যে মর্যাদা রোজাদার ছাড়া আর কেউ পাবে না

র’ম’জা’ন হ’লো বি’শে’ষ পু’র’স্কা’র ও প্র’তি’দা’ন পা’ও’য়া’র মা’স। এ মা’সে বি”শে’ষ ৫টি ম’র্যা’দা পা’ও’য়া’র ঘো’ষ’ণা এ’সে’ছে, যা অ’ন্য কো’নো ন’বি-রা’সু’লে’র উ’ম্ম’ত’কে দে’য়া হ’য়’নি। রো’জা’দা’রে’র জ’ন্য চ’ম’ৎকা’র এ ঘো’ষ’ণা’র প’রও র’য়ে’ছে বি’শে’ষ ৫ পু’র’স্কা’রে’র

সু’সং’বা’দ। হা’দি’সে পা’কে এ’সে’ছে, হ’জ’র’ত আ’বু ‘হু’রা’য়’রা রা’দি’য়া’ল্লা’হু আ’ন’হু ব’র্ণ’না ক’রে’ছে’ন রা’সু’লু’ল্লা’হ সা’ল্লা’ল্লা’হু আ’লা’ই’হি ও’য়া সা’ল্লা’ম ব’লে’ছে’ন, আ’মা’র উ’ম্ম’ত’কে এ’ম’ন পাঁ’চ’টি বি’ষ’য় দা’ন ক’রা হ’য়ে’ছে, যা আ”গের কো’নো উ’ম্ম’ত’কে দে’য়া হ’য়’নি। আ’র তা’হ’লো-

১. রোজাদারের মুখের গন্ধ আল্লাহর কাছে মেশক আম্বরের চেয়ে উত্তম।

২. রোজাদারের প্রতি আল্লাহ এত বেশি খুশি হন, তার কোনো কিছুই আল্লাহর কাছে মন্দ লাগবে না।

৩. রোজাদার আল্লাহর কাছে অতিপ্রিয় হন বলেই তার (রোজাদারের) সব কাজই আল্লাহর প্রিয় হয়ে যায়।

৪. রোজাদারের জন্য ফেরেশতারা রহমতের দোয়া করতে থাকেন। (যা সেহরি করার পর থেকেই শুরু হয়)

৫. রোজাদারের জন্য ফেরেশতারা জান্নাতকে প্রতিদিন নতুন করে সাজাতে থাকেন।

সুতরাং বিশেষ মর্যাদা পেতে মুমিন মুসলমানের উচিত, যথাযথ হক আদায় করে রমজানের রোজা পালনে মনোযোগী হওয়া।