বৈবাহিক স’স্পর্ক ছাড়াই সৌদি আরবের হোটেলে একস’ঙ্গে থাকতে পারবে বিদেশি নারী ও পুরুষ পর্যটক’রা। কট্টর ইসলামপন্থি দেশটি ভ্রমণ ভিসায় পর্যটকদের টানতে এ সুবিধা চালু ক’রেছে।ভিডিওটি দেখতে নিচের ছবির উপর ক্লিক করুন
পাশাপাশি’ সৌদি নারীদের জন্যেও শিথিল ক’রা হয়েছে হোটেলে ওঠার নিয়ম।এখন থেকে শুধু নিজে’র পরিচয়পত্র দেখিয়েই হোটেলের কক্ষ ভাড়া নিতে পারবেন তারা’ পরিবারের কোনো পুরুষ সদস্যের অনুমতি নিতে হবে না।রয়টার্সের এক প্র’তিবেদনে বলা হয়েছে’ দেশটিতে বিবাহবহিভূর্ত স’স্পর্ক নিষি’দ্ধ।ভিডিওটি দেখতে নিচের ছবির উপর ক্লিক করুন
তএর আগে’ গত সপ্তাহে ৪৯টি দেশের নাগরিকদের জন্য দরজা খু’লে দিয়েছে মধ্যপ্রাচ্যের এ দেশটি। নতুন আদেশে বলা হয়েছে’ পর্যটক নারীদের বোরকা পরার প্রয়োজন নেই’ শুধু পোশাক-পরিচ্ছদে সংযত থাকলেই চলবে।এক ঘো’ষণায় বলা হয়’ হোটেল উঠতে সব সৌদি নাগরিককে পারিবারিক পরিচয়পত্র বা স’স্পর্কের প্রমাণ দেখাতে হবে।
তবে’ বিদেশিদের জন্য এ নিয়ম প্রযোজ্য নয়। সৌদিসহ সব নারীই পরিচয়পত্র দেখিয়ে হোটেলে একা একা কক্ষ ভাড়া নিতে পারবেন।সৌদির ডি ফ্যাক্টো নে’তা যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের ‘ভিশন ২০৩০’ নামের সংস্কার ক’র্মসূচির আওতায় এসব উদ্যো’গ নিয়েছে দেশটির সরকার।
তবে’ দেশটিতে এখনো মদ্যপান নিষি’দ্ধ। পাশাপাশি’ আঁটসাঁট পোশাক পরে রাস্তায় বের হওয়া ও প্র’কাশ্যে চুম্বন ক’রা যাবে না। জনসম্মুখে শালীনতা ভঙ্গ করলেই গুনতে হবে জ’রিমানা মনে রাখবেন আপনার এই ৫টি ভুলের কারণে সুন্দর গোলাপি ঠোঁট কালো হয়ে যায়!
সুন্দর কোমল গোলাপি রঙের ঠোঁট পেতে কে না চায়? তবে সবার পক্ষে তা পাওয়া সম্ভব হয় না। তবে এর জন্য দায়ী আম’রা নিজে’রাই। কারণ আমাদের নিজেদের করা ভুলেই ঠোঁট কালো হয়ে যায়।
কালচে বা দাগহীন সুন্দর ঠোঁট পেতে যথাযথ পরিচর্যার প্রয়োজন। রূপচর্চাবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে প্র’কাশিত প্র’তিবেদন থেকে জা’না যায় ঠোঁট কালো হয়ে যাওয়ার পাঁচটি কারণ স’ম্পর্কে। এই কারণগুলো জে’নে যথাযথভাবে প্রতিকার করলেই এই স’মস্যা থেকে মু’ক্তি পাওয়া সম্ভব। চলুন জে’নে নেয়া যাক সেই কারণগুলো-
ধূমপান
নিশ্চয়ই জা’নেন, নিয়মিত ধূমপান করা হলে ঠোঁট কালো হয়ে যায়। মূলত ধূমপানের সময় নিকোটিন ঠোঁটে প্রবাহিত হয়, যা ঠোঁট কালো হয়ে যাওয়ার জন্য দায়ী। তাই ধূমপান ত্যা’গ করুন।
যত্নের অভাব
ত্বকের যত্ন নিতে না ভুললেও অনেকেই ঠোঁটের যত্ন নিয়ে ভুলে যান। ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার থেকে শুরু করে এক্সফলিয়েট করা ইত্যাদি সব পরিচর্যাই ঠোঁটের জন্য আবশ্যক। ঠোঁটের সৌন্দর্য বাড়তে প্রতিদিন রাতে ঠোঁটে কাঠবাদামের তেল মালিশ ক’রতে পারেন। নিয়মিত মালিশ করলে তা র’ক্ত সঞ্চালন বাড়ায় এবং দে’খতে আ’ক’র্ষণীয় লাগে।
আর্দ্রতা হীন ঠোঁট
সু’স্থ ঠোঁট পেতে চান? তবে ঠোঁট আর্দ্র রাখা জ’রুরি। কারণ শুষ্ক ও রুক্ষ’তার জন্য ঠোঁটের রঙে বিবর্ণভাব দেখা দেয়। তাই ভালো মানের লিপ বাম ব্যবহার করুন। এক্ষেত্রে কোকোয়া বাটার, শিয়া বাটার ইত্যাদি উপাদান আছে এমন লিপবাম খুঁজে নিন।
মৃ’ত কোষ না ওঠানো
মুখের সবচেয়ে পাতলা ত্বক হচ্ছে ঠোঁট। শুষ্ক ও রুক্ষ ঠোঁট থেকে র’ক্ষা পেতে তা নিয়মিত এক্সফলিয়েট করা উচিত। এতে ঠোঁটের মৃ’ত কোষ দূ’র হয় এবং দে’খতে স্বা’স্থ্যকর লাগে। মৃ’ত কোষ না ওঠানো ঠোঁট কালো হয়ে যাওয়ার কারণ।
সানব্লক বাদ দেয়া
মুখের ত্বকের মতো ঠোঁটও রোদে পুড়ে যায়। তাই সূর্যের ক্ষ’তিকর অতিবেগুনি রশ্মি থেকে ঠোঁট র’ক্ষা ক’রতে বাইরে যাওয়ার আগে এসপিএফ ৩০ সমৃদ্ধ লিপ বাম ব্যবহার করা জ’রুরি।
আরো খবর পড়ুনঃ
যৌন দুর্বলতা কাটানোর এগারো উপায়, ঝড় তুলুন বিছানায়
এককালে, বেডরুমের সমস্যা বেডরুমেই সীমাবদ্ধ থাকত। আজকাল ওষুধের ব্যবসা, চিকিৎসার অগ্রগতি এবং বিশেষজ্ঞদের গবেষণার ফলে যৌ’ন সমস্যা খোলামেলা বিষয়ে পরিণত হয়েছে।ইরেকটাইল ডিসফাংশন বা লি’ঙ্গ উত্থানে সমস্যা বা যৌ’ন অক্ষমতার কারণে বৈবাহিক জীবনে অশান্তি নেমে আসে- যার পরিণাম হতে পারে বিবাহবিচ্ছেদ। যেকোনো বয়সে ইরেক্টাইল ডিসফাংশনের চিকিৎসা করা যায় এবং এ সমস্যায় জর্জরিত অনেক পুরুষ যারা চিকিৎসা গ্রহণ করছে তারা স্বাভাবিক যৌ’নক্রিয়ায় ফিরে আসছে।
লি’ঙ্গ উত্থানে সমস্যাকে চিকিৎসকরা ইরেক্টাইল ডিসফাংশন বলে সংজ্ঞায়িত করেছেন। এ সমস্যা মানুষের ধারণার চেয়েও বেশি কমন। বয়স্কদের মধ্যে এর প্রাদুর্ভাব বেশি। ন্যাশনাল কিডনি অ্যান্ড ইউরোলজিক ডিজিজ ইনফরমেশন ক্লিয়ারিংহাউজ অনুসারে, ৪০ বছর বয়সের ৫ শতাংশ পুরুষ ইরেক্টাইল ডিসফাংশনের অভিজ্ঞতা লাভ করে, যা ৬৫ বছর বয়সের পুরুষদের ক্ষেত্রে ১৫ থেকে ২৫ শতাংশ।পুরুষদের অনিয়মিত ইরেক্টাইল ডিসফাংশনও হতে পারে।
নিউ অরলিন্সে অবস্থিত টিউল্যান ইউনিভার্সিটি স্কুল অব মেডিসিনের অ্যাসোসিয়েট প্রফেসর এবং টাউরো ইনফার্মারির স্টাফ ইউরোলজিস্ট নিল বাউম বলেন, ‘যদি পুরুষেরা আপনাকে সত্য বলে, তাহলে জানবেন যে তারা জীবনে অন্তত একবার হলেও ইরেক্টাইল ডিসফাংশনে ভুগেছে।’ তিনি বলেন, ‘প্রত্যেকটি যৌ’নসহবাস পারফেক্ট নয়। ইরেক্টাইল ডিসফাংশন হলে যৌ’নসংগমের সুখ বিনষ্ট হয়।’ তিনি যোগ করেন, ‘একজন পুরুষের যৌ’ন ক্ষমতা বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কমে যেতে পারে।
১৯৭০ এর প্রথমদিকের আগ পর্যন্ত বিশেষজ্ঞরা ধারণা করতেন যে, ইরেক্টাইল ডিসফাংশনের মূল কারণ হলো মানসিক অবনতি। বর্তমানে মেডিক্যাল কমিউনিটি স্বীকার করছে যে, ওষুধ, জীবনযাত্রার ধরন অথবা ইনজুরি হচ্ছে বেশিরভাগ ইরেক্টাইল ডিসফাংশনের কারণ। এ প্রতিবেদনে ইরেক্টাইল ডিসফাংশন দূর করতে বিশেষজ্ঞদের দেওয়া পরামর্শ তুলে ধরা হলো।
* আপনার ওষুধ বিবেচনা করুন
ইরেক্টাইল ডিসফাংশনের মূল কারণ হতে পারে প্রেসক্রিপশন ওষুধ অথবা ওভার-দ্য-কাউন্টার ওষুধ যেমন- অ্যান্টিহিস্টামিন, ডায়ুরেটিক, হৃদরোগের ওষুধ, উচ্চ রক্তচাপের ওষুধ অথবা ঘুমের ওষুধ। সব পুরুষদের ক্ষেত্রে এসব ওষুধের প্রতিক্রিয়া একই রকম নয়। ডা. বাউম বলেন, ‘পঞ্চাশোর্ধ্ব পুরুষদের ক্ষেত্রে ওষুধ প্ররোচিত ইরেক্টাইল ডিসফাংশন সর্বাধিক কমন। প্রায় ১০০টি ওষুধ শনাক্ত করা হয়েছে যা ইরেক্টাইল ডিসফাংশন ঘটাতে পারে।’ যদি আপনি সন্দেহ করেন যে আপনার ওষুধের কারণে এ সমস্যা হচ্ছে, তাহলে ডাক্তারের সঙ্গে কথা বলুন এবং জেনে নিন যে ওষুধের ডোজ বা ওষুধ পরিবর্তন করতে হবে কিনা।
* নিজেকে সময় দিন
ডা. বাউম বলেন, ‘কোনো পুরুষ বয়স্ক হলে তার পক্ষে লি’ঙ্গ খাড়া হওয়ার মতো উত্তেজিত হতে বেশ সময় লাগতে পারে।’ তিনি বলেন, ‘১৮ থেকে ২০ বছর বয়সের পুরুষদের লি’ঙ্গ উত্থিত হতে কয়েক সেকেন্ড সময় নেয় এবং ত্রিশ থেকে চল্লিশোর্ধ্ব পুরুষদের ক্ষেত্রে এক বা দুই মিনিট সময় নিতে পারে। কিন্তু এক
বা দুই মিনিট পরও ষাটোর্ধ্ব কোনো পুরুষের লি’ঙ্গ উত্থিত না হওয়ার মানে এই নয় যে সে যৌ’নক্রিয়ায় অক্ষম। তার দীর্ঘ সময় লাগতে পারে।’ বীর্য নির্গত হওয়ার পর আবার লি’ঙ্গ খাড়া হওয়ার সময়ের পরিসর বয়সভেদে ভিন্ন হয়। ৬০ থেকে ৭০ বছর বয়সের পুরুষদের ক্ষেত্রে লি’ঙ্গ পুনরায় উত্থিত হতে একদিন বা তারও বেশি সময় লাগতে পারে। এ প্রসঙ্গে ডা. বাউম বলেন, ‘এটি হচ্ছে বয়স্কতার স্বাভাবিক প্রভাব।
* অ্যালকোহল সীমিত করুন
শেক্সপিয়র ম্যাকবেথে ঠিক বলেছেন- অ্যালকোহল যৌ’নসহবাসের আকাঙ্ক্ষা জাগায়, কিন্তু পারফরম্যান্স হরণ করে। এরকম ঘটে, কারণ অ্যালকোহল হচ্ছে নার্ভাস সিস্টেম ডিপ্রেস্যান্ট। এটি উত্তেজনাকর প্রতিক্রিয়া প্রতিরোধ করে এবং উত্তেজনার বিপরীত অবস্থা সৃষ্টি করে। এমনকি ককটেল আওয়ারের সময় দুটি ড্রিংক উদ্বেগের কারণ হতে পারে।
সময়ের সঙ্গে সঙ্গে অত্যধিক অ্যালকোহল হরমোন ভারসাম্যহীনতার কারণ হবে। ডা. বাউম বলেন, ‘দীর্ঘদিন অ্যালকোহল স্নায়ু ও যকৃত ড্যামেজ হতে পারে।’ যকৃত ড্যামেজের কারণে পুরুষদের মধ্যে অত্যধিক মাত্রায় নারীর হরমোন নিঃসরণ হয়। সঠিক অনুপাতে টেস্টোস্টেরন ও অন্যান্য হরমোন ছাড়া আপনার লি’ঙ্গ স্বাভাবিকভাবে উত্থিত হবে না।
* ধমনীর দিকে খেয়াল রাখুন
সান ডিয়েগোতে অবস্থিত ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার সার্জারির ক্লিনিক্যাল প্রফেসর এবং আলভারাডো হসপিটালের সে’ক্সুয়াল মেডিসিনের ডিরেক্টর আরউইন গোল্ডস্টেইন বলেন, ‘পেনিস হচ্ছে ভাসকিউলার অর্গান বা সংবহনতান্ত্রিক অঙ্গ।’ যা আপনার ধমনীতে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে তা পেনিসের দিকে রক্তপ্রবাহকেও বিঘ্নিত করতে পারে।
ডা. গোল্ডস্টেইন বলেন, ‘আটত্রিশোর্ধ্ব সকল পুরুষের পেনিসের দিকে রক্ত সরবরাহ করা ধমনী কিছুটা সংকীর্ণ হয়ে পড়ে।’ তাই আপনি কি খাচ্ছেন তাতে মনোযোগ দিন। ডা. গোল্ডস্টেইন বলেন, ‘ইরেক্টাইল ডিসফাংশনের প্রধান কারণগুলোর একটি হচ্ছে উচ্চ কোলেস্টেরল। এটি ইরেক্টাইল টিস্যুকে ক্ষতিগ্রস্ত করে।
* ধূমপান করবেন না
ডা. বাউম বলেন, ‘গবেষণায় দেখা গেছে যে, নিকোটিন রক্তনালী সংকোচনকারী হতে পারে।’ ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাসের এক গবেষণায় গবেষকরা অধূমপায়ী লোকদের দুটি দলে ভাগ করেন- একদলকে নিকোটিন চুয়িংগাম এবং অন্যদলকে প্ল্যাসেবো চুয়িংগাম চিবাতে বলা হয়। যারা নিকোটিন চুয়িংগাম চিবিয়েছে তাদের যৌ’ন উত্তেজনা প্ল্যাসেবো চুয়িংগাম চিবানো পুরুষদের তুলনায় ২৩ শতাংশ কমে যা
* ওজন হ্রাস করুন
গবেষণায় দেখা গেছে যে, স্থুলকায় পুরুষদের ইরেক্টাইল ডিসফাংশন সমস্যা বেশি হয়। যদি আপনি আপনার আদর্শ ওজনের চেয়ে ২০ শতাংশ ভারী হন, তাহলে কয়েক পাউন্ড ওজন কমানোর কথা বিবেচনা করুন। ক্যারাটে অথবা কোনো ওয়েট ট্রেনিং প্রোগ্রামের সঙ্গে নিজেকে যুক্ত করতে পারেন। ফিট শরীর কেবলমাত্র ইরেক্টাইল ডিসফাংশনের সমস্যা কমায় না, আত্মবিশ্বাসও বৃদ্ধি করে। ডা. গোল্ডস্টেইন বলেন, ‘একজন পুরুষ যতবেশি শারীরিকভাবে ভালো অনুভব করবে, সে ততবেশি নিজেকে যৌ’নসঙ্গমের জন্য ফিট মনে করবে।
* বেশি করে সংগম করুন
৫৫ থেকে ৭৫ বছর বয়সের ১,০০০ ফিনিশ পুরুষের ওপর করা পাঁচ বছরের একটি গবেষণায় পাওয়া যায়, যারা একসপ্তাহে একবারও যৌ’নসহবাস করেনি তাদের মধ্যে ইরেক্টাইল ডিসফাংশন সমস্যা সপ্তাহে একবার যৌ’নসহবাস করা পুরুষদের তুলনায় দ্বিগুণ ছিল। গবেষকরা সিদ্ধান্তে আসেন যে, নিয়মিত যৌ’নসঙ্গম পুরুষকে ইরেক্টাইল ডিসফাংশন থেকে রক্ষা করে।
* রিল্যাক্সে থাকুন
লি’ঙ্গ উত্থানের জন্য মনকে রিল্যাক্সে রাখা গুরুত্বপূর্ণ। কেন? আপনার নার্ভাস সিস্টেম দুই রকম মোডে চালিত হয়: একটি হচ্ছে সিম্প্যাথেটিক নার্ভাস সিস্টেম এবং অন্যটি হচ্ছে প্যারাসিম্প্যাথেটিক নার্ভাস সিস্টেম। যখন আপনার সিম্প্যাথেটিক নার্ভ নেটওয়ার্ক প্রভাব বিস্তার করে, তখন আপনার শরীর আক্ষরিক অর্থে সতর্ক থাকে। অ্যাড্রিনাল হরমোন আপনাকে ফাইট অথবা ফ্লাইট করার জন্য প্রস্তুত রাখে।
স্নায়বিক দুর্বলতা এবং উদ্বিগ্নতা আপনার ডাইজেস্টিভ সিস্টেম এবং পেনিস থেকে রক্ত পেশীর দিকে টেনে আনে, যার ফলে লি’ঙ্গ উত্থানে বাধা পড়ে। ডা. বাউম বলেন, ‘উদ্বিগ্নতা আপনার সিম্প্যাথেটিক নার্ভাস সিস্টেমকে উত্তেজিত করে।’ কিছু পুরুষদের ব্যর্থতার ভয় এতটাই অভিভূত করে রাখে
যে তাদের শরীরে প্রচুর পরিমাণে অ্যাড্রিনাল হরমোন নরোপিনেফ্রাইন নিঃসরণ হয়, যা লি’ঙ্গ খাড়া হওয়ার বিপরীত প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে। ইরেক্টাইল ডিসফাংশন থেকে রক্ষা পেতে রিল্যাক্সে থাকুন এবং আপনার প্যারাসিম্প্যাথেটিক নার্ভাস সিস্টেমকে নিয়ন্ত্রণে রাখুন। এ নেটওয়ার্কের মাধ্যমে পৌঁছানো সিগন্যাল রক্তপ্রবাহ বৃদ্ধি করতে পেনিসের আর্টারি ও সাইনাসকে নির্দেশ দেবে।
* বডি স্টিমিউল্যান্ট এড়িয়ে চলুন
বডি স্টিমিউল্যান্ট বা শরীর চাঙ্গাকারী খাবার এড়িয়ে চলতে পারেন, যেমন- ক্যাফেইন সমৃদ্ধ কফি। এসব খাবার ইরেক্টাইল ডিসফাংশনের কারণ হতে পারে। ডা. গোল্ডস্টেইন বলেন, ‘যৌ’নসহবাসের সময় রিল্যাক্সে থাকা গুরুত্বপূর্ণ। স্টিমিউল্যান্ট পেশীকে সংকুচিত করে, কিন্তু লি’ঙ্গ উত্থিত হওয়ার পূর্বে পেশীকে অবশ্যই রিল্যাক্সে রাখা উচিত।
* বেশি করে তরমুজ খান
লাল ও রসালো তরমুজ হতে পারে নতুন রোমান্টিক ফুড। টেক্সাসের কলেজ স্টেশনের টেক্সাস এ অ্যান্ড এম ফ্রুট অ্যান্ড ভেজিটেবল ইম্প্রুভমেন্ট সেন্টারের গবেষকরা আবিষ্কার করেছেন যে, তরমুজের ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট ভায়াগ্রার মতো প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে। এ রসালো ফলে সাইট্রুলাইন থাকে যা শরীরের রক্তনালীকে রিল্যাক্সে রাখে- এর ফলে আপনার হার্ট, সারকুলেটরি সিস্টেম এবং ইমিউন সিস্টেম উপকার পেয়ে থাকে।
* ফোরপ্লে খেলুন
রিল্যাক্স হওয়ার একটি উপায় হচ্ছে, সঙ্গীকে গুরুত্ব দিয়ে বিভিন্ন অঙ্গভঙ্গিতে ফোরপ্লে। লি’ঙ্গ উত্থিত হচ্ছে কিনা এ চিন্তা বাদ দিয়ে একে অপরকে উপভোগ করুন। ডা. গোল্ডস্টেইন বলেন, ‘ত্বক হচ্ছে শরীরের সবচেয়ে বড় সে’ক্সুয়াল অর্গান, পেনিস নয়।