গ’ত ৩১ মা’র্চ থে’কে শু’রু হ’য়ে’ছে বি’শ্ব ক্রি’কে’টে’র স’ব’চে’য়ে জ’ন’প্রি’য় ফ্রা’ঞ্চা’ই’জি টি-২০ টু’র্না’মে’ন্ট ই’ন্ডি’য়া’ন প্রি’মি’য়া’র লি’গ (আ’ই’পি’এ’ল)। ত’বে গ’ত’কা’ল ০২ এ’প্রি’ল মু’খো’মু’খি হ’য় বে’ঙ্গা’লু’রু ও মু’ম্বা’ই ই’ন্ডি’য়া’ন্স। আ’র এ’ই ম্যা’চে খে’ল’তে নে’মে ন’তু’ন রে’ক’র্ড
গ’ড়’লে’ন রো’হি’ত।গতকাল এই ম্যাচে একবার রানআউট থেকে বেঁচেছেন, শুধু তাই নয় আরও কবার বেঁচেছেন ক্যাচ দিয়ে। দুবার সুযোগ পেয়েও ইনিংসটা লম্বা করতে পারেননি ভারতীয় জাতীয় দলের নিয়মিত অধিনায়ক ও মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স এর
ক্যাপ্টেন রোহিত শর্মা। আউট হয়েছেন ১০ বলে ১ রান করে। ব্যাট হাতে ভুলে যাওয়ার মতো ইনিংস খেলা রোহিত মুম্বাই-বেঙ্গালুরু ম্যাচটিকে মনে রাখতে পারেন দারুণ এক মাইলফলকের কারণে।এটি ছিল টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক হিসেবে তাঁর ২০০ত
ম্যাচ। স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে অধিনায়কত্বে ডাবল সেঞ্চুরি করা তৃতীয় ক্রিকেটার তিনি, ভারতীয়দের মধ্যে দ্বিতীয়।রোহিতের নেতৃত্বের দুই শর মধ্যে আইপিএলের ম্যাচই বেশি—১৪৪টি। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৫১ ম্যাচ অধিনায়কত্ব করেছেন ভারতের হয়ে
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে। ৫টি ম্যাচ আছে চ্যাম্পিয়নস লিগ টি-টোয়েন্টিতে।স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে সবচেয়ে বেশি ৩০৭ ম্যাচে অধিনায়কত্ব করেছেন মহেন্দ্র সিং ধোনি। ভারতের সাবেক অধিনায়ক এখনো চেন্নাই সুপার কিংসকে নেতৃত্ব দিয়ে যাচ্ছেন।
দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২০৮ ম্যাচে নেতৃত্ব দিয়েছেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের ড্যারেন স্যামি।সবচেয়ে বেশি নেতৃত্ব দেওয়া প্রথম পাঁচজনের বাকি দুজন এখন অধিনায়কত্ব করেন না। ভারত ও বেঙ্গালুরু মিলিয়ে ১৯০ ম্যাচ অধিনায়কত্ব করা কোহলি আছেন চারে।
১৭০ ম্যাচ নিয়ে পাঁচে থাকা গৌতম গম্ভীর মাঠের ক্রিকেটই ছেড়ে দিয়েছেন।বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের মধ্যে অধিনায়ক হিসেবে সর্বোচ্চ ১৫৮ ম্যাচ মাহমুদউল্লাহর। দ্বিতীয় স্থানে আছেন মুশফিকুর রহিম, ম্যাচসংখ্যা ১৪৪। বাংলাদেশ দলের
টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক সাকিব আল হাসানের নেতৃত্বের অভিজ্ঞতা ১৪৩ টি-টোয়েন্টি, যা বাংলাদেশিদের মধ্যে তৃতীয়, সব মিলিয়ে ১২তম। এর পরই আছেন মাশরাফি বিন মুর্তজা, ম্যাচ ১৪০টি।