পা’ঞ্জাবের(পাকিস্তানের) ভা’ক্কার নামক একটি গ্রামে একজন যু’বতী মা’রা যাবার পর স্বাভাবিক নিয়মেই দা’ফন করা। ধ’র্মীয় রীতি অ’নুযায়ী পরের দিন ভোর বেলা আবারো ক’ব’রে উপস্থিত হন মৃ’তের স্ব’জনরা। উ’পস্থিত হয়েই তাদের আ’ক্কেলগুড়ুম! ক’ব’র খোঁড়া!! লা’শ নেই!!







অবশ্য এই ক’ব’রস্থানে এমন ঘটনা নতুন নয়। শহুরে প’রিবার অন্যের মতন নিরবে মেনে নেয় নি ঘ’টনা। তারা সোজা পু’লি’শের কাছে যান। প’রিবারের অ’ভিযোগের ভিত্তিতে তারা অ’ভিযান শুরু করে। অ’নুসন্ধান করতে করতে তারা একটি দরিদ্র কৃষক এর বা’ড়িতে পৌঁছে যায়।







সে’খানেই তারা পেয়ে যান আ’সামী! বেশি সময় লা’গেনি গতরাতের চুরি যাওয়া যু’ব’তীর লা’শ পেতে! লা’শ’টি ইতোমধ্যেই ক্ষ’তবিক্ষত করা হয়েছে! পু’লি’শ লা’শ খে’কোদের বাসায় চিরুনি অ’ভিযান দেয়! বেরিয়ে আসে ২৫০ টি সাদা কাফন!! ক’ব’র খোঁড়ার যন্ত্রপাতি!!







লা’শ খে’কোদের কে প্রা’থমিক জিজ্ঞেসাবাদে তারা যু’ব’তীর লা’শটি বিকৃতর কারন জানায়। তারা যু’ব’তীর লা’শের কিছু অংশের মাংস চুলায় চড়িয়েছে তরকারি রা’ন্নার জন্য! পু’লি’শ রা’ন্নাঘরে চুলায় টগবগ করতে থাকা মাংসের ত’রকারি নামিয়ে এনে থা’নায় নিয়ে যায়!







লা’শ খেকো দু’ভাইয়ের নামে কুকুর হ’ত্যা করে মাংস খাওয়া, নিজ বো’নকে হ’ত্যা সহ কমপক্ষে ২৫০টি লা’শ চুরির মা’ম’লা হয়।দু ভাই জানিয়েছে তারা মাংস কিনে খাওয়া মতন সা’র্মথ্য না থাকায় এ পথ অ’বলম্বন করেছে!






