্গ দেখার বাহানা করে। প্রবাসীর স্ত্রী তার স্বামীর কষ্ট উপার্জিত ধার দেয়া টাকা আ’দায়ের জন্য আলা উদ্দিনকে শরীরের কিছু অ’ঙ্গ ভিডিও কলে প্রদর্শন করলে আলা উদ্দিন ওই ভিডিও গু’লো মোবাইলে ধারণ করে রাখে। এরপর ওই ভিডিও তার স্বামী-দেবর ও অনলাইনে ছড়িয়ে দেয়ার হু’মকি দিয়ে প্রায় এক বছর যাব’ৎ ধ’র্ষণ করে এবং ধ’র্ষিতা নারী থেকে প্রায় ৬ লাখ টাকা হাতিয়ে নেয়। ধ’র্ষণ ও প্রতারণায় সহযোগীটা করে আলা উদ্দিন চাঁদের স্ত্রী। আলা উদ্দিন চাঁদ তার সন্তান সম্ভবা স্ত্রীর অনুমতি নিয়ে বেশ কয়েক বার চাঁদের নিজ বাড়ীতে নিয়ে প্রবাসীর স্ত্রীকে ধ’র্ষণ করে। ওই প্রবাসীর স্ত্রী ছাড়াও আরো একাধিক নারীকে ধ’র্ষণ ও তাদের গো’পন ভিডিও ধারণের অ’ভিযোগ রয়েছে আলা উদ্দিন চাঁদের বিরু’দ্ধে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কিনারা গ্রামের এক বয়বৃ’দ্ধ জানান, তার বিরু’দ্ধে অনেক নারীকে ধ’র্ষণ ও প্রতারণার অ’ভিযোগে গ্রামবাসী অসংখ্যবার শালিস বৈঠক করেছে। কিন্তু সে কাউকে পরোয়া করেনা। হা’মলা ও অ’পমানের ভয়ে তার বিরু’দ্ধে কেউ মুখ খুলতে সাহস পাচ্ছে না। এ ব্যাপারে ধ’র্ষিতা জানান, আলা উদ্দিন চাঁদ ও তার স্ত্রী আমা’র সরলতার সুযোগ নিয়ে আমা’র ন’গ্ন ভিডিও ধারণ করে । পরে ওই ভিডিও আমা’র স্বামী, আ’ত্মীয় স্বজন ও অনলাইনে ছড়িয়ে দেয়ার হু’মকি দিয়ে আমাকে এক বছর যাব’ৎ ধ’র্ষণ করে ও আমা’র কাছ থেকে প্রায় ৬ লাখ টাকা হাতিয়ে নেয়। পরে সে আমা’র কাছে আরো টাকা দাবী করে, আমি টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে সে ওই ভিডিও গু’লো আমা’র দেবরের কাছে পাঠিয়ে দেয়। আমি আলা উদ্দিন চাঁদ ও তার স্ত্রীর বিচার দাবী করছি। ধ’র্ষিতার প্রবাসী স্বামী বলেন, আলা উদ্দিন চাঁদ তার ব্যবসার আড়ালে দেশে পুরুষ শূন্য পরিবার গু’লোর নারীদের সাথে সম্পর্ক করে তাদের ইজ্জত ও টাকা পয়সা হাতিয়ে নেয়। আমা’র ঘরের জন্য মালামাল ক্রয় করতে গিয়ে তার প্রতারণার পড়ে আমা’র স্ত্রী ধ’র্ষণের শিকার হয়েছে এবং অনলাইনে ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হু’মকি দিয়ে আমা’র স্ত্রীর কাছ থেকে ৬ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। আমি এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নিকট ধ’র্ষক ও প্রতারক আলা উদ্দিন চাঁদের দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি দাবী করছি। এ ব্যাপারে ধ’র্ষক আলা উদ্দিন চাঁদের স্ত্রী বলেন, আমি আমা’র স্বামীর প্রেমে পড়ে খুব খারাপ কাজ করে ফেলেছি। যেহেতু আমি সন্তান সম্ভবা ছিলাম তাই বাহিরে কোথাও গিয়ে সম্মান নষ্ট করতে পারে তাই আমা’র স্বামীকে আমা’দের বাড়ীতে ওই নারীর সাথে দৈহিক সম্পর্কের সুযোগ করে দিয়েছি।ধ’র্ষণ ও প্রতারণায় অ’ভিযুক্ত আলা উদ্দিন চাঁদ নিজেকে না’ঙ্গলকোট উপজে’লা আওয়ামী যুবলীগ সদস্য ও ইউপি মেম্বার পদে প্রার্থী দাবী করে বলেন, আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনকে সামনে রেখে আমা’র কিছু প্রতিপক্ষ আমা’র বিরু’দ্ধে এ ধরণের অ’পপ্রচার চালাচ্ছে। তার স্ত্রীর বক্তব্যের বি’ষয়ে আলা উদ্দিন চাঁদ বলেন আমা’র স্ত্রী কেন এসব কথা বলেছে আমি জানিনা।ঢালুয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান নাজমুল হাছান ভূঁইয়া বাছির বলেন, অ’পরাধীর অ’পরাধ প্রমাণ সা’পেক্ষে উপযুক্ত শাস্তি হওয়া দরকার, আর কেউ যেন এমন অ’পরাধ করার সাহস না পায়। না’ঙ্গলকোট থানা অফিসার ইনচার্জ বখতিয়ার উদ্দিন চৌধুরী বলেন, এ ব্যাপারে কোন অ’ভিযোগ পাই নাই। অ’ভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।