






রাজধা,নীর গুলশা,নের অভিজাত ফ্ল্যা,টে উ,দ্ধা,র মোসারাত জাহান মুনিয়া (২১) নামের তরুণীর ম,র,দেহ উদ্ধার হয়েছে।
সোমবার (২৬ এপ্রিল) রাতে গুলশান ২-এর ১২০ নম্বর সড়কের ওই ফ্ল্যাট থেকে মুনিয়ার ঝু,ল,ন্ত ম,র,দেহ উ,দ্ধা,র করা হয়। তিনি রাজধানীর একটি কলেজের উচ্চমাধ্যমিক দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন। একাই থাকতেন ওই ফ্ল্যাটে। এক লাখ টাকা ভাড়ায় মাস দুয়েক আগে ফ্ল্যাট,টি ভাড়া নেন তিনি। তবে তার পরিবার থাকে কুমিল্লা শহরে।







বর্তমানে ফেসবুকে মুনিয়ার ৪০ সেকেন্ডের একটি ভিডিও ভা,ইরাল হয়েছে। সেখানে মুনিয়াকে একটি গান গাইতে দেখা গেছে।
মুনিয়া পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়তো, তাহাজ্জুদ পড়তো, সে কিভাবে এমনটা করে: বড় বোনের প্রশ্ন
ফেস দ্যা পিপল এর জনপ্রিয় লাইভ ট’কশো অনুষ্ঠানে মোসারাত জাহান মুনিয়ার বড় বোন নুসরাত জাহান তানিয়া বলেন, আমা’র বোন (মুনিয়া) পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়তো, তাহাজ্জুদের নামাজ পড়তো, সে কিভাবে আ’ত্মহ”ত্যা’ করে। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন সাংবাদিক সাইফুর রহমান সাগর। অনুষ্ঠানটিতে আরো উপস্থিত ছিলেন আমাদের কুমিল্লার সম্পাদক শাহাজাদা এম’রান।







প্রসঙ্গত, রাজধানীর গুলশানের একটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট থেকে মোসারাত জাহান মুনিয়া নামে এক কলেজছা’ত্রীর ঝু’লন্ত ম’রদেহ উ’দ্ধার করেছে পু’লিশ। তিনি মিরপুর ক্যান্টনম্যান্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিলেন।
সোমবার (২৬ এপ্রিল) সন্ধ্যার পর গুলশান ২ নম্বরের ১২০ নম্বর সড়কের ফ্ল্যাটটি থেকে ম’রদেহটি উ’দ্ধার করা হয়। ত’রুণীর বাড়ি কুমিল্লা শহরে। মঙ্গলবার (২৭ এপ্রিল) সকালে মুনিয়ার বাড়ি কুমিল্লা মনোহরপুর সোনালী ব্যাংকের পেছনে সেতারা সদনে গিয়ে দেখা যায় সুনশান নিরবতা।







বীর মু’ক্তিযো’দ্ধা শফিকুর রহমান ও কাজী সেতারা বেগম দম্পতির তিন স’ন্তান। বড় ছে’লে আশিকুর রহমান। মেজ মে’য়ে নুসরাত জাহান ও ছোট মে’য়ে মুনিয়া। মুনিয়ার বড় ভাই আশিকুর রহমান জানান, তিনি একটি ওষুধ কোম্পানিতে চাকরি করেন। তাদের বাবা- মা কেউ বেঁ’চে নেই। তার বাবা বীর মু’ক্তিযো’দ্ধা শফিকুর রহমান। মা সেতারা বেগম ছিলেন সোনালী ব্যাংকের কর্মক’র্তা। মেজ বোন নুসরাত গৃহিণী। থাকেন কুমিল্লায়। ছোট বোন মুশরাত জাহান কুমিল্লা মডার্ন স্কুলের শিক্ষার্থী ছিলেন।
ভিডিও দেখতে এখানে ক্লিক করুন