পাবনায় নি’খোঁজের চারদিন পর এক ভ্যান চালকের ম’রদে’হ উ’দ্ধা’র করেছে পুলিশ। শনিবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ২টার দিকে সদর উপজেলার ভাড়ারা ইউনিয়নের একটি ডোবা থেকে ওই ম’রদে’হ উ’দ্ধা’র করা হয়।







নি’হ’ত ভ্যান চালক বিল্লাল হোসেন (৯) সদর উপজেলার সাদুল্লাহপুর ইউনিয়নের শ্রীকোল গ্রামের বাসি’ন্দা। এ ঘটনায় ৩ জনকে আ’ট’ক করা হয়েছে।







পাবনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাসুদ আলম বলেন, গত ৯ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার দুপুরের দিকে বিল্লাল হোসেন তার বাবার ভ্যান গাড়ি নিয়ে বাড়ি থেকে বের হয়ে আর ফিরে আসেনি।







এরপর বিভিন্ন স্থানে খোঁজাখুঁজি করেও কোনও স’ন্ধা’ন পাওয়া যায়নি তার। পরে ওইদিন রাতেই আতাইকুলা থানায় নি’খোঁ’জের বাবা আফজাল হোসেন আতাইকুলা থা’নায় একটি এজহার দা’য়ের করেন।







এজহারের সূ’ত্র ধরে পুলিশ পাবনার আরিফুপুর এলাকার জাহাঙ্গীর আলমের কাছ থেকে বিক্রি করা ভ্যানটি উ’দ্ধা’র করে। ভ্যান ক্রয়কারী জাহাঙ্গীরের কথা মতো ভ্যান বিক্রয়কারী







পাবনা সদর উপজেলার চমরপুর গ্রামের মত আব্দুল হাই শেখের ছেলে বকুল শেখকে স’ন্দে’হভা’জন হিসেবে নাটোর জেলার গুরুদাসপুর থেকে আ’ট’ক করে। পরে তার স্বী’কারো’ক্তিতেই ভ্যান চালক বিল্লালের ম”রদে’হ উ’দ্ধা’র করা হয়।







শ্রীকোল গ্রামের বাসি’ন্দা ও জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হুমায়ুন কবির পাভেল বলেন, এই ছেলেটি স্থানীয় একটি ফোরকানী মাদরাসায় লেখাপড়া করতো। লেখাপড়ার ফাঁ’কে বাবার ভ্যান নিয়ে মাঝে মাঝে চালাতো। ঘটনার দিন সে তার বাবাকে একটু বিশ্রাম দিতে গিয়েই নি’হ’ত হন বলেও জানান তিনি।







আতাইকুলা থানার ওসি কামরুল হাসান বলেন, উ”দ্ধা’রের পর ম’রদে’হ ময়নাত’দ’ন্তের জন্য পাবনা জেনারেল হাসপাতাল ম’র্গে পা’ঠানো হয়েছে। এ ঘটনার স’ঙ্গে জ’ড়ি’ত সন্দেহে বকুল শেখ, বকুল শেখের মা ও শ্রীকোল গ্রামের জলিল পাগল নামে তিনজনকে আ’ট’ক করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।