১০ই মহররম পবিত্র আশুরার দিনে ইমাম আলী (রা.) এর মাজার যেয়ারত ক’রতে এসে দৃ’ষ্টি শ’ক্তি ফি’রে পেয়েছে ইরাকি এক শি’শু।
‘ফাতেমা আলী’ (৯) নামক ইরাকের নাজাফ শহরের বাসিন্দা ঐ শি’শু আশুরার দিন তার বাবা-মায়ের সাথে আযাদারী পা’লন ক’রতে আমিরুল মু’মিনীন আলী ইবনে আবি তালিব (রা.) এর মাজারে এসেছিল।







হ’ঠাৎ সে অনু’ভব করে যে’ কে যেন তার কানে আদর করছে’ এরপর সে মাজারের বাতীগুলো দে’খতে পায়। আর এভাবেই সে তার দৃ’ষ্টি শ’ক্তি ফি’রে পেয়েছে
ইমাম আলী (রা.) এর মাজারের বিশে’ষ টিম গত ২৮ অক্টোবর এ ঘ’টনার সত্যতার বিষয়ে তদ’ন্তের পর ‘ফাতেমা আলী’র মেডিকেল রিপো’র্ট গণমাধ্যমের সামনে প্র’কাশ করেছে। -বার্তা সংস্থা আবনা। আরোও পড়ুনঃ শিখে নি’’ন পাওনা টাকা আদায়ের দারুণ কৌশ’’ল!







প্রয়োজনে কম-বেশি সবাইকে টাকা ধার নিতে হয়। আবার অনেক সময় নিজেকেও অন্যজনকে থাকা ধার দিতে হয়। কিন্তু স’মস্যাটি হয় তখন’ যখন পাওনা টাকা আদা’য়ের সময় আসে। টাকা ধার নেয়ার সময় বিনয়ী থাকলেও’ ফেরতের সময় তা মোটেও থাকে না।







তবে পাওয়ানা টাকা আদা’য়ের জন্যও আছে দারুণ কৌশল। চলুন জে’নে নেয়া যাক উদাহরণসহ সমাধানের উপায়- করিম একজন শান্তিপ্রিয় ভদ্রলোক। তার একটি পাইকারি মাল বিক্রির দোকান আছে। রহিম করিমের দোকানের একজন নিয়মিত ক্রেতা।







নিয়মিত ক্রেতা সেই সুবাদে রহিম প্রায় সময়ই করিমের দোকানে বাকিতে পণ্য ক্রয় করে থাকে। এভাবেই এক সময় রহিম প্রচুর পরিমাণে বাকিতে পণ্য ক্রয় করে যাচ্ছে। একসময় করিম রহিমের কাছ থেকে পাঁচ লাখ টাকা বকেয়া পাওনা হয়ে যায়।
বকেয়া টাকা উঠানোর জন্য করিম রহিমের পিছনে ঘুরতে ঘুরতে এখন ক্লান্ত। বকেয়া টাকা সে তার কাছ থেকে তুলতে পারল না। কীভাবে রহিমের কাছ থেকে এই পাঁচ লাখ টাকা তুলতে পারবে তা নিয়ে করিম ভীষণ চিন্তায় পরে গেল।







একসময় সে বুঝতে পারল এভাবে তার কাছ থেকে টাকা তুলতে পারবে না। তাকে রহিমের বি’রুদ্ধে আ’ইনানুগ ব্যব’স্থা গ্রহণ ক’রতে হবে। কীভাবে রহিমের কাছ থেকে সে পাঁচ লাখ টাকা পাওনা আদায় ক’রতে পারবে সে স’স্পর্কে জানতে সে গেল একজন আ’ইনজীবীর কাছে।







ব্যবসা পরিচালনার উদ্দেশ্যে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন লোককে বাকিতে মাল দিতে হয়। তবে অনেক সময় অনেক অসাধু লোক উক্ত টাকা প’’রিশোধ করে না। এটা যে শুধুমাত্র উক্ত দেনাদারের আর্থিক অক্ষ’মতার কারণে হয়ে থাকে তা নয়।
কিছু মানুষ আছে যারা পাওনা টাকা প’’রিশোধ না করে পাওনাদারকে পিছনে ফেলতে খুব আনন্দ পায়। আবার কিছু লোক আছে যারা স্থা’নীয়ভাবে খুব প্র’ভাবশালী। তারা মানুষকে হয়রা’নি ক’রতেও কেন যেন পছন্দ করে।







এখন আম’রা জে’নে নিব কীভাবে করিম রহিমের কাছ থেকে সেই পাঁচ লক্ষ টাকা আদায় করবে। এজন্য করিমকে যে সমস্ত কাগজপত্র আনতে হবে তা হলো- করিম যে রহিমের কাছে পাঁচ লাখ টাকা পায় সেই টাকা দাবীর সাপেক্ষে যে সমস্ত কাগজ পত্র বা যে সমস্ত প্রমাণ করিমের কাছে আছে সে সব কিছু নিয়ে আসতে হবে।







যেমন- রশিদ থাকতে পারে-ইত্যাদি যে সমস্ত ডকুমেন্টগুলো আছে সেগুলো নিয়ে আসতে হবে। মূল মা’মলায় যাওয়ার আগে করিমকে প্রথমেই একজন আ’ইনজীবীর কাছে যেতে হবে। সেখানে গিয়ে উক্ত আ’ইনজীবীর মাধ্যমে রহিমকে লিগ্যা’ল নো’টিশে করিমের পাওনা পাঁচ লক্ষ টাকা প’’রিশোধ ের জন্য কয়েক দিন সময় দিতে হবে।







এই নো’টিশে রহিমকে ৩০ দিনের আল্টিমেটাম দেয়া হল। উক্ত নো’টিশে আরো লিখতে হবে উক্ত টাকা নির্ধারিত সময়ে প’’রিশোধ না করলে তার বি’রুদ্ধে আ’ইনানুগ ব্যব’স্থা গ্রহণ করা হবে।
উক্ত লিগ্যা’ল নো’টিশটি অবশ্যই রেজিস্ট্রারে ডাক যোগে রহিমের ঠিকানায় পাঠাতে হবে। লিগ্যা’ল নো’টিশে দেয়া উক্ত সময়ের মধ্যে যদি রহিম করিমের পাওনা টাকা প’’রিশোধ করে তাহলেতো ভালো। তবে এই সময়ের মধ্যে যদি উক্ত টাকা পরিশোদ না করে সেক্ষেত্রে করিমকে রহিমের বি’রুদ্ধে আ’ইনানুগ ব্যব’স্থা গ্রহণ ক’রতে হবে।







এজন্য প্রয়োজনীয় সাক্ষ্য প্রমাণগুলো স’ঙ্গে নিয়ে করিমকে যেতে হবে নিকটতস্থ কোর্টে। সেখানে গিয়ে একজন ভালো আ’ইনজীবীর মাধ্যমে করিমকে রহিমের বি’রুদ্ধে একটি মানি সুটের মা’মলা ক’রতে হবে। উক্ত মা’মলা করার জন্য কি পরিমাণ কোর্ট ফি দিতে হবে?







পাওনা টাকার উপর ২ দশমিক ৫ শতাংশ হারে এডভেলোরেম ফি দিতে হবে। অর্থাৎ পাওনা টাকা যদি হয় ১ লাখ টাকা তবে উক্ত টাকার উপর কোট ফি হবে ২ হাজার ৫০০ টাকা। আরো আনুসাঙ্গিক খরচ মিলিয়ে মোট খরচ হতে পারে প্রতি লাখে ৩ হাজার টাকার মতো।







তবে সরকার চাইলে এই হার বাড়াতে বা কমাতে পারে। সমস্ত সাক্ষ্য ও প্রমাণের ভি’ত্তিতে এই আদালত যদি সন্তোষ্ট হয় তবে আদালত রহিমের বি’রুদ্ধে ডিক্রি জারী ক’রতে পারে। আদালত কি পরিমাণ টাকা জ’রিমানা ক’রতে পারে? এখানে মূল বকেয়া টাকা প্রদানের জন্য ডিক্রি দিতে পারে অর্থাৎ সেই পাঁচ লাখ টাকা প্রদানের জন্য রায় দিতে পারে।







পাওনা টাকার উপর সুদ প্রদানের ডিক্রি প্রদান ক’রতে পারে। অর্থাৎ এই যে পাঁচ লাখ টাকা দীর্ঘ দিন যাবৎ রহিমের কাছে বকেয়া পরে আছে সেই সময়ের উপর নিদিষ্ট হারে সুদ প্রদানের জন্য আদালত ডিক্রি দিতে পারে। এছাড়া মা’মলা পরিচালনার ব্যয় প’’রিশোধ ের জন্য দেনাদারের বি’রুদ্ধে ডিক্রি দিতে পারে।







অর্থাৎ এই মা’মলাটি পরিচালনার জন্য করিমের যে পরিমাণ খরচ হয়েছে সেই খরচও তাকে দেয়ার জন্য আদেশ দিতে পারে আদালত। একই স’ঙ্গে আরো কিছু ক্ষ’তিপূরণ দিতে আদেশ দিতে পারে আদালত। এই সমস্ত টাকা যদি রহিম প’’রিশোধ ক’রতে না পারে সেক্ষেত্রে তার বি’রুদ্ধে দন্ড বা জে’ল হাজতের ব্যব’স্থা ক’রতে পারে আদালত।







এভাবে করিম তার পাওনা টাকা রহিমের কাছ থেকে আদায় ক’রতে পারে। বা তাকে শা’স্তি দেয়ার ব্যব’স্থা ক’রতে পারে।
আরো পড়ুন: সারা বিশ্বের মুসলমানদের উপর শান্তি বর্ষিত হোক: বাইডেন
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডেমোক্রেট প্রার্থী সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এখন বিজয়ের দ্বারপ্রান্তে বলে মনে করছেন অনেকেই। ইতিমধ্যে তার সংগ্রহ ২৬৪ টি ইলেকটোরাল ভোট।







আর ৬ টি ইলেকটোরাল ভোট পেলেই তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ৪৬ তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত হবেন। সারা বিশ্বের মানুষের কাছে জো বাইডেন নামটি এখন সম্ভবত সবচেয়ে বেশি আলোচিত। এমন সময়ে তার নিজ মুখে বলা একটি হাদীস সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়ে পড়েছে।







যেখানে তাকে যুক্তরাষ্ট্রের মুসলিম সম্প্রদায়ের উদ্দেশ্যে বলতে শোনা যাচ্ছেঃ “হযরত মোহাম্মদের একটি হাদীসে নির্দেশ করা হয়েছেঃ তোমাদের কেউ কোনো অন্যায় সংঘটিত হতে দেখলে সে যেন তা নিজ হাতে প্রতিরোধ করে।
তা সম্ভব না হলে যেন মুখে প্রতিবাদ করে। যদি তাও সম্ভব না হয় তবে যেন মন থেকে ঘৃণা করে







আরো পড়ুন: মুসলিম শিশুদের ১০ বছরের অধিককাল ধরে কোরআন শেখান বৃদ্ধ খ্রিস্টান !
মিসরের মাইনা অঞ্চলে বসবাস করেন ৮০ বছর বয়সী ইয়াদ হানা শাকের। ১০ বছরের অধিককাল ধরে মুসলিম শিশুদের কোরআন তিলাওয়াত ও হিফজ শিখিয়ে যাচ্ছেন তিনি।







অনেকেই তাঁর ভিন্নধর্মী এ কাজে বিস্ময় প্রকাশ করেন। ইয়াদ হানা ছোটবেলায় মুসলিম বন্ধুদের সঙ্গে স্থানীয় মাদরাসায় কোরআন হিফজ করেছিলেন। কোরআনের প্রতি ভালোবাসা লাভ করেন পিতার কাছ থেকে পরবর্তী সময়ে নিজের বাড়িতে হেফজ মাদরাসা খোলেন।
শত শত মুসলিম ও খ্রিস্টান শিশু তাঁর কাছ থেকে কোরআন পাঠ শিখতে আসে। মুসলিম ও খ্রিস্টান শিশুদের অনেকে তাঁর কাছে হিফজ সম্পন্ন করেছে। ভিন্নধর্মের অনুসারী হলেও ইয়াদ শিক্ষার্থীদের কাছে কোরআনের শিক্ষা তুলে ধরেন।







সামর্থ্যবানদের কাছ থেকে নামমাত্র অর্থ গ্রহণ করেন তিনি। তবে কাউকে তিনি অর্থ প্রদানে বাধ্য করেন না। ইয়াদ বলেন, আল্লাহর কথা শেখানো তাঁর সবচেয়ে পছন্দের কাজ। কারণ কোরআনের প্রতি ছত্রে মিশে আছে ভালোবাসা ও অনুকম্পার শিক্ষা।
ভিন্ন ধর্মাবলম্বীর সঙ্গে বসবাসের নীতি ও সম্মান প্রদর্শনের শিক্ষা গ্রহণ করা উচিত সবার। বয়োবৃদ্ধ শিক্ষক ইয়াদকে তাঁর গ্রামের সবাই খুব ভালোবাসে ও সম্মান করে।







সূত্র : আলজাজিরা
আরো পড়ুন: গুগল র্যাংকিংয়ে বিশ্বের সেরা মহামানব হযরত মুহাম্মাদ (সা.) !
সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানব সর্বশেষ নবি ও রাসুল হজরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। গুগল ডটকম-এর র্যাংকিংয়েও বিশ্বের সেরা মহামানব হিসেবে স্থান পেয়েছেন তিনি।







গুগলে ‘who is the best man in the world- হু ইজ দ্য বেস্ট ম্যান ইন দ্য ওয়ার্ল্ড’ লিখে সার্চ করলেই যে তালিকা চলে আসে তার মধ্যে প্রথমেই দেখায় হজরত মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নাম। এটাই বাস্তব।
যে কেউ চাইলে গুগলে ‘who is the best man in the world- হু ইজ দ্য বেস্ট ম্যান ইন দ্য ওয়ার্ল্ড’ লিখে চেক করে দেখতে পারেন। ন্যয়, ইনসাফ ও শান্তির বার্তাবাহক হজরত মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। প্রিয় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে সর্বশ্রেষ্ঠ নির্বাচন করে শান্তির এ বার্তাই পৌছে দিচ্ছে গুগল।







গুগলের এ তথ্য এখন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এভাবে ভাইরাল যে- Best Man In The World ’Prophet Muhammad’. অর্থাৎ নবি মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, বিশ্বের সেরা মহামানব।
খ্রিস্টানদের ধর্মবিশ্বাস অনুসারে হজরত ঈসা আলাইহিস সালাম থেকেও হজরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সর্বাধিক প্রথম অনুসরণীয় ব্যক্তিত্ব। সমগ্র মুসলিম বিশ্ব ও মুসলিম উম্মাহ এ খবরটি উদযাপন করছে।







তথ্য, মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নামের ছবি ও উপদেশের ব্যাপক প্রচার, প্রসার ও অনুসরণ-অনুকরণই এর জলন্ত প্রমাণ। সবচেয়ে আনন্দর ও আশ্চর্যের বিষয় হলো- ইউরোপের দেশগুলোতে হজরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নামে শিশুর নামকরণ ‘মুহাম্মাদ’ নামে সবচেয়ে বেশি বিখ্যাত ও জনপ্রিয়।







১৯৭৮ সালে মাইকেল এইচ হার্ট লিখিত ‘দ্য 100’ বইয়ের সর্ব প্রথম ও সেরা ব্যক্তিত্ব হিসেবে স্থান করে নিয়েছেন বিশ্বনবি হজরত মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। পরবর্তীতে এ গবেষক ১৯৯২ সালের বইটির পুনঃমুদ্রণ করেন,







সেখানেও হজরত মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নাম ও মর্যাদা অব্যাহত থাকে। মানব ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি প্রভাবিত হয়। মহান আল্লাহ তাআলা অশেষ শুকরিয়া ও অনুগ্রহ যে, তিনি তাঁর প্রিয় সৃষ্টি হজরত মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের মর্যাদা সবচেয়ে বেশি দান করেছেন এবং অব্যাহত রেখেছেন।







অনাদি-অনন্তকাল তা বজায় থাকবে। আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে বিশ্বনবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সুমহান আদর্শ প্রচার ও নিজেদের জীবনে তা বাস্তবায়ন করে বিশ্বের সামনে তাঁর সঠিক দ্বীনের বার্তাগুলো তুলে ধরার তাওফিক দান করুন। আমিন
আরো পড়ুন:
ফরাসি পণ্য বর্জন করা সকল মুসলমানের ঈমানী দায়িত্ব: আল্লামা বাবুনগরী







হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের মহাসচিব শায়খুল হাদিস আল্লামা জুনাইদ বাবুনগরী বলেছেন, ২০১৫ সালে ফ্রান্সের কুখ্যাত রম্য পত্রিকা শার্লি এবদো কর্তৃক বিশ্ব মানবতার মুক্তিদূত হজরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহী ওয়া সাল্লাম এর







ব্যাঙ্গচিত্র প্রকাশের পর মুসলমানদের হৃদয়ে যে রক্তক্ষরণ সৃষ্টি হয়েছিল তার রেশ কাটতে না কাটতেই রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় আবারো মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহী ওয়া সাল্লামকে অবমাননায় বিশ্ব মুসলিম চরমভাবে ব্যথিত ও ক্ষুব্ধ। বর্তমান পরিস্থিতিতে ফরাসি পণ্য বর্জন করা মুসলমানদের ঈমানী দায়িত্ব।







ফ্রান্সের সাথে বানিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন ও সবধরনের ফরাসি পণ্য বর্জন করতে হবে এবং ফরাসি রাষ্ট্রদূতকে তলব করে এই ন্যাক্কারজনক ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাতে হবে।
আজ মঙ্গলবার (২৭ অক্টোবর) ফ্রান্সে মহানবী হজরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহী ওয়া সাল্লামকে অবমাননা ও দেশটির প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল ম্যাক্রোঁর ইসলাম অবমাননাকর বক্তব্যের প্রতিবাদে অনুষ্ঠিত বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশে…







Share this:
TwitterFacebook