হজের আনু,ষ্ঠানি,কতার অন্যতম অংশ হলো- শয়’তানের প্রতী,কী স্তম্ভে কঙ্কর নি’ক্ষেপ করা। এই কঙ্কর নিক্ষে’পের স্থানের খুব কাছে ঐতি,হাসিক ‘মস,জিদে খায়েফ’ অব,স্থিত। এই মস,জিদে ৭০ জন নবী নামাজ আদায় করে,ছেন সওর পাহাড়ের বিপ,রীত দিকের







পাহা,ড়ের অদূরে প্রতি,ষ্ঠিত এই মসজি,দের আলো,চনা বেশ গুরুত্বের সঙ্গে স্থান পেয়েছে। বিশাল মস,জিদটি ক’ঙ্কর নিক্ষে,প করতে আসা হাজিদের মনে করিয়ে দেয় ইতি,হাসের অনেক ঘ,টনা,কে।বৃহদাকার মসজি,দের উচুঁ মিনার,গুলো বেশ দূর থেকে পাহাড়ের চূড়ার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। বর্ণিত আছে, হজরত রাসূ,লুল্লাহ (সা.) এই মস,জিদে নামাজ আদায় ক,রছেন এবং বলেছেন, এখানে সত্তর,জন নবী সমাহিত হয়ে,ছেন। নবী করিম (সা.) বিদায় হজে মস,জিদে খায়ে,ফে নামাজ পড়েছে,ন। এই মসজি,দের অনেক







ফজি,লত হাদিস ও ইতি,হাসের গ্রন্থ,সমূহে উল্লেখ আছে। পাহা,ড়ের চেয়ে নিচু এবং সমূদ্র,পৃষ্ঠ থেকে উঁচু স্থা,নকে আরবি পরি,ভাষায় খায়েফ বলা হয়। আবার দুই পা,হাড়ের মধ্য,বর্তী উপত্য,কাসম ভূমি,কেও খায়েফ বলে আরবরা। অপর,দিকে, খায়েফ মস,জিদ হচ্ছে মক্কার কাফে’রদের বি’রুদ্ধে মুসল,মান,দের বিজ,য়ের এক স্মৃতি,চিহ্ন। ইতি,হাসে এসেছে, পঞ্চম হিজরিতে ইহু,দিদের প্ররো,চনায় মক্কার কাফে’ররা মদিনায় হা’মলা করার সিদ্ধান্ত নেয়। এ লক্ষ্যে তারা কিছু আরব গোত্রের সঙ্গে সন্ধি চুক্তি করে। এই সন্ধি চুক্তি করার জন্য মক্কার কাফে,ররা যে স্থানটি বেছে নেয় পরে সেখানেই খায়েফ মসজিদ নির্মিত হয়। মূলত মুসল,মানদের বি’রুদ্ধে কা’ফের







গোত্র,গুলোর ঐ,ক্যের ব্য’র্থতার নিদর্শন হিসেবে মসজি,দটি দাঁড়ি,য়ে প্র,তিনি,য়ত ঘোষ,ণা করছে, ইসলা,মের বিজ,য়গাঁথা ইতিহা,সকে।
হজরত রাসূ,লুল্লাহ (সা.) খায়েফ মসজি,দের যে জায়গায় দাঁড়িয়ে নামাজ আদায় করে,ছিলেন ওসমানিয় শাস,নামলে সেখানে একটি বড় গম্বুজ ও মেহরাব তৈরি করা হয়। এখন অবশ্য সেটি আর নেই। ঐতিহা,সিক বর্ণ,নায় এসেছে, ২৪০ হিজরিতে এক প্রলয়,ঙ্করী বন্যায় খায়েফ মস,জিদ ধসে পড়ে। তবে বন্যা শেষ হওয়ার পর,পরই মসজি,দটি আবার নির্মাণ করা হয় এবং এর চারপা,শে বন্যা







প্রতি’রোধ ব্যবস্থাও গড়ে তোলা হয়। সে সময় এই মসজিদের দৈর্ঘ্য ছিল ১২০ মিটার এবং প্রস্ত ছিল ৫৫ মিটার। সে হিসাবে এটি ছিল ওই সময় আরব অঞ্চ,লের সবচে,য়ে বড় মস,জিদ। এমনকি তখন মসজিদে হারা,মের চেয়েও বড় ছিল এই মসজিদের আয়তন ৮৭৪ হিজরিতে মিসরের মাম,লুকি সুলতান কাইতবা এই মসজিদ পুননি,র্মাণ করেন। মস,জিদের ওই স্থাপ,নাটি কয়েক দশক আগ পযন্ত বিদ্যমান ছিল। এখন থেকে তিন দশক আগে ১৪০৭ হিজ,রিতে এই মসজিদ পরিবধন ও পুননি,র্মাণের এক বিশাল







পরিক,ল্পনা হাতে নেওয়া হয়। পরিক,ল্পনার অংশ হিসেবে মস,জিদে,র আয়তন আগের চেয়ে চা,রগুণ বাড়ি,য়ে প্রায় ২৫ হা,জার বর্গ,মিটার করা হয়। খায়েফ মসজিদে এখন ৩০ হাজার মুসল্লি একত্রে না,মাজ আদায় করতে পারেন। মসজি,দের চারকো,ণায় অবস্থিত চারটি সুউ,চ্চ মিনার মস,জি,দটি,কে দান করেছে অপার সৌন্দর্য হজের মৌসুমে মিনায় শয়তানের প্রতী,কী স্তম্ভে পাথর নি’ক্ষেপের সম,য়টাতে







মস,জিদটি মুস,ল্লিদের প্রচুর ভিড় দেখা যায়। মসজি,দের সামনে স্থা,পিত সাইন,বোডে বেশ ৭টি ভাষায় লেখা রয়েছে মসজি,দের নাম। সেখানে বাংলাতেও লেখা আছে- আল খায়ে,ফ মস,জিদ। (অনলা,ইন থেকে সংগৃ,হীত)