খুলনা টাইগার্সকে জয়ের জন্য ১৩০ রানের টার্গেট দিয়েছে রংপুর রাইডার্স। টস হেরে ব্যাট করতে নামে রংপুর রাইডার্স।শুরুতেই ইনফর্ম ব্যাটার রনি তালুকদারের উইকেট হারিয়ে চাপে পরে তারা। এরপর দলীয় ২২ রানে নাহিদুল ইসলামের বলে নাইম
শেখ আউট হলে রংপুরের রানের গতি আরো মন্থর হয়ে পড়ে।এরপর ব্যাটার শেখ মেহেদির সঙ্গে ২৯ রানের জুটি গড়ে সাময়িক চাপ সামাল দেন ওপেনার পারভেজ ইমন। তবে এরপরেই নিজের উইকেট হারান এই ওপেনার, আউট হওয়ার আগে
খেলেন ২৪ বলে ২৫ রানের ইনিংস।উইকেটে বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি এই আসরে রংপুরের ইনফর্ম ব্যাটার শোয়েব মালিকও। করেছেন মাত্র ৯ রান। তবে উইকেটের আরেক প্রান্তে রানের চাকা সচল রাখছিলেন মেহেদি।কিন্তু দলীয় ৯৮ রানে তিনি
আউট হলে আবারও বিপদে পড়ে রংপুর। শেষের দিকে রাকিবুল হাসানের ৬ বলে ১২ রানের ইনিংসের উপর ভিত্তি করে ১২৯ রানের সংগ্রহ পায় রংপুর। খুলনার হয়ে ওয়াহাব রিয়াজ নিয়েছেন সর্বোচ্চ ৪টি উইকেট।১৩০ রানের টার্গেট নিয়ে খুলনা
টাইগার্সের হয়ে ওপেন করতে নামেন তামিম ইকবাল এবং মুনিম শাহারিয়ার। দলীয় ৪১ রানের মাথায় প্রথম উইকেট হারায় খুলনা টাইগার্স। ইনিংসের ৫.৩ বলের মাথায় খুলনার ওপেনিংয়ে আঘাত আনেন আজমতুল্লাহ অমরজাই।৩ চারের সাহায্যে
মাত্র ২১ বলে ২১ রান করে আজমতউল্লাহ বলে শোয়েব মালিক এর হাতে ক্যাচ তুলে প্যাভিলিয়নের পথ ধরেন খুলনার ওপেনার মুনিম শাহারিয়ার।এর পরে ব্যাট করতে আসেন মাহামুদুল হাসান জয়। ইনিংসের শুরুতে উইকেট হারিয়ে দলকে সাম্নের
দিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন তামিম ইকবাল।১০ ওভার শেষে ১ উইকেট হারিয়ে ৬৭ রান করে খুলনা টাইগার্স। তামিম ২৩ বলে ৩০ রান এবং জয় ১৬ বলে ৬ রান করে দলকে সামনের পথে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন।এবারের বিপিএলে প্রথম অর্ধশতক রানের
দেখা পেলেন তামিম ইকবাল। টানা ৩ হারের পর তামিম – জয়ের বিধ্বংসী ব্যাটিংয়ে রংপুর রাইডার্সকে ৯ উইকেটে হারায় খুলনা টাইগার্স।তামিম ইকবাল ৪৭ বলে করেন ৬০* রান করেন। মাহামুদুল হাসান জয় করেন ৪২ বলে ৩৮* রান করে অপরাজিত থাকেন।