বর্তমানে ঘরে-বাইরে কোথাও যেন নিরাপদ নয় মেয়েরা। যেই বাবার কাছে সবচেয়ে নিরাপদ থাকার কথা অথচ সেই বাবার লালসার শিকার ১৬ বছর ধরে।
মেয়েটির বয়স যখন ছয় বছর, তখন থেকেই কু-নজর পরে জানোয়ার বাবার। এভাবেই কেটে গিয়েছে ১৬ বছর।







এর মধ্যে বাবার ধর্ষণের কারণে বারবার গর্ভবতী হয়ে পড়ে সে। প্রতিবারই কনট্রাসেপটিভ পিল খাইয়ে গর্ভপাত করিয়ে দেয় মা। নিজের সঙ্গে ঘটে চলা এই নারকীয় নিপীড়নকে ভবিতব্য হিসেবেই মেনে নিয়েছিল মেয়েটি।







কিন্তু পাষণ্ড ওই বাবা এবার ছোট বোনের দিকে হাত বাড়াল। বাবার এমন পাশবিকতা দেখে আর চুপ করে থাকতে পারেনি সে।
নিজেকে বাঁচাতে যা করতে পারেনি, ছোট বোনকে বাঁচাতে শেষ পর্যন্ত পুলিশের দ্বারস্থ হয় ভারতের উত্তরপ্রদেশের ২২ বছরের সেই মেয়ে।







ভারতের শিশু সুরক্ষা আইনে অভিযুক্ত ৪৪ বছরের ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে মামলা করেছে মেয়ে। তবে মামলা দায়েরের পর থেকে পলাতক রয়েছে ওই বাবা। মেয়েকে দিনের পর দিন ধর্ষণে স্বামীকে সহায়তা করেছেন স্ত্রী’।
এই অভিযোগে মেয়েটির মাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।







দেশটির একটি দৈনিক বলছে, ওই তরুণীর ছোট বোনের বয়স ১৪ বছর। সে জানায়, কিছুদিন ধরে তার বাবা তাকে বারবার যৌন হেনস্থা করছে। কিন্তু প্রতিবারই তার বোন তাকে ধর্ষিত হওয়ার হাত থেকে বাঁচিয়ে দিত।







বড় বোন বাড়ি ফিরে এলেও ছোট বোনকে সেফহোমে রাখা হয়েছে। তাদের দুই ভাই ও কয়েকজন আত্মীয় বিষয়টি জানলেও কেউ কোনোদিন প্র’তিবাদ করেনি।
সুন্দর একটি গান শুনুন
আরও পড়ুন







ধূমপানকারী তরুণদের জন্য দুঃসংবাদ ; তরুণস্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ধূমপায়ী তরুণস্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও রোগ গবেষণা কেন্দ্র (আইইডিসিআর) এর ওয়েবসাইটে তুলে ধরা তথ্যমতে, বাংলাদেশে নারীর চেয়ে পুরুষদের মধ্যে করোনা সংক্রমণ বেশি ।তবে পুরুষদের মধ্যে তরুণদের একটি বিশাল অংশ করোনায় আক্রান্ত হতে দেখা যাচ্ছে।







স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও রোগ গবেষণা কেন্দ্র- আইইডিসিআর প্রকাশিত এক ইনফোগ্রাফের তথ্য নিয়ে বিশ্লেষকরা বলছেন, তামাক সেবনকারীদের আক্রান্তের হার বেশি হওয়ার কারণ হলো তাদের ফুসফুস দুর্বল থাকে।বর্তমানে দেশে বয়সভিত্তিক বিশ্লেষণ বলছে, ২১-৩০ বছর বয়সীদের করোনা শনাক্ত হচ্ছে বেশি। এ জনগোষ্ঠীর ২৬ শতাংশই করোনা আক্রান







ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশনের এপিডেমিওলজি অ্যাণ্ড রিসার্চ বিভাগীয় প্রধান ডা. সোহেল রেজা চৌধুরী বলেন, লকডাউনের ফলে বয়স্ক ব্যক্তিরা হয়তো বাইরে বেশি যাচ্ছে না কিন্তু তরুণরা বিভিন্ন হাটবাজার এবং কাজকর্মে বের হচ্ছে। এটিই মূল কারণ তাদের সংক্রমিত হওয়া।তিনি মনে করেন, ধূমপান ও অন্যান্য ধোঁয়াবিহীন তামাকে অভ্যস্ততার কারণে তরুণদের ফুসফুস দুর্বল থাকে। করোনা ভাইরাস প্রথমেই শ্বাসতন্ত্রে আঘাত হানায় তরুণরাই বেশি আক্রান্ত হচ্ছেন।







আরো খবর পড়ুনঃ
শীর্ষ ২০-এ বাংলাদেশ করোনা ভাইরাস শনাক্ত রোগীর তালিকায়
করোনা ভাইরাসের প্রথম সংক্রমণ ধরার পড়ার ৯০ দিনের মাথায় শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ৬০ হাজার ছাড়িয়ে যাওয়ায় বিশ্বের শীর্ষ ২০ দেশের তালিকায় ঢুকে পড়েছে বাংলাদেশ।করোনা ভাইরাস সঙ্কট মোকাবেলায় সরকারের জাতীয় টেকনিক্যাল পরামর্শক কমিটির অন্যতম সদস্য অধ্যাপক নজরুল ইসলামের ধারণা, আগামী এক সপ্তাহে







বাংলাদেশ সং’ক্রমণের এই গ্রাফ আরও উর্ধ্বমুখী হবে। শুক্রবার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “পেরিফেরাল স্যাম্পল কালেকশন যে খুব ভালো হচ্ছে, তা বলা যাবে না। সারা দেশে যেভাবে ইউনিফর্মলি স্যাম্পল কালেকশন হওয়ার দরকার, সেটাও কিন্তু আমরা ক্যালকুলেট করতে পারছি না।







“এখন এই ভাইরাসের যে প্রকৃতি আর সংক্রমণ ঠেকাতে আমাদের যে কর্মকাণ্ড- দুটোই সাংঘর্ষিক মনে হচ্ছে। এখন দেখা যাক, কে জেতে… ভাইরাস নাকি আমরা?”বাংলাদেশে করোনাভাইরাস মহামারী বাংলাদেশে গত ৮ মার্চ প্রথম কোভিড-১৯ রোগী শনাক্ত হওয়ার খবর জানায় আইইডিসিআর। এরপর শুক্রবার পর্যন্ত সারা দেশে মোট ৩ লাখ ৭২ হাজার ৬৫টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। শুক্রবারের বুলেটিনে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এ পর্যন্ত মোট ৬০ হাজার ৩৯১ জন কোভিড-১৯ রোগী শনাক্ত করার কথা জানিয়েছে, তাদের মধ্যে মারা গেছেন ৮১১ জন।







আর ১২ হাজার ৮০৪ জন সুস্থ হয়ে উঠেছেন। জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয় নিয়মিত যে টালি প্রকাশ করছে, তাতে বাংলাদেশ সময় শুক্রবার রাত সাড়ে ১০টায় বিশ্বে করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ৬৬ লাখ ৮২ হাজারের বেশি। মৃত্যু হয়েছে প্রায় তিন লাখ ৯২ হাজার মানুষের।আক্রান্তের সংখ্যায় সবার উপরে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, সেখানে ১ লাখ ৮৭ হাজারের বেশি মানুষের কোভিড-১৯ ধরা পড়েছে।







আর মৃত্যু হয়েছে ১ লাখ ৮ হাজার ৩৩৪ জনের, এটাও বিশ্বে সবচেয়ে বেশি। এরপরেই রয়েছে ব্রাজিল, রাশিয়া ও যুক্তরাজ্য। শুক্রবারই এই তালিকার ২০ তম স্থানে উঠে এসেছে বাংলাদেশ। দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি রোগী শনাক্ত হয়েছে ভারতে। ২ লাখ ৩৩ হাজারের বেশি শনাক্ত রোগী নিয়ে ভারত এই তালিকার ৭ নম্বরে রয়েছে।







আর ৮৯ হাজারের বেশি শনাক্ত রোগী নিয়ে পাকিস্তান আছে ১৭তম অবস্থানে।দক্ষিণ এশিয়ায় সবচেয়ে ভালো অবস্থানে আছে ভুটান, ৪৮ জন রোগী নিয়ে দেশটির অবস্থান তালিকার ১৬৮ নম্বরে। এছাড়া ১৮০০ শনাক্ত রোগী নিয়ে শ্রীলঙ্কা ৯৯ নম্বরে, ১৮৭২ রোগী নিয়ে মালদ্বীপ ৯৬ নম্বরে, ২৯১২ জন রোগী নিয়ে নেপাল ৮৩তম অবস্থানে এবং আফগানিস্তান ১৮ হাজার ৯৬৯ জন রোগী নিয়ে তালিকার ৪১ নম্বরে ছিল তখন।







গত বছরের ডিসেম্বরের শেষে চীনের উহান থেকে নতুন এই করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব শুরু হয়েছিল। নানা কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করে এপ্রিলের শুরুতেই চীন পরিস্থিতি অনেকটা নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসে। চীনে এপর্যন্ত শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ৮৪ হাজার ১৭৪ জন, তালিকায় দেশটির অবস্থান এখন পাকিস্তানের পরে, ১৮ তম।







বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের শুরুর দিকে কেবল আইইডিসিআরে পরীক্ষা করার সুযোগ ছিল বলে ভাইরাসের বিস্তারের প্রকৃত চিত্র আসছিল না। এপ্রিলের শুরুতে পরীক্ষার আওতা বাড়ার পর দেশে আক্রান্তের সংখ্যাও লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়তে থাকে। ১৪ এপ্রিল ২০৯ জন নতুন রোগী শনাক্তের তথ্য দেওয়া হয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বুলেটিনে, আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয় ১ হাজার ১২ জন। আর আক্রান্তের সংখ্যা ১০ হাজারে পৌঁছায় ৪ মে। সেদিন ৬৮৮ জনের সংক্রমণ ধরা পড়ায় শনাক্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে ১০ হাজার ১৪৩ জন হয়।







অর্থাৎ, দেশে করোনাভাইরাসের প্রথম সংক্রমণ ধরা পড়ার পর ৫৭ দিনের মাথায় শনাক্ত মোট রোগীর সংখ্যা দশ হাজারের ঘরে পৌঁছায়। এরপর ১১ দিনে শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ২০ হাজার, তার পরের সাত দিনে ৩০ হাজার এবং তার ছয় দিনের মাথায় ২৮ মে শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ৪০ হাজার ছাড়ায়। পরের দশ হাজার রোগী শনাক্ত হতে সময় লাগে আরও কম, চার দিন। ২ জুন দেশে মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ৫০ হাজার পেরিয়ে যায়। ১৭ কোটি মানুষের দেশে আরও অনেকে পরীক্ষার বাইরে থেকে যাওয়ায় আক্রান্ত বা মৃত্যুর প্রকৃত সংখ্যা আরও অনেক বেশি হতে পারে বলে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের ধারণা।







সামনে আরও ‘খারাপ সময়’
করোনাভাইরাসের বিস্তার ঠেকাতে ২৬ মার্চ থেকে দুই মাসের বেশি সময় বাংলাদেশে লকডাউন জারি রাখার পর ৩১ মার্চ থেকে বেশিরভাগ বিধিনিষেধ তুলে নিয়েছে সরকার।তবে দেশে প্রতিদিন যেখানে সংক্রমণ বাড়ছে, সেখানে সব অফিস খোলার পাশাপাশি যানবাহন চলাচল শুরু হওয়ায় পরিস্থিতি আরও খারাপের দিকে যাবে বলে শঙ্কা ছিল অনেকের।







সেই শঙ্কা সত্যি হওয়ায় কক্সবাজার জেলার কয়েকটি এলাকাকে ‘রেড জোন’ হিসেবে চিহ্নিত করে পৌর এলাকাকে শনিবার থেকে ফের ‘অবরুদ্ধ’ ঘোষণা করেছে স্থানীয় প্রশাসন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক নজরুল ইসলাম শুক্রবার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, সংক্রমণের যে ধারা এখন চলছে, তাতে আর এক সপ্তাহের মধ্যে শনাক্ত রোগীর সংখ্যার গ্রাফ আরও ‘উর্ধ্বমুখী’হতে পারে বলে তার ধারণা।







“ঈদের ছুটির পর ১৪ দিন পেরিয়ে যাচ্ছে। যারা বাড়িতে গিয়েছিলেন, তারা আবার শহরে ফিরে আসছেন। এই সংক্রমণের মাত্রা আগামী ৯-১০ জুনের দিকে হায়েস্ট হতে পারে। আবার সামনে কিন্তু আরেকটা ঈদ আছে, কোরবানির ঈদ। তখন আবার পিক রাইজ করবে।”







পুরো বাংলাদেশ দুই মাস পুরো লকডাউনে থাকার পরও কেন সংক্রমণের গ্রাফ উর্ধ্বমুখী? ভাইরোলজিস্ট নজরুল বলেন, “আমরা লকডাউনের কথা বলছি, কিন্তু কোথাও কি সত্যিকারেই লকডাউন হয়েছে? কেবল মিরপুরের টোলারবাগে সত্যিকারের লকডাউন করা গিয়েছিল। সেখানেও প্রতিফলন আমরা দেখতে পেয়েছি। সংক্রমণ কমে এসেছে।“কিন্তু অন্য কোথাও কী হল? রাস্তায় পুলিশ ও আর্মি নামল, কিন্তু ভেতরে তো অবস্থার পরিবর্তন হল না। আমাদের ভালো ফলাফল পেতে হলে সত্যিকারের লকডাউন কার্যকর করতে হবে।”
আক্রান্ত বেশি তরুণরা







শুক্রবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত বুলেটিনে ৪ জুন পর্যন্ত তথ্য বিশ্লেষণ করে করোনাভাইরাস সংক্রমণের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক নাসিমা সুলতানা।তিনি বলেন, এ পর্যন্ত শনাক্ত রোগীদের মধ্যে ৭১ শতাংশ পুরুষ, ২৯ শতাংশ নারী। আক্রান্ত হওয়ার হার তরুণদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি।
এ পর্যন্ত যাতের মধ্যে সংক্রমণ ধরা পড়েছে, তাদের মধ্যে ২৮ শতাংশের বয়স ২১-৩০ বছরের মধ্যে। আর ৩১ থেকে ৪০ বছর বয়সশ্রেণির রোগী ২৭ শতাংশ।আক্রান্তদের মধ্যে ৭ শতাংশের বয়স ৬০ বছরের বেশি; আর ৩ শতাংশের বয়স ১০ বছরের নিচে।







বাকিদের মধ্যে ১১ শতাংশের বয়স ৫১-৬০ বছরের মধ্যে, ১৭ শতাংশের বয়স ৪১-৫০ বছরের মধ্যে, ৭ শতাংশের বয়স ১১-২০ বছরের মধ্যে।২১ থেকে ৪০ বছর বয়সীদের বেশি আক্রান্ত হওয়ার বিষয়টি তুলে ধরে নাসিমা সুলতানা বলেন, “কর্মক্ষেত্র, রাস্তায় বা বাজারে যেখানেই যান, তারা যেন সঠিকভাবে মাস্ক পরা, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা, জনসমাগম এড়িয়ে চলা এবং হাত ধোওয়াসহ অন্যান্য সকল স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলেন।”







মৃত্যুর হার সবচেয়ে বেশি ৬০ বছরের বেশি বয়সী রোগীদের ক্ষেত্রে, ৩৮.৯৯ শতাংশ। আর ১০ বছরের কম বয়সীদের ক্ষেত্রে মৃত্যুর হার সবচেয়ে কম, ০ দশমিক ৮২ শতাংশ।যারা মারা গেছেন, তাদের মধ্যে ২৯ দশমিক ৬২ শতাংশের বয়স ৫১-৬০ বছরের মধ্যে, ১৭ দশমিক ৩৯ শতাংশের বয়স ৪১-৫০ বছরের মধ্যে, ৮ দশমিক ২৯ শতাংশের বয়স ৩১-৪০ বছরের মধ্যে, ৩ দশমিক ৪ শতাংশের বয়স ২১-৩০ বছরের মধ্যে এবং ১ দশমিক ৪৯ শতাংশের বয়স ১১-২০ বছরের মধ্যে।







আরো খবর পড়ুনঃ
দোহারে কিটনাশক পান করে ইলিয়াস নামের স্কুল ছাত্রের আত্মহত্যা!
ঢাকার দোহারের নয়াবাড়ি ইউনিয়নের বাহ্রা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে কীটনাশক পান করে, পদ্মা নদীতে ঝাপ দিয়ে এক স্কুল ছাত্র আত্মহত্যা করেছে বলে জানা যায়।৩০ মে শনিবার সকাল ৯ টায় ঐ স্কুল ছাত্র আত্মহত্যা করে । আত্মহত্যাকারী ইলিয়াস খান চরকুশাই এলাকার ইয়ানূস খানের ছেলে এবং কার্তিকপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের মাধ্যমে এক বিষয়ে এসএসসি পরিক্ষার্থী হিসাবে পরিক্ষা দিয়ে ছিল বলে জানা যায়।







প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, সকাল ৯ টার দিকে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক মহিলা পাঞ্জাবি পরহিত ইলিয়াস খানকে স্কুলের আম গাছের নিচে দুই তিন পদের কীটনাশক ওষধ মিক্স করতে দেখতে পান।পরে এসব পান করেন বলে জানান এবং হটাৎ জ্বালা অনুভব করলে পদ্মা নদীতে ঝাপ দিয়ে আত্মহত্যা করার শেষ চেষ্টা করে। এ সময় নদিতে পানি নিতে আসা মহিলারা দেখে চেচামেচি করে লোকজন জড়ো করে তারপর এলাকাবাসী তাকে মুমূর্ষু অবস্থায় উদ্ধার করে।







পরে এলাকাবাসীর সহযোগিতায় (বিভিন্ন আলামত সহ) দোহার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিয়ে যাওয়া হয়।পরে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এর কর্তব্যরত ডাঃ দেখে তাকে মৃত্যু ঘোষনা করেন। আত্মহত্যার কারন এখন ও জানা যায়নী।







এবিষয়ে চরমাহমুদ পুর ফাঁড়ীর ইনচার্জ এসআই শাহা আলম বলেন আমরা সুরতহাল করার সময় তার মুখ দিয়ে কেমিক্যাল এর গন্ধ বুজতে পেরে সঠিক উদঘাটন করার জন্য ময়নাতদন্তের জন্য মিটফোর্ড হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। রিপোর্ট আসলে সত্য ঘটনা জানা যাবে।