ব’ল ক’রা’র স’ম’য় স’জা’গ থা’কে’ন ভা’র’তে’র অ’ন্য’ত’ম তা’র’কা পে’সা’র র’বি’চ’ন্দ্র’ন অ’শ্বি’ন। তি’নি ব’ল ছা’ড়া’র আ’গে ন’ন স্ট্রা’ই’কা’র প্রা’ন্তে থা’কা ব্যা’টা’র ক্রি’জ ছা’ড়’লে’ই উ’ই’কে’ট ভে’ঙে দে’ন যা ন’তু’ন কি’ছু ন’য়। মাঁ’ক’ড়ী’য় আ’উ’ট ক’র’তে সি’দ্ধ’হ’স্ত এ’ই পে’সা’র। গ’ত’কা’ল
০২ এ’প্রি’ল র’বি’বা’র অ’শ্বি’ন’কে সে’ই সু’যো’গ কা’জে লা’গা’তে দি’লে’ন না আ’ম্পা’য়া’র।আ’ই’পি’এ’ল শু’রু’র আ’গে’ই অ’শ্বি’ন প্র’তি’প’ক্ষ ন’টি দ’লে’র ব্যা’টা’র’দে’র স’ত’র্ক ক’রে দি’য়ে’ছি’লে’ন এ’ই ব্যা’পা’রে। ব’লে দি’য়ে’ছি’লে’ন, তি’নি ব’ল ছা’ড়া’র আ’গে কো’নও ব্যা’টা’র ক্রি’জ়
থেকে বেরিয়ে গেলে রেয়াত করবেন না। মাঁকড়ীয় আউট করার সুযোগ পেলে হাতছাড়া করবেন না। আইপিএলের প্রথম ম্যাচ খেলতে নেমেই সেই সুযোগ পেয়ে যান অভিজ্ঞ অফ স্পিনার। তবু আম্পায়ারের অনুরোধে সেই সুযোগ কাজে লাগাতে পারলেন না।
সানরাইজার্স হায়দরাবাদ বনাম রাজস্থান রয়্যালস ম্যাচে ঘটেছে এই ঘটনা। বল করছিলেন অশ্বিন। ব্যাটার ছিলেন হায়দরাবাদের আবদুল সামাদ। সে সময় রানার ছিলেন ইংল্যান্ডের স্পিনার আদিল রশিদ। তিনি হাত থেকে বল ছাড়ার আগে ক্রিজ ছেড়ে
একটু এগিয়ে যান রশিদ। তা চোখে পড়তেই গতি কমিয়ে রশিদকে মাঁকড়ীয় আউট করার চেষ্টা করেন অশ্বিন। তিনি উইকেট ভাঙার আগেই হস্তক্ষেপ করেন আম্পায়ার। অশ্বিনকে উইকেট ভাঙতে বাধা দেন। আম্পায়ারের হস্তক্ষেপে আউট হওয়া থেকে
বেঁচে যান রশিদ। পরে বলটিকে ‘ডেড’ বলে ঘোষণা করেন আম্পায়ার।সে সময় অশ্বিনকে কিছু বলতে দেখা যায় আম্পায়ারকে। তিনি অভিজ্ঞ অফ স্পিনারকে কী বলেছিলেন সে সময়, তা জানা যায়নি। অশ্বিনকে মাঁকড়ীয় আউট করতে কেন বাধা দেন,
তাও বোঝা যায়নি। পরে দেখা গিয়েছে, রশিদ ক্রিজ থেকে সামান্য এগিয়ে থাকলেও নজর রেখেছিলেন অশ্বিনের দিকে। ভারতীয় স্পিনার গতি কমাতেই ইংরেজ স্পিনার ক্রিজের মধ্যে চলে আসেন। ফলে অশ্বিন উইকেট ভেঙে দিলেও
হয়তো আউট হতেন না রশিদ। তবু আম্পায়ার কেন অশ্বিনকে মাঁকড়ীয় আউট করার চেষ্টা থেকে আটকান, তা বোঝা যায়নি। যদিও আম্পায়ারের ভূমিকা নিয়ে চর্চা চলছে ক্রিকেটপ্রেমীদের মধ্যে।