bn Bengali
bn Bengalien English
ক্রাইম নিউজ বাংলাদেশ
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • সারাদেশ
    • ঢাকা
    • চট্রগ্রাম
    • খুলনা
    • বরিশাল
    • ময়মনসিংহ
    • রংপুর
    • রাজশাহী
    • সিলেট
  • আন্তর্জাতিক
  • করোনা ভাইরাস
  • রাজনীতি
    • মুখোমুখি
  • অর্থনীতি
  • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • গল্প ও উপন্যাস
    • মজার খবর
  • অন্যান্য
    • সোশ্যাল মিডিয়া ভাইরাল খবর
    • সর্বশেষ চাকরির খবর
    • পাত্র-পাত্রী সন্ধান
    • বিশেষ প্রতিবেদন
    • আইন-আদালত
    • তথ্যপ্রযুক্তি
    • বিজ্ঞান প্রযুক্তি
    • ধর্ম
    • লাইফস্টাইল
    • পড়ালেখা ও সাজেশন
    • স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা
    • Privacy Policy
সব
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • সারাদেশ
    • ঢাকা
    • চট্রগ্রাম
    • খুলনা
    • বরিশাল
    • ময়মনসিংহ
    • রংপুর
    • রাজশাহী
    • সিলেট
  • আন্তর্জাতিক
  • করোনা ভাইরাস
  • রাজনীতি
    • মুখোমুখি
  • অর্থনীতি
  • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • গল্প ও উপন্যাস
    • মজার খবর
  • অন্যান্য
    • সোশ্যাল মিডিয়া ভাইরাল খবর
    • সর্বশেষ চাকরির খবর
    • পাত্র-পাত্রী সন্ধান
    • বিশেষ প্রতিবেদন
    • আইন-আদালত
    • তথ্যপ্রযুক্তি
    • বিজ্ঞান প্রযুক্তি
    • ধর্ম
    • লাইফস্টাইল
    • পড়ালেখা ও সাজেশন
    • স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা
    • Privacy Policy
ক্রাইম নিউজ বাংলাদেশ
bn Bengali
bn Bengalien English

যেভাবে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়

Zannat by Zannat
June 15, 2020
in করোনা ভাইরাস, সব খবর, সারাদেশ, স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা
38k
SHARES
79k
VIEWS
Share on Facebook

পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ শরীরের রো’গ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। নামাজের মাধ্যমে মুসলমানরা দিনের মধ্যে পাঁচবার আল্লাহর কাছে নিজেকে সমর্পণ করেন।

নিজের কৃত পাপ কাজের জন্যে ক্ষমা চান, জগতের সব সৃষ্টির কৃত পাপের জন্যে ক্ষমা চান। সহজ সরল সঠিক পথে পরিচালনার জন্যে প্রতি রাকাতে, প্রতি সিজদায় আল্লাহর সাহায্য চান, প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হন।

একাগ্রচিত্তে নামাজ যেমন মন মননকে পরিশুদ্ধ করে তেমনি দেহকেও করে পবিত্র, শুদ্ধ, কর্মচঞ্চল। দিনের পাঁচটি সময়ের প্রত্যেকটি নামাজ প্রধানত ফরজ, সুন্নত ও নফলে বিভক্ত।

ফরজ নামাজ দুই রাকাত তিন রাকাত বা চার রাকাতের সমন্বয়ে আদায় করে নেওয়া হয়। ফরজ নামাজ যা অবশ্যই আপনাকে আদায় করতে হবে। সবচেয়ে কম রাকাত সম্পন্ন ফর‍য নামাজ হলো ফজরের, যা মাত্র দুই রাকাত।

দিনের মধ্যে পাঁচবার নামাজে মোট ১৭ রাকাত ফরজ নামাজ আদায় করতে হয়। আর সুন্নতসহ হলে তা প্রতিদিন ৪৮ রাকাত পালন করা হয়। নফল আদায় করলে আরো বেশি রাকাতের মাধ্যমে নামাজ আদায় করতে হয়।

পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন দেহে এবং কাপড়ে প্রত্যেক নামাজের আগে অজু করে নেয়া বাধ্যতামূলক। সে ওজুর পানিটিও হতে হয় পরিষ্কার, পরিচ্ছন্ন পবিত্র।

নাক, মুখ কান চুল হাত পা সবই ওজুর সময় পানি দিয়ে পরিষ্কার করে নিতে হয়, মুছে নিতে হয়। দিনের মধ্যে এভাবে বারবার পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন দেহে, নিভৃতে একাগ্রচিত্তে সৃষ্টিকর্তার কাছে আত্মসমর্পণ করা একমাত্র ইসলাম ধর্মেই আছে।

নামাজের সময় প্রত্যেক রাকাতের সময় হাত বাঁধা ছাড়াও দাঁড়ানো, বসা, রুকুতে যাওয়া, সিজদায় যাওয়া, সালাম ফেরানো, ইত্যাদি মোট ৭ থেকে ৯ রকমের শারিরীক অঙ্গভঙ্গিতে প্রতিবার নির্দিষ্ট সময় নিয়ে বসে বা দাঁড়িয়ে থাকতে হয়।

এই অঙ্গবিন্যাসে অবস্থান সব সুস্থ মানুষের জন্যে একটা নির্দিষ্ট নিয়মে, নির্দিষ্ট সময়ের জন্যে একইভাবে।

ধৈর্য সহকারে নিরবে নিভৃতে নামাজ আদায়ের সময় মানবদেহের প্রতিটি জোড়ার মাংসপেশির সুষম সংকোচন ও প্রসারণ হয়। এজন্যই বলা হয় নামাজ দেহের জন্যে প্রয়োজনীয় সর্বোত্তম শরীর চর্চা যোগ ব্যায়াম।

একজন মানুষ যদি দিনে পাঁচবার সালাত আদায় করে, তাহলে শরীরকে সুস্থ রাখতে তার আর আলাদাভাবে শরীর চর্চা করার দরকার হয় না।

দেহকে সুস্থ সবল রাখতে, দেহের ইমিউনিটিকে সুদৃঢ় রাখতে শরীর চর্চা বাধ্যতামূলক। একজন মুসলমান প্রতিদিন একাগ্রচিত্তে দুই রাকাত নামাজের সময় মোট ১৪ বার বিভিন্ন শারীরিক বিন্যাসে থেকে নামাজ আদায় করতে হয়।

সে হিসেবে তাঁকে একাগ্রচিত্তে প্রতিদিন ১১৯ বার, মাসে ৩৭৫০ বার এবং বছরে ৪২ হাজার ৮৪০ বার শরীরকে বিভিন্ন অঙ্গবিন্যাসে থেকে সালাত আদায় করে নিতে হয়। যা আমাদের প্রাকৃতিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বা ইমিউনিটিকে বাড়িয়ে দেয় অনেক গুণ।

যদি একজন মুসলমান গড়ে ৫০ বছর বাঁচেন এবং তিনি যদি ১০ বছর বয়স থেকে শুধু বাধ্যতামূলক সালাত গুলো আদায় করা করেন তাহলে দেখা যায় তাকে সারাজীবনে মোট ১৭ লাখ ১৩ হাজার ৬ শ’তবার শরীরটাকে নির্দিষ্ট কিছু অঙ্গবিন্যাসে রেখে,

নির্দিষ্ট কিছু সময় নিয়ে অবস্থান করতে হয় যা পৃথিবীর সেরা শরীর চর্চার অন্যতম হিসেবে পরিগনিত।

নামাজে সিজদার মাধ্যমে সবচেয়ে বেশি উপকৃত হয় আমাদের দেহের ফুসফুস। কারণ এ অবস্থানে ফুসফুস দেহের জন্যে প্রয়োজনীয় সবচেয়ে বেশী রক্ত সঙ্গে অক্সিজেনের সমন্বয় ঘটাতে পারে।

রক্তে অক্সিজেন সেচুরেশন বৃদ্ধি পায়। এজন্য দেখা যায় আইসিইউ’তে কোমায় থাকা রোগীর অক্সিজেন স্যাচুরেশন অবনতি ঘটলে তার রক্তের অক্সিজেন বাড়াতে রোগীকে অনেকটা সিজদার মতো পজিশনে রাখা হয়। একে বলে প্রোনিং।

একজন মুসলিমের প্রতিদিনের এই নামাজ আদায়ে একজন মানুষের ৮০ কিলো ক্যালরি শক্তি ব্যয় হয়।

করোনাভাইরাস প্রতিরোধে শুরু থেকেই সারা বিশ্বের সব চিকিৎসা গবেষকরা একটা পরামর্শই বারবার দিয়ে আসছেন যা হলো পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকা, বারবার হাত ধোয়া এবং ইমিউনিটি বাড়াতে নিয়মিত শরীর চর্চা ও শুদ্ধাচার অবলম্বন করা।

রাব্বুল আ’লামীন বিশ্বের সবাইকে করোনাভাইরাস থেকে মুক্ত রাখুন। আমীন।

 

আরো খবর »

যুক্তরাষ্ট্রে ২৪ ঘণ্টায় করোনায় মৃত ৬৯১ জন

যুক্তরাষ্ট্রে গত ২৪ ঘণ্টায় মহামারি করোনা ভাইরাসে নতুন করে আরো ৬৯১ জন প্রাণ হারিয়েছে।

রোবাবার জনস হপকিন্স ইউনিভার্সিটির সর্বশেষ পরিসংখ্যান থেকে এ তথ্য জানা যায়। খবর এএফপি’র।

রোববার রাত সাড়ে ৮ টা পর্যন্ত (গ্রীনিচ মান সময় সোমবার ০০৩০ টা) বাল্টিমোর ভিত্তিক এই প্রতিষ্ঠানের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, এনিয়ে দেশটিতে কোভিড-১৯ ভাইরাসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে মোট ১ লাখ ১০ হাজার ৪৮২ জনে দাঁড়ালো।

বৈশ্বিক এ মহামারিতে মৃতের সংখ্যার দিক থেকে এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত দেশ যুক্তরাষ্ট্রে করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ১৯ লাখ ৩৮ হাজার ৮৪২ জনে দাঁড়িয়েছে।

কোভিড-১৯ ভাইরাসে আক্রান্ত ও মৃতের দিক থেকে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত দেশ যুক্তরাষ্ট্র। ফলে দেশটিতে মৃতের ও আক্রান্তের সংখ্যা বিশ্বের অন্য যেকোন দেশের তুলনায় অনেক বেশি।

তবে ফ্রান্স, ইতালি ও স্পেনসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশের তুলনায় যুক্তরাষ্ট্রে করোনাভাইরাসে মৃত্যু হার কম।

গত মধ্য এপ্রিলে একদিনে যুক্তরাষ্ট্রে কোভিড-১৯ ভাইরাসে প্রায় ৩ হাজার মানুষ প্রাণ হারালেও বর্তমানে এ ভাইরাসে প্রতিদিনের হিসাবে মৃতের সংখ্যা হ্রাস পেয়ে ১ হাজারের নিচে এবং আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ২০ হাজারে নেমে এসেছে।

ম্যাসাচুসেটস ইউনিভার্সিটির গবেষকদের মতে, ২৭ জুন নাগাদ যুক্তরাষ্ট্রে কোভিড-১৯ ভাইরাসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে প্রায় ১ লাখ ২৭ হাজারে দাঁড়াতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। মহামারি সংক্রান্ত ৯ টি মডেল থেকে তারা দেশটিতে করোনায় মৃত্যুর এ চূড়ান্ত ধারণা দেন।

যুক্তরাষ্ট্রে এ মহামারি ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার গতি মধ্য এপ্রিলের পিকের তুলনায়কিছুটা কমে আসলেও স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা ভাইরাসটি ছড়ানো নিয়ে এখনো উদ্বিগ্ন।

তারা বলছেন, গত সপ্তাহে ছড়িয়ে পড়া বর্ণবাদ বিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভের কারণে আগামী সপ্তাহগুলোতে যুক্তরাষ্ট্রে আক্রান্তের সংখ্যা নতুন করে আরো অনেক বেড়ে যেতে পারে।

 

অন্যেরা যা পড়ছেন;

সংস্কার করা হচ্ছে সাওর ও হেরা গুহা, যেখানে প্রিয় নবীজির উপর পবিত্র কুরআন অবতীর্ণ হয়েছিল

সংস্কার কাজের জন্য প্রস্তুত করা হচ্ছে মক্কায় অবস্থিত সাওর ও হেরা গুহা। করোনা সৃষ্ট চলমান লকডাউনের মধ্যেই জরুরি ভিত্তিতে সংস্কার কাজ শেষ করা হবে বলে জানা গেছে।

সৌদিভিত্তিক সংবাদমাধ্যম এসপিএ’র সূত্রে জানা গেছে, মক্কা প্রদেশের শাসক যুবরাজ খালেদ আল ফয়সাল এই সংস্কার কাজের অনুমোদন দেন।

মক্কার ভারপ্রাপ্ত আমির যুবরাজ বদর বিন সুলতান উক্ত সংস্কার কাজের সার্বিক তত্ত্বাবধানে থাকবেন।

মসজিদুল হারাম থেকে দুই মাইল দূরে অবস্থিত হেরা গুহা। গুহাটি দৈর্ঘ্যে প্রায় চার মিটার ও প্রস্থে দেড় মিটারেরও বেশি। ৬১৯ খ্রিস্টাব্দে পবিত্র রমজান মাসে এই হেরা গুহাতেই প্রিয় নবী মুহাম্মদ সা.-এর উপর পবিত্র কুরআন অবতীর্ণ হয়েছিল।

হিজরতের সময় মক্কার কুরাইশগোষ্ঠীর আক্রমণ থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য নবীজী সা. আবু বকর সিদ্দিক রা.কে নিয়ে সাওর গুহায় আত্মগোপন করেছিলেন।

গুহাদদুটির সংস্কার কাজ সৌদির রাজকীয় কমিশন ও মক্কা প্রদেশের উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের যৌথ তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হবে বলে জানা গেছে।

বিগত বছরগুলোতে সংস্কার কাজের অভাবে পবিত্র গুহাদ্বয়ের ব্যাপক সৌন্দর্যহানিসহ স্থানচ্যুতি ঘটায় উক্ত পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়। ইতিপূর্বে সংস্কারের পরিকল্পনা থাকলেও স্বাভাবিক সময়ে গুহাদ্বয় বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আগত হাজীদের দ্বারা লোকারণ্য থাকায় তা সম্ভব হয়নি।

সিঁড়িসহ গুহাদুটিকে তাদের মূল স্থানে স্থানান্তরিত করা হবে। প্রথম ৩০ দিনে গুহাস্থিত পাথরগুলোয় থাকা সব পুরনো লেখা ও খোদাই মুছে ফেলা হবে।

প্রযুক্তি ব্যবহার করে গুহাগামী রাস্তাগুলোতেও সংস্কার কাজ চালানো হবে। গুহাভ্যন্তরে দস্তার শামিয়ানা, কাঠের জিনিসপত্রসহ কনক্রিটের যাবতীয় অবকাঠামো অপসারণ করা হবে। পুনর্নিমাণ করা হবে গুহা পরিপার্শ্বের সবকিছু।

 

অন্যেরা যা পড়ছেন;

বুকে ছিদ্র করে পাইপ দিয়ে বাতাস বের করতে হবে; বাবার মৃত্যুর করুণ বর্ণনা

বেড়েই চলেছে  প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা। বাংলাদেশেও ছড়িয়ে পড়েছে এই রোগ।

দেশের অন্যান্য জেলার মতো চট্টগ্রামেও করোনা আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা ক্রমশ বাড়ছেই। এমন অবস্থায় সংবাদমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে উঠে আসছে হৃদয়বিদারক নানা ঘটনা।

সম্প্রতি শ্বাসকষ্টে বাবার মৃত্যু নিয়ে হৃদয়বিদারক এক স্ট্যাটাস দিয়েছেন চট্টগ্রামের এক ব্যবসায়ী।

তিনি লিখেছেন, বাবাকে  নিয়ে বিভিন্ন হাসপাতালে ঘুরতে হল, কেউ তাকে ভর্তি নেয়নি। শেষ পর্যন্ত ঠাঁই হলে চট্টগ্রাম মেডিকেল হাসপাতালে। কিন্তু তাকে আর বাঁচানো যায়নি।
পাঠকদের জন্য স্ট্যাটাসটি হুবহু তুলে ধরা হল-

“বাবার বয়স ৮২ বছর, দীর্ঘদিন ব্রঙ্কাইটিস এবং প্রষ্টেটের সমস্যায় ভুগছেন। ২৭ রমজান সেহরি শেষ করতে না করতেই বুকে ব্যথা অনুভব করেন সাথে শ্বাসকষ্ট-কাশি, কাশির সাথে হালকা র’ক্ত দেখা যায় এবং প্রচুর ঘামতে থাকেন। বর্তমান প’রিস্থিতিতে মেডিকেল এবং প্রাইভেট

হাসপাতালের বিমাতা শুলভ আচরণের কথা ভাবতে ভাবতেই ঘণ্টাখানেক কেটে যায়। বাবার অবস্থার কোন পরিবর্তন না দেখে কপালে যা থাকে হবে মেনে নিয়ে বাবাকে নিয়ে বেরিয়ে গেলাম এবং দ্রুতগতীতে নগরীর পার্কভিউ হাসপাতালের ইমার্জেনসিতে ঢুকলাম।

এরমধ্যে ছোট বোনের হাজব্যান্ড এসে উপস্থিত হলো, কর্তব্যরত ডাক্তার বুকের এক্সরে এবং ইসিজি করালেন, রিপোর্ট দেখে বললেন বাবাকে দ্রুত আইসিইউ’তে রাখতে হবে।

আমি সময় নষ্ট না করে ব্যবস্থা নিতে বললাম কিন্তু কতৃর্পক্ষ তাদের আইসিইউ’তে রাখার অপারগতা জানালেন কারণ। দু’দিন আগে নাকি ওনাদের হাসপাতালে একজন রোগীর কোভিড পজেটিভ আসে। সর্বোচ্চ অনুরোধ করার পর জানতে চাইলাম বাবার রিপোর্টে কোভিডের কোনো আশং’ঙ্কা আছে কিনা?

ডাক্তার জানালেন তেমন কোন আশংঙ্কা নেই। বললাম দয়া করে আমাকে এটুকু বলেন যে বাবার বতর্মান যা অবস্থা তাতে অন্য কোন হাসপাতাল এডমিট করবে কিনা? ওনি জানালেন এডমিট না করার কোন কারণ নেই, আমি যেন ম্যাক্স অথবা ন্যাশনালে নিয়ে যাই।

কালক্ষেপণ না করে ম্যাক্সের দিকে ছুটলাম। ম্যাক্সের ইমার্জেন্সিতে রিপোর্ট দেখালাম। ওনারা বললেন, আইসিইউ খালি আছে তবে একটু সময় দিতে হবে।

ফাইল আইসিইউ’তে পাঠানো হলো, আমার সামনেই কর্তব্যরত ডাক্তার কয়েকজনকে ফোন করলেন এবং জানালেন আইসিইউ’র ডাক্তাররা ছুটিতে আছেন তাই অ্যাডমিট করতে পারবেন না। বুঝলাম রিকোয়েস্ট করেও কাজ হবে না।

সময় নষ্ট না করে ন্যাশনালে ঢুকলাম। ঢুকেই নানা রকমের প্রশ্নের সম্মুক্ষীন হলাম। যেমন- পার্কভিউ ভর্তি করালো না কেন? ম্যাক্স কি বললো?

মাথা ঠাণ্ডা রেখে উত্তর দিলাম এবং অনুরোধ করে বললাম যে বাবার অবস্থা খুবই খারাপ এবং ওনার কোভিডের কোনো সমস্যা নেই।

রিপোর্টগুলো ভালো মতো চেক করে ইমার্জেন্সি ডিপার্টমেন্ট আইসিইউ’তে ফোন করে জানালেন এবং তড়িৎ ব্যবস্থা নিতে বলে আমাকে ফাইল নিয়ে কাউন্টারে পাঠালেন।

এরপর কাউন্টারে কর্মরত ব্যক্তি প্রথমে যা বললেন তা হলো, একদিনে কুড়ি হাজার বা তার অধিক বিল আসতে পারে রাজি আছি কিনা! আমি শুধু বললাম তাড়াতাড়ি করেন প্লিজ। বাবাকে আইসিইউ’তে ঢুকানো হলো।

স্বস্তির নিশ্বাস ফেলতে না ফেলতেই আইসিইউ থেকে আমার ডাক পড়লো, ভেতরে গিয়ে দেখলাম ডাক্তার সাহেব রাগে গজগজ করছেন এবং একজন আরেক জনকে বলছেন ইমার্জেন্সি ডিপার্টমেন্টের কেমন আক্কল!

এই ধরনের রোগীকে আইসিইউ’তে পাঠালেন!আর আমাকে উদ্দেশ্য করে বললেন, আপনার বাবার কি সমস্যা আপনি জানেন? বললাম না, তবে মনে হয় কোভিড-১৯ না।

উত্তর শুনে ডাক্তার মশাই রেগে গিয়ে বললেন, আপনি কি ডাক্তার যে বললেন কোভিড না? ওনি খুবই বিপদজনক ওনাকে কোনভাবেই আমাদের আইসিইউ’তে রাখা যাবে না।

দয়া করে ওনাকে এখনি নিয়ে যান। বললাম, ইমার্জেন্সি থেকে যে বললো আইসিইউ’তে রাখতে সমস্যা নেই, কোন উত্তর না দিয়ে ডাক্তাররা বেরিয়ে গেলেন। ফাইল নিতে নিতে বাবার দিকে তাকালাম, বাবার নিশ্বাস নিতে খুব কষ্ট হচ্ছে নিজের অজান্তেই চোখ ঝাপসা হয়ে আসছিলো।

আমার এক বন্ধু প্রবালকে (কার্ডিওলজিস্ট, আন্দরকিল্লা জেনারেল হাসপাতাল) পেলাম এবং বিস্তারিত জানার পর সে বললো কোন প্রাইভেটে ট্রাই না করে যেন দ্রুত মেডিকেলে চলে যায়।মেডিকেলে গিয়ে দেখি ইমার্জেন্সিতে করোনা উপসর্গ নিয়ে আসা অনেক রোগীর ভিড়, সাধারণ রোগীসহ সবাইকে এক জায়গায় প্রাইমারী ট্রিটমেন্ট দেওয়া হচ্ছে। এরমাঝে, বাবাকে যতদূর সম্ভব নিরাপদ দূরত্বে রেখে ফাইল নিয়ে হাজির হলাম।

সব শুনে এবং রিপোর্ট দেখে বললেন বুকের এক্সরে আর ইসিজি করাতে হবে। আমি বললাম স্যার এগুলোতো আমার করা আছে। বললেন কবে করিয়েছেন?

বললাম এইতো ঘণ্টাখানেক আগে, কথা শুনে রিপোর্ট গুলো আমার দিকে ছুড়ে দিয়ে বললেন, যা বললাম তাই করেন।অনেক কষ্টে একটা হুইল চেয়ারের ব্যবস্থা করে বাবাকে নিয়ে এক্স’রে করাতে ছুটলাম। গিয়ে দেখি লম্বা লাইন।

মেডিকেল স্টাফ, যে কিনা হুইল চেয়ার নিয়ে এসেছে তাকে দিয়ে রিকুয়েস্ট করালাম যেন বাবাকে একটু আগে দেন, কিন্তু ভিতর থেকে সাফ জানিয়ে দেওয়া হলো সিরিয়াল ভা’ঙ্গা যাবে না।

এদিকে তী’ব্র শ্বাসকষ্টের কারণে বাবা বারবার মাস্ক খুলে ফেলছেন, পরে বাবার কষ্ট দেখে আমি নিজেই বাবার মুখ থেকে মাস্ক খুলে দিই।অনেক কষ্ট করে বাবাকে দাঁড় করিয়ে এক্সরে করালাম, রিপোর্ট নিয়ে ইসিজি ডিপার্টমেন্টে গেলাম এবং আগের রিপোর্টসহ একসাথে দিলাম।

রিপোর্ট দেখে উনি বললেন, টেস্টতো সব করা আছে আবার কেন করালেন? উত্তর না দিয়ে বললাম আমার বাবার কি সমস্যা একটু আমাকে বলবেন?

আমাকে জানানো হলো বাবার ফুসফুসে হাওয়া জমে গেছে যা ইমিডেটলি বুকে ছিদ্র করে পাইপ দিয়ে বের করতে হবে। তাছাড়া বাবার একটা মাইলড এ্যাটাক হয়েছে।এর মধ্যে ঢাকা মেডিকেলের ডাক্তার ভাগনি নিপার সাথে যোগাযোগ করা হলো।

সে বললো ফুসফুস থেকে হাওয়া বের না করলে যেকোন মুহূর্তে দু’র্ঘটনা হতে পারে। ভাগনি তার পরিচিত ডাক্তারদের তড়িৎ ব্যবস্থা নিতে বললেন এবং সর্বোচ্চ কেয়ার নিতে বললেন।

সার্জারি শেষ হলে বাবাকে মেডিসিন ডিপার্টমেন্টের এইচডিইউ তে রাখা হলো।পরে ডাক্তাররা আমাকে অভয় দিয়ে বললেন, সর্বোচ্চ চেষ্টা তারা করবেন।

তবে বাবার অবস্থা একটু ক্রিটিক্যাল, আর করোনার কারণে চারপাশের অবস্থা যেহেতু ভিন্ন তাই যাই হোক মেনে নিতে হবে। রাত ১০ টা পর্যন্ত বাবার অবস্থার কোন পরিবর্তন ঘটেনি।

রাত ১১ টার পর থেকে বাবার শরীর আস্তে আস্তে নিস্তেজ হতে থাকে। ডিউটি ডাক্তারকে বিষয়টি জানালে তিনি রোগী না দেখেই জানতে চাইলেন স্যালাইন চলে কিনা আর অক্সিজেন ঠিক আছে কিনা।

বললাম ঠিক আছে, উনি জানালেন আপাতত এর বাইরে কোন ট্রিটমেন্ট নেই।সারারাত বাবার পাশে বসে রইলাম। বাবার চোখ দুটি হালকা খোলা, বুক ছাড়া বাকি শরীর একেবারে ঠাণ্ডা।

সকাল ৮ টার দিকে অনেকটা জোড় করে একজন ডিউটি ডাক্তারকে রুম থেকে বের করে আনলাম। ডাক্তার দেখে বললেন অবস্থা ভালো না। ১০ টার দিকে বাবার কাপড় চেইঞ্জ করে বাবাকে পরিষ্কার করে দিই।

১০:৪০ এর দিকে শেষবারের মতো বাবা আমার দিকে তাকানোর চেষ্টা করেন তখন বাবার গলায় গড়গড় শব্দ হতে থাকে। ২৮ রমজান, জুম্মাতুল আল’বিদার দিন সকাল ১০:৪৫ মিনিটে বাবা শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।

করোনা প’রিস্থিতিতে দেশের চিকিৎসা সেবা নিয়ে বেশকিছু দুঃখের কাহিনি ফেসবুকে পড়েছি। কিন্তু আমাকেও যে কিছু লিখতে হবে স্বপ্নেও ভাবিনি।”

 

আরো খবর পরেন;

মাস্ক না পরে বের হলেই ছয় মাসের কারাদণ্ড বা লাখ টাকা জরিমানা

করোনাভাইরাস (কো’ভিড–১৯) সংক্রমণের মধ্যে বাড়ির বাইরে চলাচলরত অবস্থায় ব্যক্তিকে অবশ্যই মাস্ক পরতে হবে এবং অন্যান্য স্বাস্থ্যবিধি মনে চলতে হবে।

কোনো ব্যক্তি এই আইন অমান্য করলে তার বিরুদ্ধে সংক্রমণ আ’ইন–২০১৮ অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে।

শনিবার (৩০ মে) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এক ঘোষণায় এ কথা বলা হয়েছে। এতে সই করেছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক নাসিমা সুলতানা।

নতুন এই ঘোষণার কারণে মাস্ক না পরে বা অন্যান্য স্বাস্থ্যবিধি না মেনে বাইরে চলাচল করলে ব্যক্তিকে সর্বোচ্চ ছয় মাসের কারাদণ্ড বা এক লাখ টাকা জরিমানা করা যাবে। অবশ্য ঘোষণায় এই আইন জেলা প্রশাসক ও যথাযথ কর্তৃপক্ষকে সতর্কতার সঙ্গে বাস্তবায়ন করতে বলা হয়েছে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সর্বশেষ ৬ মে একটি নির্দেশনা জারি করে। সেই নির্দেশনায় এই পরিবর্তনগুলো যুক্ত করা হয়েছে।

শনিবারের ঘোষণায় বলা হয়েছে, আইন অমান্যকারীদের সংক্রমণ আইনের ২৪ (১,২), ২৫(১ এর ক,খ) এবং ২৫ (২) ধারা অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে। জেলা প্রশাসক বা যথাযথ কর্তৃপক্ষ যদি মনে করেন, সংক্রমণ আইনের ২৪ (১, ২) ধারায় অপরাধ সংঘটন করলে সর্বোচ্চ সাজা ছয় মাসের কারাদণ্ড বা এক লাখ টাকা জরিমানা।

এছাড়া নির্দেশনায় রাত আটটা থেকে সকাল ছয়টা পর্যন্ত অতিপ্রয়োজন ছাড়া ঘরের বাইরে না যাওয়ার ব্যাপারেও নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।

আরো খবর পরেন;

দেশের কোথাও খাদ্যের অভাব হয়নি : সাধারণ সম্পাদক হানিফ 

আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল-আলম হানিফ বলেছেন, আমরা খাদ্য ও নগদ অর্থ সহায়তা দিয়ে যাচ্ছি।

কৃষকের ধানকাটা থেকে শুরু করে হাসপাতালে রোগীদের সেবা দেয়া হচ্ছে। কর্ম’হীন ও অস’হায় মানুষের পাশে থেকে দলীয় জনপ্রতিনিধিরা সার্বক্ষণিক খোঁজ-খবর রেখেছেন, খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করেছেন। আর এ কারণেই দেশের কোথাও খাদ্যের অভাব হয়নি।

মঙ্গলবার রাতে ‘বিয়ন্ড দ্য প্যানডেমিক’ শীর্ষক ভার্চুয়াল আলোচনা অনুষ্ঠানের চতুর্থ পর্বে যোগ দিয়ে ক্ষমতাসীন দলের নেতা হানিফ এসব কথা বলেন। ইন্টারনেটে সম্প্রচারিত অনুষ্ঠানের এবারের বিষয়বস্তু ছিল ‘করোনা সঙ্কটে জনপ্রতিনিধিদের করণীয়’।

সঞ্চালনায় ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী ব্যারিস্টার শাহ আলি ফরহাদ। অনুষ্ঠানে হানিফ ছাড়াও অংশ নেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এসএম কামাল হোসেন, কিশোরগঞ্জ-১ আসনের সংসদ সদস্য সৈয়দা জাকিয়া নুর লিপি এবং ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সহ-সভাপতি সৈয়দ ইশতিয়াক রেজা।

হানিফ বলেন, সরকারের পাশাপাশি বিভিন্ন পর্যায়ে আওয়ামী লীগের জনপ্রতিনিধিরা প্রতিটি ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড পর্যায় পর্যন্ত মানুষের পাশে আছে।

আরো খবর পড়ুন;

করোনায় আক্রান্ত হওয়ায় ভর্তি নিল না হাসপাতাল, মৃত্যু বলিউডের প্রযোজকের

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন বলিউডের প্রখ্যাত পরিচালক অনিল সুরি। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৭ বছর।

গত বৃহস্পতিবার মুম্বাইয়ের এক বেসরকারি হাসপাতালে মারা যান এই প্রবীণ প্রযোজক।

শুক্রবার সন্ধ্যা বেলা সুরি পরিবারের চার জন সদস্যর উপস্থিতিতে অনিলের শেষকৃত্য সম্পন্ন হয়।

ভারতের জনপ্রিয় সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজার সূত্রে জানা যায়, বৃহস্পতিবার সকালেই মা’রা যান প্রখ্যাত পরিচালক বাসু চট্টোপাধ্যায়। ওই একই দিনে সন্ধ্যা বেলায় মৃ’ত্যু হয় অনিলের।

বাসু চট্টোপাধ্যায়ের ছবি ‘মনজিল’-এর প্রযোজক ছিলেন অনিল। অভিনয়ে ছিলেন অমিতাভ বচ্চন এবং মৌসুমি চট্টোপাধ্যায়। এ ছাড়াও ‘রাজ তিলক’, ‘কর্ম যোগী’সহ বিভিন্ন ছবির প্রযোজক ছিলেন অনিল সুরি।

অনিলের ভাই রাজীব সুরি বলেন, দাদার অবস্থা গু’রুতর হলে আমরা লীলাবতী এবং হিন্দুজার মতো নামি হাসপাতালে নিয়ে যাই। কিন্তু ওই দুটি হাসপাতালই দাদাকে ভর্তি নিতে অস্বীকার করে।

তারা সাফ জানিয়ে দেন বেড নেই। এরপর আমরা অ্যাডভান্সড মাল্টিস্পেশালিটি হাসপাতালে তাকে ভর্তি করি। কিন্তু সেখানে অবস্থার অবনতি হওয়ায় দাদাকে ভেন্টিলেটরে দেওয়া হয়। গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে হাসপাতালেই মা’রা যান দাদা।

আরো খবর পড়ুন;

ধূমপানকারী তরুণদের জন্য দুঃসংবাদ ; তরুণস্বাস্থ্য অধিদপ্তর

ধূমপায়ী তরুণস্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও রোগ গবেষণা কেন্দ্র (আইইডিসিআর) এর ওয়েবসাইটে তুলে ধরা তথ্যমতে, বাংলাদেশে নারীর চেয়ে পুরুষদের মধ্যে করোনা সংক্রমণ বেশি ।তবে পুরুষদের মধ্যে তরুণদের একটি বিশাল অংশ করোনায় আক্রান্ত হতে দেখা যাচ্ছে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও রোগ গবেষণা কেন্দ্র- আইইডিসিআর প্রকাশিত এক ইনফোগ্রাফের তথ্য নিয়ে বিশ্লেষকরা বলছেন, তামাক সেবনকারীদের আক্রান্তের হার বেশি হওয়ার কারণ হলো তাদের ফুসফুস দুর্বল থাকে।বর্তমানে দেশে বয়সভিত্তিক বিশ্লেষণ বলছে, ২১-৩০ বছর বয়সীদের করোনা শনাক্ত হচ্ছে বেশি। এ জনগোষ্ঠীর ২৬ শতাংশই করোনা আক্রান

ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশনের এপিডেমিওলজি অ্যাণ্ড রিসার্চ বিভাগীয় প্রধান ডা. সোহেল রেজা চৌধুরী বলেন, লকডাউনের ফলে বয়স্ক ব্যক্তিরা হয়তো বাইরে বেশি যাচ্ছে না কিন্তু তরুণরা বিভিন্ন হাটবাজার এবং কাজকর্মে বের হচ্ছে।

এটিই মূল কারণ তাদের সংক্রমিত হওয়া।তিনি মনে করেন, ধূমপান ও অন্যান্য ধোঁয়াবিহীন তামাকে অভ্যস্ততার কারণে তরুণদের ফুসফুস দুর্বল থাকে। করোনা ভাইরাস প্রথমেই শ্বাসতন্ত্রে আঘাত হানায় তরুণরাই বেশি আক্রান্ত হচ্ছেন।

Share this:

  • Twitter
  • Facebook

Related Posts

মৃত্যুর আগে পানি চেয়েও পায়নি কিশোর

by Afnan Al Yasin
January 25, 2021
0
24

ময়মনসিংহের গৌরীপুরে ডৌহাখলা ইউনিয়নের চরশ্রীরামপুরের গাউছিয়া মৎস্য প্রজনন কেন্দ্রের পাম্প চুরির অভিযোগে এক কিশোরকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। মঙ্গলবার দুপুরে...

মৃত্যুর আশা ছেড়ে দিয়েছে ১৮১ বছর বয়সের মুরাসি

by Afnan Al Yasin
February 8, 2021
0
5.5k

এই বৃদ্ধার নাতি-নাতনিরাও কেউ এখন আর বেঁচে নেই। অথচ মৃত্যু তাকে স্পর্শ করেনি। এক প্রকার আক্ষেপ নিয়েই ১৮১ বছরের বৃদ্ধ...

চাঁদপুরে জোর করে বিয়ের আগে পাত্রের লিঙ্গ দেখল পাত্রী!

by Afnan Al Yasin
January 24, 2021
0
129

এবার চাঁদপুরে বিয়ের জন্য মেয়ে দেখতে গিয়ে ঘটে গেলো এক অদ্ভুত ঘটনা। পাত্র পক্ষের কাছে পাত্রের লিঙ্গ দেখার প্রস্তাব জানালো...

বোনের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক গড়তে ভাইয়ের কাণ্ড

by Afnan Al Yasin
February 7, 2021
0
241

আঙুলের ছাপে লাশ উদ্ধারের ৬ মাস পর পরিচয় মিলেছে এক তরুণীর। তার নাম পাপিয়া বেগম (২০)। মূলত ত্রিভুজ প্রেমের বলি...

বাসর রাতে নববধূর কাণ্ডে আত্মহত্যা করলেন জামাই

by Afnan Al Yasin
January 25, 2021
0
33

বাসর রাতে স্বামীর বাড়িতে নানী ও আপন ভাইকে রেখে গভীর রাতে অজানার উদ্দেশ্যে পালিয়ে গেছে এক নববধূ। ঘটনাটি বরিশালের আগৈলঝাড়া...

ছাত্রলীগ কখনোই টেন্ডারবাজি চাঁদাবাজি করে না: জয়

by Afnan Al Yasin
January 5, 2021
0
3

ছাত্রলীগ কখনোই টেন্ডারবাজি চাঁদাবাজি করে না বলে মন্তব্য করেছেন সংগঠনটির কেন্দ্রীয় সভাপতি আল-নাহিয়ান খান জয়। তিনি বলেন, দিনের পর দিন...

‘মা তোমার জন্য কিছু করতে পারলাম না’ সুইসাইট নোটে লিখে ছেলের আত্মহত্যা

by Afnan Al Yasin
January 4, 2021
0
4

'মা তোমার জন্য কিছু করতে পারলাম না, আমাকে মাফ করে দিও' হাতে সুইসাইট নোট লেখা সালমান (২০) নামে এক যুবকের...

গ্রামের বাতাসে লাশের গন্ধ, একসঙ্গে দাফন হলো পুরো পরিবার

by Afnan Al Yasin
January 4, 2021
0
8

এ এলাকায় একসঙ্গে পাঁচজনের দাফন কখনো হয়নি। স্বজনদের সান্ত্বনা দেয়ার ভাষা হারিয়ে ফেলেছেন গ্রামবাসী। এ যেন গ্রামের বাতাসে লাশের গন্ধ।...

বিয়ের ৭০ দিনের মাথায় নবম শ্রেণির ছাত্রীর সন্তান প্রসব! স্বামীর সঙ্গে তালাক প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে

by Afnan Al Yasin
January 4, 2021
0
17

বিয়ের আড়াই মাস মানে ৭০ দিনের মাথায়ই মা হলেন এক নববধূ। বিষয়টি নিয়ে রোববার (৩ জানুয়ারি) সকালেই দুই পরিবারের সদস্যরা...

গায়ে হলুদে গান-বাজনা করলে তাদের বিয়ে ও মারা গেলে জানাজা পড়ানো হবে না: নারায়ণগঞ্জে মাইকিং

by Afnan Al Yasin
January 4, 2021
0
11

নারায়ণগঞ্জের বন্দরের একটি এলাকায় বিয়ে, সুন্নতে খতনা, গায়ে হলুদের মতো অনুষ্ঠানগুলোতে গান-বাজনার আয়োজন করা যাবে না বলে মাইকিং করা হয়েছে।...

Next Post

৩০ দেশের উপর দিয়ে হেঁটে হজ আদায়, ১০৭ বছর বয়সেও চালাচ্ছেন দ্বীনের কাজ

জাতীয়

বিরল কার্ডিনারের দেখা, যার ‘অর্ধেক পুরুষ, অর্ধেক নারী’

by Tawfiq Elahi
February 27, 2021
0
4.6k

পাখিটির নাম নর্দার্ন কার্ডিনার। এ পাখির প্রেমে পড়তে প্রাণীপ্রেমী হওয়া লাগে না। প্রথম দেখাতেই নর্দার্ন কার্ডিনারের প্রেমে পড়ে যায় যেকেউ।...

Read more
জাতীয়

চাল চোর থেকে কলেজের সভাপতি

by Tawfiq Elahi
February 27, 2021
0
4.4k

নাটরের গুরুদাসপুরে নিজেকে সভাপতি সাজিয়ে বঙ্গবন্ধু টেকনিক্যাল বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি অ্যান্ড বিজনেস ম্যানেজমেন্ট ইন্সটিটিউটের অধ্যক্ষসহ ৬১জন শিক্ষক-কর্মচারীকে নিয়োগ দেয়ার অভিযোগ...

Read more
জাতীয়

অন্তরঙ্গ মুহূর্তের ছবি ফেসবুকে ছড়ানোয় স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যা

by Tawfiq Elahi
February 27, 2021
0
3.6k

ফেসবুকে আপত্তিকর ও অন্তরঙ্গ মূহূর্তের কিছু ছবি ভাইরাল হওয়ার কারণে ক্ষোভে মাদারীপুরের শিবচরের স্কুলছাত্রী লিপি আক্তার বিষপানে আত্মহত্যা করেছে। রোববার...

Read more
জাতীয়

কুষ্টিয়ায় বন্ধুদের নিয়ে মাকে খুন, আটক ৩

by Tawfiq Elahi
February 27, 2021
0
3.5k

কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলার পোড়াদহ ইউনিয়নের কাটদহ গ্রামে বন্ধুদের নিয়ে মা মমতাজকে খুন করেছে তার ছেলে। এ ঘটনায় তিনজকে আটক করেছে...

Read more

Recent post

জাতীয়

বিরল কার্ডিনারের দেখা, যার ‘অর্ধেক পুরুষ, অর্ধেক নারী’

by Tawfiq Elahi
February 27, 2021
0
4.6k

পাখিটির নাম নর্দার্ন কার্ডিনার। এ পাখির প্রেমে পড়তে প্রাণীপ্রেমী হওয়া লাগে না। প্রথম দেখাতেই নর্দার্ন কার্ডিনারের প্রেমে পড়ে যায় যেকেউ।...

Read more
জাতীয়

চাল চোর থেকে কলেজের সভাপতি

by Tawfiq Elahi
February 27, 2021
0
4.4k

নাটরের গুরুদাসপুরে নিজেকে সভাপতি সাজিয়ে বঙ্গবন্ধু টেকনিক্যাল বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি অ্যান্ড বিজনেস ম্যানেজমেন্ট ইন্সটিটিউটের অধ্যক্ষসহ ৬১জন শিক্ষক-কর্মচারীকে নিয়োগ দেয়ার অভিযোগ...

Read more
জাতীয়

অন্তরঙ্গ মুহূর্তের ছবি ফেসবুকে ছড়ানোয় স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যা

by Tawfiq Elahi
February 27, 2021
0
3.6k

ফেসবুকে আপত্তিকর ও অন্তরঙ্গ মূহূর্তের কিছু ছবি ভাইরাল হওয়ার কারণে ক্ষোভে মাদারীপুরের শিবচরের স্কুলছাত্রী লিপি আক্তার বিষপানে আত্মহত্যা করেছে। রোববার...

Read more
ক্রাইম নিউজ বাংলাদেশ

Editor: Afnan Al Yasin
Address: DUET, Gazipur Sadar, Gazipur -1700
Cell: +8809638426830
Email: dbfoundation.bd@gmail.com
Powered by: The Tech SupporT Inc

Browse by Category

  • Ikra Tiktoker
  • অন্যান্য
  • অপরাধ
  • অর্থনীতি
  • আইন-আদালত
  • আন্তর্জাতিক
  • ইন্টারনেট
  • এন্ড্রয়েড মোবাইল টিপস
  • করোনা ভাইরাস
  • খুলনা
  • খেলাধুলা
  • গল্প ও উপন্যাস
  • চট্রগ্রাম
  • জাতীয়
  • ঢাকা
  • তথ্যপ্রযুক্তি
  • ধর্ম
  • পড়ালেখা ও সাজেশন
  • বরিশাল
  • বিজ্ঞান প্রযুক্তি
  • বিনোদন
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • মজার খবর
  • ময়মনসিংহ
  • মুখোমুখি
  • মোবাইল এবং কম্পিউটার টিপস
  • রংপুর
  • রাজধানী
  • রাজনীতি
  • রাজশাহী
  • রান্নাবান্নার রেসিপি
  • লাইফস্টাইল
  • ল্যাপটপ/কম্পিউটার টিপস
  • শিক্ষা
  • সব খবর
  • সর্বশেষ চাকরির খবর
  • সারাদেশ
  • সিলেট
  • সোশ্যাল মিডিয়া ভাইরাল খবর
  • স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা

Follow Us

© All rights reserved by the Crime News Bangladesh

No Result
View All Result
  • প্রচ্ছদ
  • সব খবর
  • করোনা ভাইরাস
  • জাতীয়
  • সারাদেশ
    • ঢাকা
    • চট্রগ্রাম
    • খুলনা
    • বরিশাল
    • ময়মনসিংহ
    • রংপুর
    • রাজশাহী
    • সিলেট
  • আন্তর্জাতিক
  • বিনোদন
    • খেলাধুলা
  • গল্প ও উপন্যাস
  • তথ্যপ্রযুক্তি
    • এন্ড্রয়েড মোবাইল টিপস
    • ল্যাপটপ/কম্পিউটার টিপস
  • বিজ্ঞান প্রযুক্তি
  • পাত্র-পাত্রী সন্ধান
  • স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা
  • আইন-আদালত
  • চাকরির খবর
  • পড়ালেখা
  • বিশেষ প্রতিবেদন
  • ভাইরাল খবর
  • রান্নাবান্নার রেসিপি
  • Privacy Policy

© All rights reserved by the Crime News Bangladesh