একসময় আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের ঘুম হারাম করে রেখেছিলেন ওসামা বিন লাদেন। আল কায়েদার এই নেতার নাম শুনলেই ঘুম হারাম হয়ে যেত মার্কিন প্রশাসনের। দীর্ঘ দুই দশক ধরে সন্ত্রাসবাদ বিরোধী লড়াইয়ের পর পাকিস্তানের অ্যাবোটাবাদ একটি দুর্গে সামরিক অভিযান পরিচালনা করে তাকে হত্যা করে মার্কিন নেভী সিল।







এবার সেই যুক্তরাষ্ট্র কাপাচ্ছেন তারই ভাতিজি ওয়াফা দুফোর বিন লাদেন। না চাচার মতো অস্ত্র হাতে নয় বরং তার লাস্যময়ী ভঙ্গী ও রুপের ঝলকে।
বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ মডেলদের একজন ওয়াফা দুফোর। একের পর এক কাঁপিয়ে বেড়াচ্ছেন মার্কিন গ্ল্যামার জগত।







সম্প্রতি একটি মার্কিন ম্যাগাজিনে তার পারিবারিক পরিচয় প্রকাশ হলে তিনি তা স্বীকারও করে নেন।
ওয়াফা বলেন, আমার এই পরিচয়ের জন্য আমি মোটেও বিব্রত নই। যার যার কর্মফল সে ভোগ করবে। এতে অন্য কেউ দায় নেয়ার কিছুই নেই।







আরো খবর পড়ুনঃ
কনডমে ভরে গোপনাঙ্গে ৫ শতাধিক ইয়াবা রেখে ধরা খেলেন যুবতী
কনড’মে বিশেষ অঙ্গে লুকিয়ে ই’য়াবা পা’চার করতে গিয়ে ধরা পড়েছেন শ্যামলী বেগম (২৮) নামে এক নারী। আটক শ্যামলী বেগম টাঙ্গাইলের মির্জাপুর গড়াই এলাকার আজাহার মিয়ার স্ত্রী। সোমবার বেলা ৩ টার দিকে নিরাপত্তা তল্লাশিকালে ইয়াবাসহ তাকে আটক করে বিমানবন্দরের নিরাপত্তাকর্মীরা।







কক্সবাজার বিমানবন্দরের ব্যবস্থাপক একেএম সাইদুজ্জামান জানান, আটক শ্যামলী বেগম একটি বেসরকারি ফ্লাইটের যাত্রী ছিলেন। নিরাপত্তা গেটে তল্লাশিকালে দায়িত্বরত নারী আনসার তার দেহ থেকে ই’য়াবা উদ্ধার করেন।







বিশেষ অঙ্গে ঢুকানো কন’ডমের ভেতর রাখা ছোট ছোট বেশ কয়েকটি পোটলায় ৫ শতাধিক ই’য়াবা পাওয়া যায়। বিকেলেই তাকে কক্সবাজার সদর থানায় সোপর্দ করা হয়েছে। কক্সবাজার থানা পুলিশের ওসি (তদন্ত) খায়রুজ্জামান বলেন, এ ঘটনায় মা’দক আইনে মামলা করা হয়েছে।
আরও খবর পড়ুন :







বন্ধ হোক সমস্ত মাদ্রাসা, তবেই শেষ হবে অন্য ধর্মের প্রতি ঘৃণা : ওয়াসিম রিজভি
আমরা প্রতিনিয়ত চোখ রাখছে আমাদের রাজ্যের উপর । অর্থাত্ ভোটের আগে রাজ্যের পরিস্থিতি কেমন কিভাবে রাজনৈতিক দলগুলি প্রস্তুতি নিচ্ছে আরো অন্যান্য খবর এর উপর প্রতিনিয়ত চোখ রেখে চলেছি । তার পাশাপাশি আমাদের প্রতিবেশী রাজ্যের উপর নজর রাখা দরকার ।







জানা দরকার তাদের পরিস্থিতি সম্পর্কে। এর পাশাপাশি দেশের শিক্ষাব্যবস্থা এই মুহূর্তে কোথায় দাঁড়িয়ে সে সম্পর্কে জ্ঞান রাখা দরকার আমাদের। এই দুটি কথা এই কারণে বললাম কারণ এই মুহূর্তে আমি যেটা বলতে চলেছি সেটা একে অপরের পরিপূরক হতে চলেছে ।







বেশ কিছুদিন আগে আসাম সরকার শিক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে এক বড়সড় সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন । যদিও সে সিদ্ধান্ত দেশজুড়ে চর্চিত হয়েছিল তবুও তারা সিদ্ধান্ত থেকে একটাও পিছুপা হয়নি। এবার সিদ্ধান্তকে আরো স্পষ্টভাবে প্রতিস্থাপন করল আসাম সরকার ।আমরা সাধারণত উচ্চশিক্ষার জন্য বা প্রাথমিক শিক্ষার জন্য স্কুলে যেয়ে থাকি ।







আমরা প্রতিনিয়ত চোখ রাখছে আমাদের রাজ্যের উপর । অর্থাত্ ভোটের আগে রাজ্যের পরিস্থিতি কেমন কিভাবে রাজনৈতিক দলগুলি প্রস্তুতি নিচ্ছে আরো অন্যান্য খবর এর উপর প্রতিনিয়ত চোখ রেখে চলেছি । তার পাশাপাশি আমাদের প্রতিবেশী রাজ্যের উপর নজর রাখা দরকার ।
জানা দরকার তাদের পরিস্থিতি সম্পর্কে। এর পাশাপাশি দেশের শিক্ষাব্যবস্থা এই মুহূর্তে কোথায় দাঁড়িয়ে সে সম্পর্কে জ্ঞান রাখা দরকার আমাদের। এই দুটি কথা এই কারণে বললাম কারণ এই মুহূর্তে আমি যেটা বলতে চলেছি সেটা একে অপরের পরিপূরক হতে চলেছে ।







বেশ কিছুদিন আগে আসাম সরকার শিক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে এক বড়সড় সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন । যদিও সে সিদ্ধান্ত দেশজুড়ে চর্চিত হয়েছিল তবুও তারা সিদ্ধান্ত থেকে একটাও পিছুপা হয়নি। এবার সিদ্ধান্তকে আরো স্পষ্টভাবে প্রতিস্থাপন করল আসাম সরকার ।আমরা সাধারণত উচ্চশিক্ষার জন্য বা প্রাথমিক শিক্ষার জন্য স্কুলে যেয়ে থাকি ।







এইসব স্কুল ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে হয় অর্থাত্ স্কুলের পঠন পাঠন ধর্মের ভিত্তিতে করা হয় না। এখানে মুসলমান হিন্দু , শিখ , জৈন সব ধরনের ছেলেমেয়েরা শিক্ষা গ্রহণ করতে পারে । কিন্তু শুধুমাত্র মুসলমানদের জন্য একটি আলাদা শিক্ষা ব্যবস্থা আছে যাকে মাদ্রাসা বলা হয় ।







আসাম সরকার সেই মাদ্রাসা গুলিকে বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বেশ কিছুদিন আগে । আসাম সরকার জানিয়েছিল যে জনগণের করের টাকায় মাদ্রাসা চালানো যাবে না। বেসরকারি মাদ্রাসা পাশাপাশি চালানো গেলেও সরকারি মাদ্রাসা কোন রকম ভাবে চালানো যাবে না । বন্ধ করতে হবে সেই সমস্ত মাদ্রাসাগুলি। যদিও তার এই সিদ্ধান্তকে সমর্থন জানিয়েছেন অনেকে ।







শিয়া ওয়াকফ বোর্ডের প্রাক্তন চেয়ারম্যান ওয়াসিম রিজভী অসম সরকারের সিধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন। ওয়াসিম রিজভী বলেছেন, মাদ্রাসা পুরোপুরি বন্ধ হওয়া দরকার এবং সেগুলিকে স্কুলে কনভার্ট করে দেওয়া উচিত। সব ধর্মের সন্মান হওয়া উচিত।







একইসাথে উনি অভিযোগ তোলেন যে মাদ্রাসায় জনগনের নয়, আত’ঙ্কবাদীরা টাকা লাগায়। যদি মাদ্রাসায় ইসলামিক তালিমের নামে পড়ানো হয় যে আল্লাহকে মানলে কাফের। তাহলে এই সকল পড়ার পর কেমন যুবক যুবতী তৈরি হবে? এই কারণে মাদ্রসার তালিমকে বন্ধ করে স্কুলের তালিম চালু করার প্ৰয়োজন রয়েছে।
Share this: