ময়মনসিংহের ভালুকায় মে;য়াদো;ত্তী’র্ণ ই’নজেকশন দেয়ায় গু’রুতর অ;সুস্থ হয়ে পড়ে ওলি হাসান নামে দেড় বছর ব’য়সের এক শি’শু। তবে বর্তমানে শি’শুটি একটি হাসপাতালের আইসিইউতে ভর্তি আছে বলে জানিয়েছে তার পরিবার। ওলি হাসান উপজে’লার বড় কাশর গ্রামের বাসি’ন্দা তাজ উদ্দিনের ছেলে।







শনিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে ভালুকা ডিজিটাল হাসপাতালে ওলি হাসানকে মেয়া’দোত্তী’র্ণ ইন’জে’কশন পু’শ করার পর গু’রুত’র অ’সুস্থ হয়ে পড়ে সে। এ ঘ’টনায় ওইদিন রাতেই শি’শুর বাবা তাজ উদ্দিন আহমেদ বা’দী হয়ে ফার্মেসির ও’ষুধ বিক্রেতা আশিক ও ইন’জে’কশ’ন পুশকা’রী নার্স আলপনাকে আ’সামি করে ভালুকা মডেল থা’নায় মা’ম’লা করেন।







সোমবার (২২ ফেব্রুয়ারি) দুপুর পৌনে একটার দিকে ভালুকা থানার ও’সি মাইন উদ্দিন বি’ষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, বাচ্চা আগের চাইতে সুস্থ আছে। এ ঘ’টনায় এখনও কাউকে আ’ট’ক করা হয়নি। তবে গ্রে”ফতা’রে অ’ভিযা’ন’ চলছে বলেও জানান তিনি।







মা’ম’লার নথির বরাত দিয়ে ওসি আরও বলেন, পৌর সদরের ভালুকা ডিজিটাল হাসপাতালে ওলি হাসান নামে দেড় বছর ব’য়সের এক শি’শুকে ইন’জেক’শন পু’শ করায় গু’রুত’র অ’সুস্থ হয়ে পড়ে সে। শি’শুটি বর্তমানে হাসপাতালের আইসিই’উতে ভর্তি রয়েছে।







এ ঘ’টনায় শি’শুটির বাবা বা’দী হয়ে দুইজনকে আ’সা’মি করে ভালুকা মডেল থানায় একটি মা”ম’লা করেছেন। ঘ’টনাটি ঘটেছে শনিবার সন্ধ্যায়। উপজে’লার বড় কাশর গ্রামের তাজ উদ্দিনের ছেলে ওলি হাসান দুই দিন যাবত জ্ব’রে ভু’গ’ছিল।







এমতাবস্তায় গত শনিবার বিকালে ওলিকে নিয়ে ভালুকা ডিজিটাল হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য শি’শু বিশেষজ্ঞ ডা. মনিরুল ইসলাম খানের কাছে যান। তখন ডাক্তার ওলিকে দেখে একটি ই’নজে’কশন পুশের ব্যবস্থাপত্র দিয়ে তাদের নিজস্ব ফার্মেসি থেকে দুইটি ই’নজে’শন কিনে আনার জন্য বলেন।







পরে এর একটি ই’নজে’কশন ক্লিনিকের নিজস্ব নার্স আলপনাকে দিয়ে পুশ করে অপর একটি ইনজেশনের প্যাকেট দিয়ে দেয়া হয়। শি’শুটিকে বাড়ি নিয়ে যাওয়ার পথে অনুমানিক এক ঘণ্টার মধ্যে অ’সুস্থ হয়ে পড়ে।শি’শুটির মা তার হাতে থাকা ইনজেশনের প্যাকেটটির মেয়াদ লক্ষ্য করে দেখেন,







গত ২০২০ সালের আগস্ট মাসে ই’নজেকশনটির মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। অ’সুস্থ ওলিকে পুনরায় ওই ক্লিনিকে নিয়ে যান।পরে সেখানে ওলির অবস্থার অ’বন’তি হলে তাকে প্রথমে ময়মনসিংহ মেডিকেল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। হাসপাতালের আইসিইউতে সিট খালি না থাকায় ডেলটা ডায়াগনস্টিক সেন্টারে নিয়ে যাওয়ার পর ক্লিনিক কর্তৃপক্ষ শি’শুটির অবস্থা দেখে ক্লি;নিকে ভর্তি করায়নি।







সেখান থেকে ওলিকে ময়মনসিংহ কমিউনিটি বে;সড মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আইসিইউ ভর্তি করা হয়।এ বি’ষয়ে শি’শু ওলির বাবা তাজ উদ্দিন বলেন, ওলি বর্তমানে আগের চাইতে কিছুটা সু;স্থ আছে। তবে কোন হাসপাতালে শি’শুটি চিকিৎসাধীন আছে তা জানাতে অপা;রগতা প্রকাশ করেন তিনি। তিনি ক্লিনিক কর্তৃপক্ষ ও ফার্মেসির কর্মচারীদের সু;ষ্ঠু বি;চা;রের দাবি জানান। এ বি’ষয়ে ময়মনসিংহ জে’লা সিভিল সার্জন এবিএম মসিউল আল;মের নম্বরে ফোন করলে তিনি লাইন কে;টে দেন।






