রা’জ্’যে লা’গা’ম’ছা’ড়া’ পা’র’দ। দা’ব’দা’হে ও’ষ্ঠা’গ’ত বাং’লা। উ’ত্ত’র থে’কে দ’ক্ষি’ণ পা’র’দে’র লা’ফে হাঁ’স’ফাঁ’স অ’ব’স্থা ব’ঙ্গ’বা’সী’র। রা’জ্যে’র ১৪’টি’রও বে’শি জে’লা’য় তা’প’প্’র’বা’হে’র স’র্ত’ক’তা। এ’র মা’ঝে’ই র’বি’বা’র দু’পু’রে ট’র্নেডো’র আ’ত’ঙ্ক ‘ছ’ড়া’ল পূ’র্ব মে’দি’নী’পু’রে’র হ’ল’দি’য়া’য়। স্থা’নী’য়
ট’র্নে’ডো’তে ক্ষ’য়’ক্’ষ’তি’র কো’নও খ’ব’র নে’ই।র’বি’বা’র দু’পু’রে তা’প’প্’র’বা’হে’র জে’রে শু’ন’শা’ন রা’স্তা। আ’চ’ম’কা হ’ল’দি’য়া সি’টি সে’ন্টা’র মো’ড়ে’র চৌ’রা’স্’তা’য়, বা’স স্ট্যা’ন্ডে’ কা’ছে হ’ঠাৎ দে’খা গে’ল ট’র্নে’ডো’। রা’স্তা’র ধু’লো ঘূ’ণি ঝ’ড়ে’র ম’তো ঘু’র’পা’ক খে’য়ে উ’ঠ’ছে আ’কা’শে।
ট’র্নে’ডো’র ম’তো ঘূ’র্ণি’র টা’নে রা’স্তা’র জ’ঞ্জা’ল ধু’লো ঘু’র’পা’ক খে’তে খে’তে উ’ঠে যা’চ্ছে আ’কা’শে। আ’শ’পা’শে থা’কা স্থা’নী’য়’রা’ বি’ষ’য়’টি দে’খ’তে পে’য়ে ব্যা’প’ক আ’ত’ঙ্’কিত ‘হ’য়ে’ প’ড়ে। ‘য’দি’ও দূ’রে থে’কে’ই নি’জে’দে’র মো’বা’ই’লে’ ক্যা’মে’রা ব’ন্দি ক’র’তে থা’কে’ন সে’ই দৃ’শ্য।
ম’নে ক’রা ‘হ’চ্ছে ‘সাং’ঘা’তি’ক গ’র’মে তে’তে উ’ঠে’ছে ভূ’পৃ’ষ্ঠ। তা’র জে’রে মা’টি’র ঠি’ক উ’প’রে’র হা’ও’য়া মা’রা’ত্’ম’ক গ’র’ম ‘হ’য়ে উ’প’রে ও’ঠা’র চে’ষ্টা ক’র’তে এ’ই ট’র্নে’ডো’র’ সৃ’ষ্টি’ হ’য়। ‘পা’ক খে’তে খে’তে উ’ল্ল’ম্’ব’ভা’বে গ’র’ম হা’ও’য়া ও’প’রে উ’ঠ’তে থা’কে। সে’ই গ’র’ম হা’ও’য়া’র স’ঙ্গে ধু’লো
জঞ্জালও ঘুরপাক খেতে খেতে উপরে উঠলে ধুলো ঝড় ঘূর্ণির সৃষ্টি হয়। একে বলা হয় মেসো টর্নেডো বা স্থানীয় টর্নেডো।দূর থেকে এই ঘূর্ণি দেখে মেঘ বলে মনে হচ্ছিল। প্রায় ১৫-২০ মিনিট ধরে ওই এলাকায় ঘুরতে থাকে টর্নেডো। স্থানীয়দের দাবি, পার্শ্ববর্তী
হুগলি নদী থেকেই তৈরি হওয়া এই ঘূর্ণিঝড় আছড়ে পড়ে সিটি সেন্টারের বুকে। হলদিয়ায় ওই জায়গায় এদিন একাধিক এমন ঝড় দেখা গিয়েছে বলে খবর। যদিও ক্ষয়ক্ষতির কোনও সম্ভাবনা নেই।বিশেষজ্ঞদের মতে, স্থানীয় এলাকায় তাপমাত্রার ফারাক
তৈরি হতেই এমন টর্নেডো তৈরি হতে পারে। তবে এদিন বেলা সাড়ে এগারোটা নাগাদ হলদিয়ায় এই স্থানীয় টর্নেডো বা মেসো টর্নেডো তৈরি হয়। এদিনে মেসো টর্নেডোটির উচ্চতা ছিল ১৫ ফুটের বেশি। প্রায় ১৫-২০ মিনিট সময় স্থায়ী হয়েছিল ঝড়।