বুধবার রাতে সাবিনা আকতার তার স্বা’মী ইদ্রিস আলীকে তালাক দিয়ে ১০ মাসের সংসারের ইতি টানেন। তালাক হওয়ার বি’ষয়টি নিশ্চিত করেছেন সোনাতলা উপজে’লার দিগদাইড় ইউনিয়নের কাজী আব্দুল কাদের।ইতি আকতার (পরবর্তীতে ইদ্রিস আলী) সোনাতলা উপজে’লার







দিগদাইড় ইউনিয়নের কোয়ালীপাড়া গ্রামের সোনা মিয়ার মে’য়ে।আর সাবিনা আকতার পার্শ্ববর্তী দিঘলকান্দী গ্রামের আমজাদ হোসেনের মে’য়ে। জানা গেছে, গত বছর সৈয়দ আহম্ম’দ বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রী থাকা অবস্থায় ইতি আকতার (১৯) না’রী থেকে পুরু’ষে







রূপান্তরিত হয়েছে বলে দাবি করেন। এরপর তিনি মাথার চুল কে’টে পুরু’ষের পোশাক পরে বেড়ানো শুরু করেন।এসময় তার নামও পাল্টে রাখা হয় ইদ্রিস আলী। এ ঘ’টনার পরে তার ঘনিষ্ট বান্ধবী ও একই কলেজের ছাত্রী সাবিনা আকতারকে (১৯) বিয়ের প্রস্তাব দেন।গেল বছরের







৯ ডিসেম্বর রাতে স্থানীয় মুলবাড়ি ঈদগাহ মাঠের ঈমাম ও ফাজিলপুর গ্রামের মাওলানা আবু মুসার বাড়িতে দু’পরিবারের সদস্যদের উপস্থিতিতে তাদের বিয়ে পড়ানো হয়।এক লাখ টাকা দেন মোহরানায় সম্পূর্ণ এ বিয়ে সম্পন্ন হয়। তবে এতো দিন পর এসে অবশেষে ভে’ঙে গেলো দুই







বান্ধবী সংসার। তালাক দেয়ার পক্ষে সাবিনা আকতারের যুক্তি,বিয়ের পর প্রথম রাতেই স্বা’মী ইদ্রিস আলী তাকে জানিয়েছিলেন সে এখনও পূর্ণা’ঙ্গ পুরু’ষে রূপান্তরিত হয়নি। সে কারণে তাদের মধ্যে অন্তত পাঁচ বছর দাম্পত্য সম্প’র্ক স্থাপন করা যাব’ে না।সাবিনা আরো বলেন,







এভাবে কিছুদিন চলার পরে সন্দে’হ হলে জো’র করে স্বা’মীকে দেখেন সে এখনও না’রীই থেকে গেছে। সাবিনার অ’ভিযোগ, তার স্বা’মী ইতি আকতার (ইদ্রিস আলী) কখনই পুরু’ষে রূপান্তরিত হয়নি। সে আগে যা ছিল এখনও তাই আছে। প্র’তারণার মাধ্যমে সে বিয়ে করেছে।সাবিনা







আরো জানায়, তার স্বা’মী পুরু’ষ কিনা তা পরীক্ষা করে দেখতে ও প্র’তারণার বিচার চেয়ে উপজে’লা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে অ’ভিযোগ দিয়েছিলাম। কিন্তু গত এক মাসেও কোনো সুরাহা হয়নি।সাবিনা ক্ষো’ভ প্রকাশ করে বলেন,







এক না’রী হয়ে তো অন্য না’রীর স’ঙ্গে সংসার করা যায় না। এ কারণে তাকে তালাক দিয়েছি। এব্যাপারে সোনাতলা উপজে’লা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) হিসেবে অতিরিক্ত দায়িত্বে থাকা শিবগঞ্জ ইউএনও আমিনুর রহমান জানান, বি’ষয়টি তার জানা নেই। সোনাতলার ইউএনও দেশে ফিরলে জানা যাব