






সামাজিকমাধ্যম ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল। মঙ্গলবার (২৭ এপ্রিল) নিজের ফেসবুক পেজে দেয়া ওই স্ট্যাটাসে দিয়েছেন। তার স্ট্যাটাসটি পাঠকদের জন্য হুবহু তুলে ধরা হল: আনভীরের কি হবে? একটি অনুমান। (আনভীর বসুন্ধরা গ্রুপের এমডি। আ’ত্নহ’ত্যার প্ররো’চনার মা’ম’লা হয়েছে তার বিরুদ্ধে)







আনভীর বিদেশে চলে যাবে। এজন্য কাউকে শাস্তি পেতে হবে না। সে কখনো বাই চান্স গ্রে’ফতার হলেও খুব অল্প সময়ের মধ্যে জামিন পাবে। তার কোন রিমা’ন্ড হবে না। তার পরিবারের সদস্যদের (যাদের নাম অভিযোগপত্রে আছে) বিষয়ে পত্রিকায় কিছু লেখা হবে না।
সোস্যাল মিডিয়ায় ভিকটিম মেয়েটি ও তার পরিবার কতো খারাপ এনিয়ে একদল মানুষ লেখা শুরু করবে। মিডিয়ায় বসুন্ধরার বিজ্ঞাপন বাড়বে। কালোটাকার লেনদেন বাড়বে। দু’একজনের কোটি কোটি টাকার বাণিজ্য হবে। মা’ম’লায় ফাইনাল রিপোর্ট হবে (বা বাতিল হবে)। না হলে ঝুলে থাকবে। সাক্ষী বা প্রমান পাওয়া যাবে না।







আমরা সব ভুলে যাবো। আবারো আনভীরের হাসিমাখা মুখের ছবি সর্বোচ্চ্ ক্ষমতাধরদের সাথে দেখা যাবে। আনভীর আরো কোন বড় অপ’রা’ধ করার কন’ফিডেন্স পাবে। একদল আবারো বলবে বিকল্প কি! (বার্তা: আনভীর বিরোধী দল বা ভিন্নমতালম্বী না, রামপাল বিরোধী না, সীমান্ত হ’ত্যার প্র’তিবাদী না। সে উপযুক্ত জায়গায় দানশীল ডী’প স্টে’ট। কাজেই সে নির্দো’ষ।) ফেসবুক থেকে নেয়া।







গুলশান দুই নম্বর এভিনিউয়ের ১২০ নম্বর সড়কের ১৯ নম্বর প্লটের বি/৩ ফ্ল্যাটে একা থাকতেন কলেজছাত্রী মুনিয়া। চলতি বছরের মার্চ মাসে এক লাখ টাকা মাসিক ভাড়ায় তিনি ওই ফ্ল্যাটে ওঠেন। সোমবার (২৬ এপ্রিল) সন্ধ্যায় ওই বাসা থেকে সিলিং ফ্যানের সঙ্গে ঝুলন্ত অবস্থায় মুনিয়ার লা’শ উ’দ্ধার করা হয়।