মিরাকল! জন্ম নেওয়ার পর পরই দাঁড়িয়ে হাঁটা শুরু সদ্যোজাত শিশুর! – ইন্টারনেটের সৌজন্যে একটা অবিশ্বাস্য ও অদ্ভুত
ঘটনা তাজ্জব করে দিল গোটা বিশ্বকে। জন্ম নেওয়ার পরই ডেলিভারি রুমের সবাইকে চমকে দিয়ে এক সদ্যোজাত এমন কাজ করল, তা করতে অন্যান্য







বাচ্চাদের কয়েক মাস সময় লেগে যায়। তার সেই কীর্তির ভিডিও ভাইরাল হয়ে গেছে ইন্টারনেটে। ভিডিওটি ফেসবুকে পোস্ট করেছেন আর্লেট আরান্তেস নামের এক ব্যক্তি। ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, এক নার্স একটি সদ্যোজাত কন্যা ভূমিষ্ঠ







হওয়ার পর তাকে বাবা-মায়ের হাতে তুলেদেওয়ার আগে পরিষ্কার করছিলেন। শিশু বুকের কাছে হাত দিয়ে ধরা ছিল। সেই অবস্থায় দুঈ পায়ে ভর দিয়ে উঠে দাঁড়ায় শিশুটি। এরপর গুটি গুটি পা ফেলে হাঁটতে শুরু করে। এই দৃশ্য দেখে







তাজ্জব হয়ে যান উপস্থিত সবাই। অনেক বাচ্চাকে ভূমিষ্ঠ হতে দেখলেো এমন আজব ঘটনা আগে কখনও দেখেনন ওই নার্স। এই মিরাকল ক্যামেরাবন্দি করে নেন হাসপাতালের কর্মীরা। তবে ভিডিওয় কারও পরিচয় জানানো হয়নি। তবে নার্সের







পোশাক দেখে মনে হয়েছে, তিনি দক্ষিণ ব্রাজিলের রিও গ্রান্দে দো সুলের সান্তা ক্রুজ হাসপাতালে কাজ করেন। ভিডিয়োয় পর্তুগিজ ভাষায়
তিনি যা বলেছেন তার মর্মার্থ, ‘আমি যখনই ওকে পরিষ্কার করতে যাই, তখন সে উঠে দাঁড়িয়ে হাঁটতে শুরু করে। এটা রেকর্ড করা দরকার। এটা কাউকে বললে সে বিশ্বাস করবে না। একমাত্র ভিডিও দেখলেই এই ঘটনা বিশ্বাস হবে।







আরো খবর পড়ুনঃ
‘আমার শরীর স্পর্শ করলেই বিষ খাব’, বাসর রাতে স্বামীকে হু’মকি নববধূর
সাধারণত বাসর রাত যে কোনও দম্পতির জীবনে সবচেয়ে স্মরণীয় মুহূর্তগুলির একটি হয়ে থাকে। তেমনটাই ভেবেছিলেন উত্তরপ্রদেশের উত্তরপ্রদেশের গাজিয়াবাদের বাসিন্দা মুকেশ যাদবও। নিজের বাসর রাতটি তার কাছেও হয়তো চিরস্মরণীয় হয়েই থাকবে কিন্তু সম্পূর্ণ অন্য কারণে। ২৪ বছর বয়সি মুকেশের বিয়ে হয় গ্রামেরই মেয়ে সোনাক্ষীর সঙ্গে।







দুই পরিবারের বড়রা দেখাশুনো করেই বিয়ে দিয়েছিলেন দু’জনের। সোনাক্ষীকে দেখেশুনে পছন্দ হয়েছিল মুকেশেরও। আপাতদৃষ্টিতে শান্তশিষ্ট সোনাক্ষীকে বিয়ের আগে থেকেই ভালোবেসে ফেলেছিলেন মুকেশ। কিন্তু নিজের পছন্দের মানুষটি সম্পর্কে তার সমস্ত ধারণা বদলে যায় বিয়ের পরে বাসর রাতে।







স্ত্রীর সঙ্গে কিছু প্রেমনিবিড় মুহূর্ত কাটাবেন, এমনটা আশা করেই মুকেশ সেদিন শয্যাকক্ষে ঢুকেছিলেন।কিন্তু সদ্যবিবাহিত স্ত্রীয়ের পাশে খাটে গিয়ে বসতেই স্ত্রী যেন আক্ষরিক অর্থেই ‘ফোঁস’ করে ওঠেন।







হু’মকির সুরেই নিজের স্বামীকে সোনাক্ষী বলেন, ‘তুমি আমার শরীরে হাত দেওয়ার ভেবোও না।’ বিহ্বল মুকেশ কিছু বলার চেষ্টা করতেই সোনাক্ষী বলেন, ‘তুমি আমাকে স্পর্শ করার চেষ্টা করলেও আমি বিষ খেয়ে ম’রব।







’মুকেশের বিড়ম্বনার এখানেই শেষ নয়। ফুলশয্যার রাতটি কোনোক্রমে সোনাক্ষীর সঙ্গে একঘরে কা’টানোর পরদিন সকাল থেকেই নাকি সোনাক্ষীর মোবাইলে কোনও এক অজানা নম্বর থেকে এক যুবকের ফোন আসা শুরু হয়। মুকেশ এই নিয়ে প্রশ্ন করলে চেঁচামেচি করতেন সোনাক্ষী।







পরিবারে অশান্তি দিনে দিনে বাড়ছিল। শেষমেশ নিজের জিনিসপত্র গুছিয়ে নিয়ে বাপের বাড়ি চলে যান সোনাক্ষী মুকেশের পরিবারের লোকজন এতটাই ক্ষু’ব্ধ যে, তারা সোনাক্ষীর নামে গাজিয়াবাদ থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন। সংবাদমাধ্যমের তরফে মুকেশের বাবার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, নববধূর আচরণে তারা সকলেই বি’স্মিত ও আহ’ত হয়েছেন।







তাদের অনুমান, অন্য কোনও পুরুষের সঙ্গে বিয়ের আগে থেকেই সম্পর্ক ছিল সোনাক্ষীর। সেই কারণেই পরিক’ল্পিতভাবে তিনি মুকেশের সংসার ছেড়ে চলে গিয়েছেন। পুলিশ জানিয়েছে, তারা বিষয়টি খ’তিয়ে দেখছে, এবং দুই পরিবারের মধ্যে যাতে মিট’মাট হয়ে যায়, সে ব্যাপারে চেষ্টা করছে। সূত্র : এবেলা